হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
দৈনিক মজুরি ১২০ থেকে ৩০০ টাকা করার দাবিতে গত শনিবার অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করেন চা-শ্রমিকেরা। গত রোববার ও সোমবার এই দুই দিন বন্ধ থাকায় নিজ নিজ বাগানে অবস্থান কর্মসূচির পর আজ মঙ্গলবার থেকে আবারও অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন হবিগঞ্জের ২৪ টি চা বাগানের শ্রমিকেরা।
শ্রমিকদের কর্মবিরতির ফলে চায়ের ভরা মৌসুমে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে বাগানগুলোকে। ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকায় উত্তোলনকৃত হাজার হাজার কেজি কাচা পাতা এরই মধ্যেই নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বাগান কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, চা সংসদের সঙ্গে ৩০০ টাকা মজুরির দাবি জানালে চা মালিক সমিতি ১৪ টাকা মজুরি বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়। বর্তমান বাজার বিবেচনায় যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা বলেন, ‘আজ শ্রীমঙ্গলের লেবার হাউসে সকাল ১১টায় শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকটি ফলপ্রসূ হলে আমরা কাজে ফিরব, না হলে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
এর আগে, ৩০০ টাকা দৈনিক মজুরির দাবিতে চা শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকে গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকেরা। এই চার দিন শ্রমিকেরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করেন। এতে তাদেঁর দাবি আদায় না হওয়ায় শনিবার সকাল থেকে পূর্ণদিবস এ কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকেরা। এ দিন চা শ্রমিকেরা চান্দপুর এলাকায় পুরাতন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেন। পরে সেখান থেকে হাজার হাজার চা-শ্রমিক পায়ে হেঁটে চুনারুঘাট পৌর এলাকায় প্রধান সড়কে অবস্থান নেন এবং সেখানে সড়ক অবরোধ করে পথসভা করে।
শ্রমিক নেতারা জানান, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে নতুন মজুরি কার্যকর হওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও এরই মাঝে পার হয়েছে ১৯ মাস তবুও মজুরি ১২০ টাকা থেকে বাড়ানো হয়নি।
দৈনিক মজুরি ১২০ থেকে ৩০০ টাকা করার দাবিতে গত শনিবার অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করেন চা-শ্রমিকেরা। গত রোববার ও সোমবার এই দুই দিন বন্ধ থাকায় নিজ নিজ বাগানে অবস্থান কর্মসূচির পর আজ মঙ্গলবার থেকে আবারও অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন হবিগঞ্জের ২৪ টি চা বাগানের শ্রমিকেরা।
শ্রমিকদের কর্মবিরতির ফলে চায়ের ভরা মৌসুমে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে বাগানগুলোকে। ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকায় উত্তোলনকৃত হাজার হাজার কেজি কাচা পাতা এরই মধ্যেই নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বাগান কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, চা সংসদের সঙ্গে ৩০০ টাকা মজুরির দাবি জানালে চা মালিক সমিতি ১৪ টাকা মজুরি বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়। বর্তমান বাজার বিবেচনায় যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা বলেন, ‘আজ শ্রীমঙ্গলের লেবার হাউসে সকাল ১১টায় শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকটি ফলপ্রসূ হলে আমরা কাজে ফিরব, না হলে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
এর আগে, ৩০০ টাকা দৈনিক মজুরির দাবিতে চা শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকে গত মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকেরা। এই চার দিন শ্রমিকেরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি করেন। এতে তাদেঁর দাবি আদায় না হওয়ায় শনিবার সকাল থেকে পূর্ণদিবস এ কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকেরা। এ দিন চা শ্রমিকেরা চান্দপুর এলাকায় পুরাতন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেন। পরে সেখান থেকে হাজার হাজার চা-শ্রমিক পায়ে হেঁটে চুনারুঘাট পৌর এলাকায় প্রধান সড়কে অবস্থান নেন এবং সেখানে সড়ক অবরোধ করে পথসভা করে।
শ্রমিক নেতারা জানান, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে নতুন মজুরি কার্যকর হওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও এরই মাঝে পার হয়েছে ১৯ মাস তবুও মজুরি ১২০ টাকা থেকে বাড়ানো হয়নি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে