নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সরকারি কর্মকর্তাদের স্যার ডাকা নিয়ে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না। এবার সিলেটের গোলাপগঞ্জে এক মৎস্য কর্মকর্তাকে ভাই ডাকায় আপত্তি জানিয়েছেন একই কার্যালয়ের উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলা মৎস্য অফিসে গিয়েছিলেন স্থানীয় সাংবাদিক ফাহিম আহমদ। তিনি বলেন, “অফিসে মৎস্য কর্মকর্তাকে না দেখে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে বলি, ভাই (মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হাসান) কোথায়? এ কথা বলতেই তিনি রেগে গিয়ে বলেন, ‘ভাই কেন ডাকলেন, একজন বিসিএস ক্যাডারকে কীভাবে ডাকতে হয় আপনি জানেন না?’ কী বলে ডাকতে হবে জানতে চাইলে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘ফিশারিজ অফিসার ডাকবেন।’ এ ঘটনার পর সঙ্গে থাকা আরও দুজন সহকর্মী প্রতিবাদ জানান।”
ফাহিম আরও বলেন, ‘তাঁরা সাংবাদিকদের সঙ্গে যদি এমন আচরণ করেন তাহলে সাধারণ জনগণের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করছেন তা জানা নেই।’
এ বিষয়ে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘কয়েকজন লোক অফিসে এসে জানতে চাইছিলেন ভাই কোথায়, আমি তাঁদের বলি ভাই কে? তখন তাঁরা মৎস্য কর্মকর্তার কক্ষ দেখালে, আমি বলি মৎস্য কর্মকর্তা একজন বিসিএস কর্মকর্তা। একটু শালীনতার সঙ্গে বলুন। এতে তাঁরা রাগ করে থাকলে আমি দুঃখিত। আমি মৎস্য কর্মকর্তাকে স্যার ডাকার কথা বলিনি।’
গোলাপগঞ্জ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হাসিবুল হাসান বলেন, ‘ঘটনাটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি আজ উপস্থিত ছিলাম না, থাকলে এটি হতো না। সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা এটি ভুল করেছেন। বিয়ানীবাজার উপজেলায় ছিলাম, গোলাপগঞ্জে আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছি।’
এর আগে ‘স্যার না বলায়’ রংপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ক্ষুব্ধ আচরণ করেছেন—এমন অভিযোগ তুলেছিলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ওমর ফারুক। ওই ঘটনার পর ডিসি চিত্রলেখা নাজনীন সেদিন দুঃখ প্রকাশ করে ওই ঘটনার ইতি টানলেও সরকারি চাকরিজীবীদের ‘স্যার’ ডাকা না-ডাকা নিয়ে এখনো চলছে আলোচনা।
স্যার ঢাকার বিষয়ে গত শনিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবক। তাঁদের স্যার বা ম্যাডাম ডাকার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ভদ্রতার খাতিরে অনেকে স্যার বা ম্যাডাম ডাকেন। কিন্তু এটি ডাকা বাধ্যতামূলক নয়। কেউ যদি আপা বা ভাই ডাকেন, তাতে দোষের কিছু নেই। এতে মাইন্ড করারও কিছু নেই। সরকারি চাকরিজীবীরা জনগণের সেবক, এই চিন্তা থেকেই কাজ করতে হবে।
সরকারি কর্মকর্তাদের স্যার ডাকা নিয়ে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না। এবার সিলেটের গোলাপগঞ্জে এক মৎস্য কর্মকর্তাকে ভাই ডাকায় আপত্তি জানিয়েছেন একই কার্যালয়ের উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে উপজেলা মৎস্য অফিসে গিয়েছিলেন স্থানীয় সাংবাদিক ফাহিম আহমদ। তিনি বলেন, “অফিসে মৎস্য কর্মকর্তাকে না দেখে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমানকে বলি, ভাই (মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হাসান) কোথায়? এ কথা বলতেই তিনি রেগে গিয়ে বলেন, ‘ভাই কেন ডাকলেন, একজন বিসিএস ক্যাডারকে কীভাবে ডাকতে হয় আপনি জানেন না?’ কী বলে ডাকতে হবে জানতে চাইলে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘ফিশারিজ অফিসার ডাকবেন।’ এ ঘটনার পর সঙ্গে থাকা আরও দুজন সহকর্মী প্রতিবাদ জানান।”
ফাহিম আরও বলেন, ‘তাঁরা সাংবাদিকদের সঙ্গে যদি এমন আচরণ করেন তাহলে সাধারণ জনগণের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করছেন তা জানা নেই।’
এ বিষয়ে উপসহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘কয়েকজন লোক অফিসে এসে জানতে চাইছিলেন ভাই কোথায়, আমি তাঁদের বলি ভাই কে? তখন তাঁরা মৎস্য কর্মকর্তার কক্ষ দেখালে, আমি বলি মৎস্য কর্মকর্তা একজন বিসিএস কর্মকর্তা। একটু শালীনতার সঙ্গে বলুন। এতে তাঁরা রাগ করে থাকলে আমি দুঃখিত। আমি মৎস্য কর্মকর্তাকে স্যার ডাকার কথা বলিনি।’
গোলাপগঞ্জ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হাসিবুল হাসান বলেন, ‘ঘটনাটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি আজ উপস্থিত ছিলাম না, থাকলে এটি হতো না। সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা এটি ভুল করেছেন। বিয়ানীবাজার উপজেলায় ছিলাম, গোলাপগঞ্জে আমি অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছি।’
এর আগে ‘স্যার না বলায়’ রংপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ক্ষুব্ধ আচরণ করেছেন—এমন অভিযোগ তুলেছিলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ওমর ফারুক। ওই ঘটনার পর ডিসি চিত্রলেখা নাজনীন সেদিন দুঃখ প্রকাশ করে ওই ঘটনার ইতি টানলেও সরকারি চাকরিজীবীদের ‘স্যার’ ডাকা না-ডাকা নিয়ে এখনো চলছে আলোচনা।
স্যার ঢাকার বিষয়ে গত শনিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, সরকারি কর্মচারীরা জনগণের সেবক। তাঁদের স্যার বা ম্যাডাম ডাকার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ভদ্রতার খাতিরে অনেকে স্যার বা ম্যাডাম ডাকেন। কিন্তু এটি ডাকা বাধ্যতামূলক নয়। কেউ যদি আপা বা ভাই ডাকেন, তাতে দোষের কিছু নেই। এতে মাইন্ড করারও কিছু নেই। সরকারি চাকরিজীবীরা জনগণের সেবক, এই চিন্তা থেকেই কাজ করতে হবে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৭ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে