নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বচসায় জড়ান সিলেটের শীর্ষ দুই নেতা। গতকাল শুক্রবার বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদির মধ্যে ঘটে এই ঘটনা। সেই রাতে ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হলে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
গতকাল শুক্রবার নগরের দরগা গেট এলাকার কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর বিএনপি আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আরিফুল হক চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন রেজাউল হাসান কয়েস লোদি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘যাঁর হাত ধরে বিএনপির প্রতিষ্ঠা হয়েছে, তাঁর শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সিলেট মহানগর বিএনপির ১০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির প্রথম সারির কোনো নেতা নেই। এই যদি হয় অবস্থা, তাহলে সংগঠনের প্রতি আমাদের কর্তব্য কী...?’
পরে সভার সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদি তাঁর বক্তব্য ফেসবুকে লাইভ না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘আমরা প্রায়ই বলতে শুনি, ৫ আগস্টের নেতা-কর্মী, আপনি ৫ আগস্টের আগে কোথায় ছিলেন? আরে ভাই, ৫ আগস্টের আন্দোলন ছিল মাত্র ১৫ দিনের। কিন্তু দেড় দশক ধরে আন্দোলন করেছে, যারা জেল-জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছে, তাদের কোনো মূল্যায়ন নেই? আপনি প্রধান অতিথি, আপনি আমাদের উৎসাহ দেবেন।’
এ সময় আরিফ মঞ্চে বসে কয়েস লোদির উদ্দেশে বলেন, ‘নো নো।’ একপর্যায়ে চেয়ার থেকে উঠে এসে বলেন, ‘এই শোনো, এই শোনো, আমি যে বক্তব্য দিয়েছি সেটার আলোকে কথা বলো। আমি কী বলেছি, পার্টির চেয়ারম্যানের... ।’ এ সময় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদি বলেন, ‘আমার বক্তব্য তো রেকর্ড আছে; কী বলেছি। কেন তিনি হঠাৎ এভাবে চেয়ার থেকে উঠে আসলেন, আমার বোধগম্য হয়নি। এখনো হচ্ছে না।’
তবে আরিফুল হক চৌধুরীর দাবি, ‘দলের প্রতিষ্ঠাতার শাহাদাতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে সিনিয়র নেতারা উপস্থিত থাকা দরকার। এইটা ছিল আমার বক্তব্য। আমি তো আর বসে থাকতে পারি না। বেয়াদবির তো একটা সীমা আছে?’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বচসায় জড়ান সিলেটের শীর্ষ দুই নেতা। গতকাল শুক্রবার বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদির মধ্যে ঘটে এই ঘটনা। সেই রাতে ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হলে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
গতকাল শুক্রবার নগরের দরগা গেট এলাকার কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর বিএনপি আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আরিফুল হক চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন রেজাউল হাসান কয়েস লোদি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘যাঁর হাত ধরে বিএনপির প্রতিষ্ঠা হয়েছে, তাঁর শাহাদাতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সিলেট মহানগর বিএনপির ১০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির প্রথম সারির কোনো নেতা নেই। এই যদি হয় অবস্থা, তাহলে সংগঠনের প্রতি আমাদের কর্তব্য কী...?’
পরে সভার সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদি তাঁর বক্তব্য ফেসবুকে লাইভ না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘আমরা প্রায়ই বলতে শুনি, ৫ আগস্টের নেতা-কর্মী, আপনি ৫ আগস্টের আগে কোথায় ছিলেন? আরে ভাই, ৫ আগস্টের আন্দোলন ছিল মাত্র ১৫ দিনের। কিন্তু দেড় দশক ধরে আন্দোলন করেছে, যারা জেল-জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছে, তাদের কোনো মূল্যায়ন নেই? আপনি প্রধান অতিথি, আপনি আমাদের উৎসাহ দেবেন।’
এ সময় আরিফ মঞ্চে বসে কয়েস লোদির উদ্দেশে বলেন, ‘নো নো।’ একপর্যায়ে চেয়ার থেকে উঠে এসে বলেন, ‘এই শোনো, এই শোনো, আমি যে বক্তব্য দিয়েছি সেটার আলোকে কথা বলো। আমি কী বলেছি, পার্টির চেয়ারম্যানের... ।’ এ সময় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
এ বিষয়ে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদি বলেন, ‘আমার বক্তব্য তো রেকর্ড আছে; কী বলেছি। কেন তিনি হঠাৎ এভাবে চেয়ার থেকে উঠে আসলেন, আমার বোধগম্য হয়নি। এখনো হচ্ছে না।’
তবে আরিফুল হক চৌধুরীর দাবি, ‘দলের প্রতিষ্ঠাতার শাহাদাতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে সিনিয়র নেতারা উপস্থিত থাকা দরকার। এইটা ছিল আমার বক্তব্য। আমি তো আর বসে থাকতে পারি না। বেয়াদবির তো একটা সীমা আছে?’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৬ মিনিট আগে