আনোয়ার সাদাৎ ইমরান
তৃতীয়বার টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছেন মো. ছানোয়ার হোসেন। তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নবঞ্চিত হলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটারের দ্বারে গিয়ে বঞ্চিত হননি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে পরাজিত করে ঈগল নিয়ে জয়ী হন ছানোয়ার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মহাজোটের প্রার্থীকে পরাজিত করে এমপি হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী হিসেবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
ছানোয়ার হোসেন হাজী আবুল হোসেন ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত আছেন তিনি। ভোটারের ভালোবাসার প্রতিদানস্বরূপ উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন টাঙ্গাইল প্রতিনিধি আনোয়ার সাদাৎ ইমরান।
প্রতীকের দিকে না তাকিয়ে টাঙ্গাইলবাসী আপনার ওপর বারবার আস্থা রাখছেন কেন?
ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘২০১৪ সালে যখন প্রথম নির্বাচনে আসি, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা) আমাদের মাটি ও মানুষের কাছে থাকতে বলেছিলেন। জনগণের কাছে থাকলে কখনো জনগণ কাউকে বিমুখ করে না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক আমি মাঠে গিয়ে কাজ করেছি। জনগণের পাশে থেকেছি, যার কারণে জনগণ নানা প্রতিকূলতার মাঝেও দলীয় মনোনয়ন বা প্রতীকের দিকে তাকায়নি। আমার প্রতি আস্থা রেখেছে। আমাকে বারবার নির্বাচিত করেছে।’
টাঙ্গাইলের মাদক ও কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে আপনার উদ্যোগ আছে কি?’
ছানোয়ার হোসেন বলেন, মাদক, কিশোর গ্যাং টাঙ্গাইল সদরে আছে। আমাদের কিছু নেতা আছেন, যাঁরা টাঙ্গাইলে থাকেন, কিন্তু টাঙ্গাইলে নেতৃত্ব দেননি। তাঁরা সদরে থেকে টাঙ্গাইলে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করেছেন। তাঁরাই মাদকের সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। এগুলো আমরা চিহ্নিত করেছি। তাঁদের প্রতিহত করার চেষ্টা করব এবং টাঙ্গাইলকে সন্ত্রাস, মাদক, চাঁদাবাজমুক্ত রাখার চেষ্টা করব।
১০ বছর সংসদ সদস্য হিসেবে শত ভাগ সততার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে চ্যালেঞ্জ নিয়েছি, এই চ্যালেঞ্জে জয়ী হবই।
তৃতীয়বার টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছেন মো. ছানোয়ার হোসেন। তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নবঞ্চিত হলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটারের দ্বারে গিয়ে বঞ্চিত হননি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে পরাজিত করে ঈগল নিয়ে জয়ী হন ছানোয়ার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মহাজোটের প্রার্থীকে পরাজিত করে এমপি হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী হিসেবে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
ছানোয়ার হোসেন হাজী আবুল হোসেন ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত আছেন তিনি। ভোটারের ভালোবাসার প্রতিদানস্বরূপ উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন টাঙ্গাইল প্রতিনিধি আনোয়ার সাদাৎ ইমরান।
প্রতীকের দিকে না তাকিয়ে টাঙ্গাইলবাসী আপনার ওপর বারবার আস্থা রাখছেন কেন?
ছানোয়ার হোসেন বলেন, ‘২০১৪ সালে যখন প্রথম নির্বাচনে আসি, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা) আমাদের মাটি ও মানুষের কাছে থাকতে বলেছিলেন। জনগণের কাছে থাকলে কখনো জনগণ কাউকে বিমুখ করে না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক আমি মাঠে গিয়ে কাজ করেছি। জনগণের পাশে থেকেছি, যার কারণে জনগণ নানা প্রতিকূলতার মাঝেও দলীয় মনোনয়ন বা প্রতীকের দিকে তাকায়নি। আমার প্রতি আস্থা রেখেছে। আমাকে বারবার নির্বাচিত করেছে।’
টাঙ্গাইলের মাদক ও কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে আপনার উদ্যোগ আছে কি?’
ছানোয়ার হোসেন বলেন, মাদক, কিশোর গ্যাং টাঙ্গাইল সদরে আছে। আমাদের কিছু নেতা আছেন, যাঁরা টাঙ্গাইলে থাকেন, কিন্তু টাঙ্গাইলে নেতৃত্ব দেননি। তাঁরা সদরে থেকে টাঙ্গাইলে কিশোর গ্যাং সৃষ্টি করেছেন। তাঁরাই মাদকের সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। এগুলো আমরা চিহ্নিত করেছি। তাঁদের প্রতিহত করার চেষ্টা করব এবং টাঙ্গাইলকে সন্ত্রাস, মাদক, চাঁদাবাজমুক্ত রাখার চেষ্টা করব।
১০ বছর সংসদ সদস্য হিসেবে শত ভাগ সততার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করেছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে চ্যালেঞ্জ নিয়েছি, এই চ্যালেঞ্জে জয়ী হবই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর ইউসুফ আলী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনিক অরাজকতা এবং আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। ভর্তি, পরীক্ষা, সার্টিফিকেট ইস্যু থেকে শুরু করে টেন্ডার, নির্মাণ ও অর্থের ব্যবহার—প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ তাঁর
৩ ঘণ্টা আগেসুন্দরবনের নদী-খাল-বিলে এখন মাছ ধরার নতুন কৌশল কীটনাশক নামের বিষ। পূর্ব সুন্দরবনসংলগ্ন দোকান কিংবা অনলাইনে অর্ডার করলেই মিলছে রিপকার্ড, রোটেনন, কার্বোফুরানসহ নানা কীটনাশক। এগুলো ব্যবহার করে একসঙ্গে প্রচুর মাছ ধরছে জেলেরা। এতে মাছ ধরা সহজ হলেও হুমকির মুখে পড়ছে পুরো বনের জীববৈচিত্র্য।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (চাকসু) নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক বাছাইয়ে দুজন সহসভাপতি (ভিপি), একজন সাধারণ সম্পাদক (জিএস)সহ বাদ পড়েছেন ১৯ প্রার্থী। অন্যদিকে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় হল সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন হলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একজন ছেলেসহ বিজয়ী হয়েছেন ২২ জন।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। ফোরামের পক্ষ থেকে আগামীকাল সোমবার মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক মো. আব্দুল আলীম ও সাধারণ সম্পাদক
৬ ঘণ্টা আগে