নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের সংকট, ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত আর ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা যখন প্রশ্নবিদ্ধ; তখন সেখানে সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের লাগামহীন ঋণ কেলেঙ্কারি আর খেলাপি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ থেকে সাংবাদিকদের বিরত রাখতে এক মাস ধরেই তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এর প্রতিবাদে ব্যাংকটির সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ব্যাংকিং খাতে কর্মরত সাংবাদিকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন অর্থনীতি বিটের বিপোর্টাররা।
রিপোর্টাররা জানান, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত রোধ করে মূলত সুস্থ সাংবাদিকতাকেই বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে।
ব্যাংক বিটের সাংবাদিকেরা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে অর্থনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠন ইআরএফের সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বৈঠক করে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, এখন থেকে সাংবাদিকেরা অনুমতিপত্র নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন, সে ক্ষেত্রে তাঁরা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন।
এ ঘটনাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ মন্তব্য করে সুশাসনের জন্য নাগরিক—সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সাংবাদিকতা রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত পেশা। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করা ও তথ্য পাওয়ার অধিকার রয়েছে। জনগণ সাংবাদিকদের মাধ্যমেই তথ্য জেনে থাকে। এখন গভর্নর কী লুকাতে চাইছেন?’
ডলারের সংকট, ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত আর ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা যখন প্রশ্নবিদ্ধ; তখন সেখানে সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালনে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের লাগামহীন ঋণ কেলেঙ্কারি আর খেলাপি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ থেকে সাংবাদিকদের বিরত রাখতে এক মাস ধরেই তাঁদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এর প্রতিবাদে ব্যাংকটির সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ব্যাংকিং খাতে কর্মরত সাংবাদিকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেন অর্থনীতি বিটের বিপোর্টাররা।
রিপোর্টাররা জানান, সাংবাদিকদের জন্য আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত ছিল। বর্তমানে সেখানে প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ যাতায়াত রোধ করে মূলত সুস্থ সাংবাদিকতাকেই বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে।
ব্যাংক বিটের সাংবাদিকেরা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে অর্থনৈতিক রিপোর্টারদের সংগঠন ইআরএফের সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বৈঠক করে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, এখন থেকে সাংবাদিকেরা অনুমতিপত্র নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছেই আসতে পারবেন। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা যদি সাংবাদিকদের পাস দেন, সে ক্ষেত্রে তাঁরা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন।
এ ঘটনাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ মন্তব্য করে সুশাসনের জন্য নাগরিক—সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সাংবাদিকতা রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত পেশা। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ করা ও তথ্য পাওয়ার অধিকার রয়েছে। জনগণ সাংবাদিকদের মাধ্যমেই তথ্য জেনে থাকে। এখন গভর্নর কী লুকাতে চাইছেন?’
গত ২ এপ্রিল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সব আমদানি পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক এবং বেশ কিছু দেশের রপ্তানি পণ্যে উচ্চ হারে শুল্ক নির্ধারণ করেন। পরবর্তীতে অতিরিক্ত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়। ট্রাম্প চীন, কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর যথাক্রমে ১৪৫ শতাংশ, ২৫ শতাংশ এবং ২৫ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
১৫ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
১৫ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
১৫ ঘণ্টা আগে