কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও তাঁদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সেবায় ৭০ কোটি ডলার অনুদান দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদ সভায় এই অনুদানের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বিশ্বব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মৌলিক সেবা প্রদান এবং দুর্যোগ ও সামাজিক সহিষ্ণুতা তৈরির দুটি প্রকল্পের আওতায় ৩৫ কোটি ডলার করে এই অনুদান দেওয়া হবে।
২০১৭ সাল থেকে মিয়ামনার জান্তার বর্বর নিপীড়ন ও সহিংসতা থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির ফলে সৃষ্ট বৃহত্তম সংকটগুলোর মধ্যে এটি একটি। সংকটের সাত বছরে পদার্পণের এই সময়ে ‘আইডিএ-২০ উইন্ডো ফর হোস্ট কমিউনিটিজ অ্যান্ড রিফিউজিসের আওতায় এই অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক।
‘ইনক্লুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন (আইএসও)’ প্রকল্প এবং ৩৫ কোটি ডলারের ‘হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)’ প্রকল্প দুটি বাংলাদেশি আশ্রয়দাতা এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করবে।
প্রথম প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অন্তত ৯ লাখ ৮০ হাজার মানুষের জীবিকা ও অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা এবং জেন্ডার সহিংসতা মোকাবিলা ও প্রতিরোধ সেবার জন্য বিনিয়োগ করবে। এর আওতায় ১২ বছরের কম বয়সী ৩ লাখ রোহিঙ্গা শিশুর শিক্ষাসহ মানবপুঁজি উন্নয়নে বিনিয়োগ হবে।
আর দ্বিতীয় প্রকল্পটি রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অন্তত ৬ লাখ ৪৫ হাজার মানুষের মৌলিক সেবার উন্নতি ঘটাবে এবং তাদের সহিষ্ণুতা বাড়াবে। পানি, স্যানিটেশন
ও হাইজিন; জলবায়ুসহিষ্ণু সড়ক; নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্রের জরুরি বিনিয়োগ চাহিদা মেটাতে করবে।
বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, ‘আমরা প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের উদারতাকে বিশেষভাবে প্রশংসা করি। আমরা স্থানীয় আশ্রয়দাতা গোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক চাপের বিষয়টিও উপলব্ধি করি। এই সংকট এরই মধ্যে সাত বছরে পদার্পণ করেছে এবং তাদের স্বল্পমেয়াদি ও জরুরি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও টেকসই সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। আমরা এই জটিল সংকট মোকাবিলায় এবং রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও তাঁদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সেবায় ৭০ কোটি ডলার অনুদান দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের পর্ষদ সভায় এই অনুদানের অনুমোদন দেওয়া হয়।
বিশ্বব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মৌলিক সেবা প্রদান এবং দুর্যোগ ও সামাজিক সহিষ্ণুতা তৈরির দুটি প্রকল্পের আওতায় ৩৫ কোটি ডলার করে এই অনুদান দেওয়া হবে।
২০১৭ সাল থেকে মিয়ামনার জান্তার বর্বর নিপীড়ন ও সহিংসতা থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির ফলে সৃষ্ট বৃহত্তম সংকটগুলোর মধ্যে এটি একটি। সংকটের সাত বছরে পদার্পণের এই সময়ে ‘আইডিএ-২০ উইন্ডো ফর হোস্ট কমিউনিটিজ অ্যান্ড রিফিউজিসের আওতায় এই অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক।
‘ইনক্লুসিভ সার্ভিসেস অ্যান্ড অপরচুনিটিজ ফর হোস্ট কমিউনিটি অ্যান্ড ডিসপ্লেসড রোহিঙ্গা পপুলেশন (আইএসও)’ প্রকল্প এবং ৩৫ কোটি ডলারের ‘হোস্ট অ্যান্ড রোহিঙ্গা এনহান্সমেন্ট অব লাইভস (হেল্প)’ প্রকল্প দুটি বাংলাদেশি আশ্রয়দাতা এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করবে।
প্রথম প্রকল্পের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অন্তত ৯ লাখ ৮০ হাজার মানুষের জীবিকা ও অপরিহার্য প্রাথমিক স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা এবং জেন্ডার সহিংসতা মোকাবিলা ও প্রতিরোধ সেবার জন্য বিনিয়োগ করবে। এর আওতায় ১২ বছরের কম বয়সী ৩ লাখ রোহিঙ্গা শিশুর শিক্ষাসহ মানবপুঁজি উন্নয়নে বিনিয়োগ হবে।
আর দ্বিতীয় প্রকল্পটি রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অন্তত ৬ লাখ ৪৫ হাজার মানুষের মৌলিক সেবার উন্নতি ঘটাবে এবং তাদের সহিষ্ণুতা বাড়াবে। পানি, স্যানিটেশন
ও হাইজিন; জলবায়ুসহিষ্ণু সড়ক; নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্রের জরুরি বিনিয়োগ চাহিদা মেটাতে করবে।
বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, ‘আমরা প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের উদারতাকে বিশেষভাবে প্রশংসা করি। আমরা স্থানীয় আশ্রয়দাতা গোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক চাপের বিষয়টিও উপলব্ধি করি। এই সংকট এরই মধ্যে সাত বছরে পদার্পণ করেছে এবং তাদের স্বল্পমেয়াদি ও জরুরি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও টেকসই সমাধান অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে। আমরা এই জটিল সংকট মোকাবিলায় এবং রোহিঙ্গা ও তাদের আশ্রয়দাতা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে