নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে অবৈধভাবে দলিল রেজিস্ট্রি করে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার মামলায় সাবেক সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তারকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
দুদক সিলেটের আইনজীবী লুৎফুর কিবরিয়া শামীম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোম্পানির জায়গা ব্যক্তি মালিকানাধীন দেখিয়ে ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে একই দিনে ১২টি দলিল সৃষ্টি করা হয়। তাতে সরকার ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৯ হাজার ২২৯ টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়। এ ঘটনায় করা মামলায় পারভীন আক্তার পলাতক ছিলেন।’
মামলার নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ২০২০ সালে সিলেট সদর অফিসে কর্মরত ছিলেন সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তার। তখন একটি কোম্পানির নামে থাকা ১৫ একর বাড়ি শ্রেণির ভূমিকে ব্যক্তি মালিকানা ও টিলা শ্রেণি দেখিয়ে ভুয়া কাগজপত্রে ১২টি দলিল রেজিস্ট্রেশন করে দেন তিনি। বিষয়টি জানতে পেরে কোম্পানির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মনজারুল আলম চৌধুরী ২০২০ সালের ২৯ জানুয়ারি ২২ জনকে আসামি করে সিলেট মহানগর বিশেষ জজ আদালতে মামলা করেন। মামলায় দলিল দাতাকে প্রধান ও সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তারকে ২ নম্বর আসামি করে ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ২১ জন বিবাদীর যোগসাজশে পারভিন আক্তার ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভূমির শ্রেণি পরিবর্তনের মাধ্যমে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৯ হাজার ২২৯ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। মামলার পর আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনকে তদন্তের ভার দেন। ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেন। আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলায় তিনজন আসামি আদালত থেকে জামিন নিলেও পারভিনসহ বাকি ১৮ জন আসামি পলাতক ছিলেন। আজ সোমবার আত্মসমর্পণ করলে আদালত পারভিনকে জেলহাজতে পাঠান।
সিলেটে অবৈধভাবে দলিল রেজিস্ট্রি করে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার মামলায় সাবেক সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তারকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক এ কিউ এম নাসির উদ্দিন তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
দুদক সিলেটের আইনজীবী লুৎফুর কিবরিয়া শামীম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘কোম্পানির জায়গা ব্যক্তি মালিকানাধীন দেখিয়ে ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে একই দিনে ১২টি দলিল সৃষ্টি করা হয়। তাতে সরকার ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৯ হাজার ২২৯ টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়। এ ঘটনায় করা মামলায় পারভীন আক্তার পলাতক ছিলেন।’
মামলার নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ২০২০ সালে সিলেট সদর অফিসে কর্মরত ছিলেন সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তার। তখন একটি কোম্পানির নামে থাকা ১৫ একর বাড়ি শ্রেণির ভূমিকে ব্যক্তি মালিকানা ও টিলা শ্রেণি দেখিয়ে ভুয়া কাগজপত্রে ১২টি দলিল রেজিস্ট্রেশন করে দেন তিনি। বিষয়টি জানতে পেরে কোম্পানির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মনজারুল আলম চৌধুরী ২০২০ সালের ২৯ জানুয়ারি ২২ জনকে আসামি করে সিলেট মহানগর বিশেষ জজ আদালতে মামলা করেন। মামলায় দলিল দাতাকে প্রধান ও সাবরেজিস্ট্রার পারভিন আক্তারকে ২ নম্বর আসামি করে ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়, ২১ জন বিবাদীর যোগসাজশে পারভিন আক্তার ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভূমির শ্রেণি পরিবর্তনের মাধ্যমে সরকারের ১ কোটি ২৬ লাখ ৩৯ হাজার ২২৯ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। মামলার পর আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনকে তদন্তের ভার দেন। ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেন। আদালত অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলায় তিনজন আসামি আদালত থেকে জামিন নিলেও পারভিনসহ বাকি ১৮ জন আসামি পলাতক ছিলেন। আজ সোমবার আত্মসমর্পণ করলে আদালত পারভিনকে জেলহাজতে পাঠান।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে ধর্ষণের মামলা থেকে বাঁচতে জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা জন্মসনদে বয়স কমানোর অভিযোগ উঠেছে এক তরুণের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত তরুণের নাম কাউসার হোসেন (১৯)। তিনি উপজেলার বাগানবাজার ইউনিয়নের হলুদিয়া এলাকার প্রয়াত মুকলেছুর রহমানের ছেলে। জালিয়াতির মাধ্যমে করা জন্মসনদে কাউসারের বয়স দেখানো হয়েছ
৪ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ঘিরে রেখেছে নাউতারা, কুমলাই, ধুম ও বুড়িতিস্তা নদ-নদী। তবে দখল-দূষণে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে এগুলো। তিন বছর আগে প্রাণ ফেরাতে নাউতারা ও ধুম খনন করা হলেও কাজে আসেনি। খননের পরও নিশ্চিত করা যায়নি পানির প্রবাহ। নাব্যতা হারিয়ে এগুলো শুকিয়ে জেগে উঠেছে চর। সেখানে ধানসহ সবজির চাষ হচ্ছে।
৯ মিনিট আগেগত বছরের দফায় দফায় বন্যায় মৌলভীবাজারে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বছর পেরিয়ে আবার বর্ষা মৌসুম এলেও সড়ক সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী। সড়কগুলোর কোনোটির পিচ উঠে ইট-সুরকি বেরিয়ে গেছে, কোথাও সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত।
১২ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গায় দিন দিন বেড়েই চলেছে ইজিবাইকের সংখ্যা। অদক্ষ ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরদের হাতে ইজিবাইক থাকায় বাড়ছে যানজট ও দুর্ঘটনা। এসব ইজিবাইকচালকের নেই কোনো প্রশিক্ষণ। ফলে যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা, দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানো আর পাল্লা দিয়ে ইজিবাইক চালানোর কারণে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
৩১ মিনিট আগে