বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি
টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। গতকাল রোববার রাত ও আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার নতুন ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন মোট ২২৪টি পরিবার। আশঙ্কাজনক হারে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আশ্রিত পরিবারের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
উপজেলার সুরমা নদীর তীরবর্তী আলীনগর ও চারখাই ইউনিয়ন এবং কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী দুবাগ, শেওলা, কুড়ারবাজার, মাথিউড়া এবং সোনাই নদীর তীরবর্তী তিলপাড়া, মোল্লাপুর, লাউতা ও মুড়িয়া ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। কবলিত এলাকার প্রধান সড়কসহ উপজেলা ও গ্রামীণ সড়কের ৮০ ভাগ তলিয়ে গেছে। সোমবার সকাল থেকে কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যা গতকাল ছিল ৬৪ সেন্টিমিটার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ও প্রকল্প অফিস সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত পর্যন্ত উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের তিনটি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৬ পরিবার, চারখাইয়ে চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৩ পরিবার, দুবাগে চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৩ পরিবার, শেওলায় ১টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬ পরিবার, কুড়ারবাজারে দুইটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩০ পরিবার, তিলপাড়ায় তিনটি আশ্রয়কেন্দ্রে ১১ পরিবার, মুড়িয়ায় ২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৭ এবং পৌরসভায় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৫ পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনা উপজেলা প্রশাসন নতুন করে আরও ৪০ মেট্রিকটন চাল এবং ১০ লাখ টাকা ও ১০ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার সরবরাহ করার আবেদন করেছেন।
বন্যা কবলিত চারখাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুসেন মুরাদ চৌধুরী বলেন, আজ সোমবার কুশিয়ারা নদীর পানি আরও বেড়েছে। আমার ইউনিয়নের সকল রাস্তা-ঘাট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ এলাকা বন্যার পানির নিচে তলিয়ে গেছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে বাড়ছে লোকজনের সংখ্যা। আমরা জেলা প্রশাসন থেকে পাঠানো ত্রাণ বিতরণ করছি।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক নূর জানান, ‘কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে লোকজনের ভিড় বাড়ছে দিন দিন। আমরা জেলা প্রশাসন থেকে শুকনা খাবার কেনার জন্য আরও তিন লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষকসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান করা হয়েছে।’
টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। গতকাল রোববার রাত ও আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত উপজেলার নতুন ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন মোট ২২৪টি পরিবার। আশঙ্কাজনক হারে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আশ্রিত পরিবারের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
উপজেলার সুরমা নদীর তীরবর্তী আলীনগর ও চারখাই ইউনিয়ন এবং কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী দুবাগ, শেওলা, কুড়ারবাজার, মাথিউড়া এবং সোনাই নদীর তীরবর্তী তিলপাড়া, মোল্লাপুর, লাউতা ও মুড়িয়া ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। কবলিত এলাকার প্রধান সড়কসহ উপজেলা ও গ্রামীণ সড়কের ৮০ ভাগ তলিয়ে গেছে। সোমবার সকাল থেকে কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যা গতকাল ছিল ৬৪ সেন্টিমিটার।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ও প্রকল্প অফিস সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত পর্যন্ত উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের তিনটি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৬ পরিবার, চারখাইয়ে চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৩ পরিবার, দুবাগে চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৩ পরিবার, শেওলায় ১টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬ পরিবার, কুড়ারবাজারে দুইটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩০ পরিবার, তিলপাড়ায় তিনটি আশ্রয়কেন্দ্রে ১১ পরিবার, মুড়িয়ায় ২টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩৭ এবং পৌরসভায় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ৪৫ পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনা উপজেলা প্রশাসন নতুন করে আরও ৪০ মেট্রিকটন চাল এবং ১০ লাখ টাকা ও ১০ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার সরবরাহ করার আবেদন করেছেন।
বন্যা কবলিত চারখাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুসেন মুরাদ চৌধুরী বলেন, আজ সোমবার কুশিয়ারা নদীর পানি আরও বেড়েছে। আমার ইউনিয়নের সকল রাস্তা-ঘাট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ইউনিয়নের ৯০ শতাংশ এলাকা বন্যার পানির নিচে তলিয়ে গেছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে বাড়ছে লোকজনের সংখ্যা। আমরা জেলা প্রশাসন থেকে পাঠানো ত্রাণ বিতরণ করছি।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক নূর জানান, ‘কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে লোকজনের ভিড় বাড়ছে দিন দিন। আমরা জেলা প্রশাসন থেকে শুকনা খাবার কেনার জন্য আরও তিন লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষকসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান করা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে