জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের যোগাযোগের প্রধান সড়কটি সুরমা নদীর ভাঙনঝুঁকিতে রয়েছে। এ ইউনিয়নের সাচনা বাজার থেকে প্রায় ২০টি গ্রামের ওপর দিয়ে গেছে এ সড়ক। অন্তত ২০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র সড়ক এটি। স্থানীয়দের দাবি সড়ক রক্ষায় নদীর পাড়ে মাটি ফেলে মজবুত করার।
সরেজমিন দেখা যায়, কয়েক দিনের টানা বর্ষণে উত্তর কামলাবাজ গ্রামের কৈবর্ত্যহাটি স্থানের অংশে সড়কের পাড়ের মাটি ভেঙে গেছে। নদীর পানি সড়ক ছুঁই ছুঁই। অথচ এ সড়ক দিয়েই প্রতিদিন চলাচল করছে ট্রাক্টর, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, রিকশা, অটোরিকশাসহ হাজারো যানবাহন।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র যোগাযোগের প্রধান সড়কটি কয়েক অংশ সুরমা নদীতে বিলীন হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। প্রায় ২০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র প্রধান সড়ক এটি। সড়কটি ভেঙে পড়লে তাদের যাতায়াত ব্যবস্থাও ভেঙে পড়বে।
স্থানীয়রা আরও জানান, উত্তর ইউনিয়নের প্রায় সব গ্রামই সুরমা নদীর তীরবর্তী হওয়ায় কামলাবাজের পাশাপাশি ঝুঁকিতে রয়েছে লম্বাবাঁক, সদরকান্দি, কামিনীপুর, মমিনপুরসহ আরও বেশ কয়েকটি গ্রামের যোগাযোগের প্রধান এ সড়কটি। সড়কটি যেকোনো স্থান ভাঙলে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে যোগাযোগব্যবস্থা। এতে দুর্ভোগে পড়বে ইউনিয়নবাসী।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে খানাখন্দে ভরা সড়কটির সংস্কার করা হয় প্রায় ৪ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে। এলাকার সচেতন একাধিক ব্যক্তিরা বলছেন, এ রাস্তাটি সংস্কারের চেয়ে জরুরি ছিল নদীভাঙন ঠেকানো।
এ সড়ক দিয়ে নিয়মিত চলাচলকারী কৈবর্ত্যহাটি গ্রামের হিরণ দাস বলেন, ‘আমাদের গ্রামটি নদীভাঙনের হুমকিতে পড়েছে। এ সড়কটির দক্ষিণ পাশে অনেক বড় হিন্দুপাড়া ছিল, সব ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন বর্তমান রাস্তাটি ভেঙে গেলে সড়কের উত্তর পাড়, অর্থাৎ আমাদের বসতবাড়িতে এসে ঠেকবে নদী।’
হিরণ দাস আরও বলেন, ‘সরকারের কাছে আবেদন, আমাদের গ্রাম ও উত্তর ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার।’
লম্বাবাঁক গ্রামের আমির আলী বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষায় সুরমা নদীর ভাঙন দেখা দেয়। যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে ঘরবাড়িসহ আমাদের যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি।’
উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আনিসুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। সড়ক সংস্কারের প্রয়োজন হলে আমরা তদারকি করব। তবে নদীভাঙন রোধের কাজটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অধীনে।’
এ ব্যাপারে পাউবো উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী রেজাউল কবির বলেন, ‘জামালগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের চলাচলের সড়কটির বিভিন্ন পয়েন্ট নদীভাঙনের হুমকিতে পড়েছে। আমরা ইতিমধ্যে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। আশা করছি, দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের যোগাযোগের প্রধান সড়কটি সুরমা নদীর ভাঙনঝুঁকিতে রয়েছে। এ ইউনিয়নের সাচনা বাজার থেকে প্রায় ২০টি গ্রামের ওপর দিয়ে গেছে এ সড়ক। অন্তত ২০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র সড়ক এটি। স্থানীয়দের দাবি সড়ক রক্ষায় নদীর পাড়ে মাটি ফেলে মজবুত করার।
সরেজমিন দেখা যায়, কয়েক দিনের টানা বর্ষণে উত্তর কামলাবাজ গ্রামের কৈবর্ত্যহাটি স্থানের অংশে সড়কের পাড়ের মাটি ভেঙে গেছে। নদীর পানি সড়ক ছুঁই ছুঁই। অথচ এ সড়ক দিয়েই প্রতিদিন চলাচল করছে ট্রাক্টর, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, রিকশা, অটোরিকশাসহ হাজারো যানবাহন।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার একমাত্র যোগাযোগের প্রধান সড়কটি কয়েক অংশ সুরমা নদীতে বিলীন হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। প্রায় ২০ হাজার মানুষের যোগাযোগের একমাত্র প্রধান সড়ক এটি। সড়কটি ভেঙে পড়লে তাদের যাতায়াত ব্যবস্থাও ভেঙে পড়বে।
স্থানীয়রা আরও জানান, উত্তর ইউনিয়নের প্রায় সব গ্রামই সুরমা নদীর তীরবর্তী হওয়ায় কামলাবাজের পাশাপাশি ঝুঁকিতে রয়েছে লম্বাবাঁক, সদরকান্দি, কামিনীপুর, মমিনপুরসহ আরও বেশ কয়েকটি গ্রামের যোগাযোগের প্রধান এ সড়কটি। সড়কটি যেকোনো স্থান ভাঙলে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে যোগাযোগব্যবস্থা। এতে দুর্ভোগে পড়বে ইউনিয়নবাসী।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে খানাখন্দে ভরা সড়কটির সংস্কার করা হয় প্রায় ৪ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে। এলাকার সচেতন একাধিক ব্যক্তিরা বলছেন, এ রাস্তাটি সংস্কারের চেয়ে জরুরি ছিল নদীভাঙন ঠেকানো।
এ সড়ক দিয়ে নিয়মিত চলাচলকারী কৈবর্ত্যহাটি গ্রামের হিরণ দাস বলেন, ‘আমাদের গ্রামটি নদীভাঙনের হুমকিতে পড়েছে। এ সড়কটির দক্ষিণ পাশে অনেক বড় হিন্দুপাড়া ছিল, সব ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন বর্তমান রাস্তাটি ভেঙে গেলে সড়কের উত্তর পাড়, অর্থাৎ আমাদের বসতবাড়িতে এসে ঠেকবে নদী।’
হিরণ দাস আরও বলেন, ‘সরকারের কাছে আবেদন, আমাদের গ্রাম ও উত্তর ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার।’
লম্বাবাঁক গ্রামের আমির আলী বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষায় সুরমা নদীর ভাঙন দেখা দেয়। যেকোনো সময় ভেঙে যেতে পারে ঘরবাড়িসহ আমাদের যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি।’
উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আনিসুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি। সড়ক সংস্কারের প্রয়োজন হলে আমরা তদারকি করব। তবে নদীভাঙন রোধের কাজটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অধীনে।’
এ ব্যাপারে পাউবো উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী রেজাউল কবির বলেন, ‘জামালগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের চলাচলের সড়কটির বিভিন্ন পয়েন্ট নদীভাঙনের হুমকিতে পড়েছে। আমরা ইতিমধ্যে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। আশা করছি, দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৯ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৪০ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে