হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবলে শিম নিয়ে দুই ব্যবসায়ীর দর-কষাকষি থেকে ৫ গ্রামের মানুষ সংঘর্ষে জড়িয়েছেন। এতে প্রায় অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত পাঁচজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার লামাতাশি ইউনিয়নের নন্দনপুর বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, আজ দুপুরে বাহুবল উপজেলার চন্দনিয়া গ্রামের আরশ উদ্দিনের ছেলে ও ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে একই উপজেলার কাজীহাটা গ্রামের ফিরোজ শাহর ছেলে মো. জিতু মিয়া শিম কিনতে দর-কষাকষি থেকে কথা–কাটাকাটি হয়। এ থেকে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
এরপর চন্দনিয়া ও কাজীহাটা গ্রামের লোকজন দুজনের পক্ষ নিয়ে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটাসহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সংঘর্ষে আহত কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন ইমন মিয়া (১৯), আসলাম উদ্দিন (৭৫), দুলাল মিয়া (২৪), দেলোয়ার হোসেন (২৫), আরশ উদ্দিন (৬৫,) শাকিল মিয়া (২৭), আলাল উদ্দিন (৭০), সাহেদ মিয়া (৩৫), ফয়সাল মিয়া (১৮), শফিবুল্লাহ (৬০), আবিদ মিয়া (৩০), মকসুদ মিয়া (৪৮), এখলাছ মিয়া (৬০), জাহাঙ্গীর মিয়া (৫০), রজব আলী (৫০)।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তানজিলা ফারহিন শিথিলা বলেন, প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজনকে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গুরুতর আহতাবস্থায় মকসুদ মিয়া, এখলাছ মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, রজব আলী নামের চারজনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ (ওমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাহুবল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার জন্য বলা হয়েছে এবং বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
হবিগঞ্জের বাহুবলে শিম নিয়ে দুই ব্যবসায়ীর দর-কষাকষি থেকে ৫ গ্রামের মানুষ সংঘর্ষে জড়িয়েছেন। এতে প্রায় অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত পাঁচজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার লামাতাশি ইউনিয়নের নন্দনপুর বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, আজ দুপুরে বাহুবল উপজেলার চন্দনিয়া গ্রামের আরশ উদ্দিনের ছেলে ও ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে একই উপজেলার কাজীহাটা গ্রামের ফিরোজ শাহর ছেলে মো. জিতু মিয়া শিম কিনতে দর-কষাকষি থেকে কথা–কাটাকাটি হয়। এ থেকে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
এরপর চন্দনিয়া ও কাজীহাটা গ্রামের লোকজন দুজনের পক্ষ নিয়ে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটাসহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সংঘর্ষে আহত কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন ইমন মিয়া (১৯), আসলাম উদ্দিন (৭৫), দুলাল মিয়া (২৪), দেলোয়ার হোসেন (২৫), আরশ উদ্দিন (৬৫,) শাকিল মিয়া (২৭), আলাল উদ্দিন (৭০), সাহেদ মিয়া (৩৫), ফয়সাল মিয়া (১৮), শফিবুল্লাহ (৬০), আবিদ মিয়া (৩০), মকসুদ মিয়া (৪৮), এখলাছ মিয়া (৬০), জাহাঙ্গীর মিয়া (৫০), রজব আলী (৫০)।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তানজিলা ফারহিন শিথিলা বলেন, প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজনকে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গুরুতর আহতাবস্থায় মকসুদ মিয়া, এখলাছ মিয়া, জাহাঙ্গীর মিয়া, রজব আলী নামের চারজনকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ (ওমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাহুবল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার জন্য বলা হয়েছে এবং বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৩ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে