সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি, পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
আয়ন নেছা বলেন, ‘আমার পাঁচ ছেলে, তিন মেয়ে ও বৃদ্ধ স্বামীসহ পরিবারের সদস্য মোট ১০ জন। একমাত্র বোরো ফসলই সারা বছরের খাবারের জোগান দিত। বিকল্প কোনো আয় নেই, নেই কোনো সহায়সম্বল। ছোট দুই ছেলে অবুঝ। তাই ঈদ আইতাছে বলে কাপড়ও চাইতাছে। কিন্তু আমার পরিবারে এখন খাবারের জোগান দিতেই হিমশিম খাইতাছি, কাপড় কেমনে দিতাম?
জানা গেছে, আয়ন নেছার মতো হাজারো কৃষক পরিবার এভাবেই দিনাতিপাত করছে। হাওর এলাকায় নেই ঈদের আনন্দ। পাহাড়ি ঢলে নিঃস্ব হওয়া হাওর অধ্যুষিত চার উপজেলার ২২ হাজারের অধিক কৃষকের বেশির ভাগই এবার ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে। ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট চৈত্রের অকালবন্যায় সব হারিয়ে নিঃস্ব তাহিরপুর, ধর্মপাশা, দিরাই ও শাল্লা উপজেলার কৃষক পরিবারের মধ্যে ঈদ এলেও তাঁরা এখন চরম অসহায়।
গত কদিনের টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় সুনামগঞ্জের ১৫টি হাওরের ফসল ভেসে গেছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পাহাড়ি ঢলের কবলে দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নের চাপতির হাওরের শতভাগ ফসল পানিতে তলিয়ে যায়। এতে ওই হাওরের প্রায় ১৭ হাজার কৃষক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তাঁদের মধ্যে দিরাই উপজেলার কেজাউড়া গ্রামের ৭০ ঊর্ধ্ব আইয়ুব আলী ৭ সন্তানের বাবা। সংসারে আছে নাতি-নাতনিও। একমাত্র বোরো ফসলের ওপরই নির্ভরশীল এত বড় সংসার। ফসল হারিয়ে এখন তিনি প্রায় দিশেহারা। একদিকে ঋণের চাপ, অন্যদিকে সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ঈদের কাপড় কিনে দেওয়ার বায়না। সব মিলিয়ে দিশেহারা আইয়ুব আলী।
একই হাওরে চাষাবাদ করেছিলেন উপজেলার বকশিপুর গ্রামের মাসুক মিয়া। ঈদের চিন্তা মাথায় আনতেই পারছেন না। এরই মধ্যে বাচ্চাদের কাপড় দেওয়ার বায়না তো আছেই। ফসল হারিয়ে এখন তাঁর একদিকে চিন্তা ঋণ পরিশোধ, অন্যদিকে চিন্তা সামনের দিন কীভাবে চলবে।
মাসুক মিয়া ও আইয়ুব আলীর মতো হাওরাঞ্চলের হাজারো কৃষক পরিবারে এবার ঈদের আনন্দ ফিকে হয়ে গেছে। উজানের ঢলে দিরাই উপজেলার চাপতির পার্শ্ববর্তী হাওরের কৃষকেরা যখন ফসল তোলা নিয়ে ব্যস্ত, অপর প্রান্তের চাপতির হাওরের কৃষকেরা তখন অসহায়ের মতো চেয়ে আছেন। থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের ঈদ উপকরণ দেব। একই সঙ্গে জিআর চাল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। আমি ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। ত্রাণ এলে তখন আরও দেওয়া হবে।

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি, পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
আয়ন নেছা বলেন, ‘আমার পাঁচ ছেলে, তিন মেয়ে ও বৃদ্ধ স্বামীসহ পরিবারের সদস্য মোট ১০ জন। একমাত্র বোরো ফসলই সারা বছরের খাবারের জোগান দিত। বিকল্প কোনো আয় নেই, নেই কোনো সহায়সম্বল। ছোট দুই ছেলে অবুঝ। তাই ঈদ আইতাছে বলে কাপড়ও চাইতাছে। কিন্তু আমার পরিবারে এখন খাবারের জোগান দিতেই হিমশিম খাইতাছি, কাপড় কেমনে দিতাম?
জানা গেছে, আয়ন নেছার মতো হাজারো কৃষক পরিবার এভাবেই দিনাতিপাত করছে। হাওর এলাকায় নেই ঈদের আনন্দ। পাহাড়ি ঢলে নিঃস্ব হওয়া হাওর অধ্যুষিত চার উপজেলার ২২ হাজারের অধিক কৃষকের বেশির ভাগই এবার ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে। ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট চৈত্রের অকালবন্যায় সব হারিয়ে নিঃস্ব তাহিরপুর, ধর্মপাশা, দিরাই ও শাল্লা উপজেলার কৃষক পরিবারের মধ্যে ঈদ এলেও তাঁরা এখন চরম অসহায়।
গত কদিনের টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় সুনামগঞ্জের ১৫টি হাওরের ফসল ভেসে গেছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পাহাড়ি ঢলের কবলে দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নের চাপতির হাওরের শতভাগ ফসল পানিতে তলিয়ে যায়। এতে ওই হাওরের প্রায় ১৭ হাজার কৃষক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তাঁদের মধ্যে দিরাই উপজেলার কেজাউড়া গ্রামের ৭০ ঊর্ধ্ব আইয়ুব আলী ৭ সন্তানের বাবা। সংসারে আছে নাতি-নাতনিও। একমাত্র বোরো ফসলের ওপরই নির্ভরশীল এত বড় সংসার। ফসল হারিয়ে এখন তিনি প্রায় দিশেহারা। একদিকে ঋণের চাপ, অন্যদিকে সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ঈদের কাপড় কিনে দেওয়ার বায়না। সব মিলিয়ে দিশেহারা আইয়ুব আলী।
একই হাওরে চাষাবাদ করেছিলেন উপজেলার বকশিপুর গ্রামের মাসুক মিয়া। ঈদের চিন্তা মাথায় আনতেই পারছেন না। এরই মধ্যে বাচ্চাদের কাপড় দেওয়ার বায়না তো আছেই। ফসল হারিয়ে এখন তাঁর একদিকে চিন্তা ঋণ পরিশোধ, অন্যদিকে চিন্তা সামনের দিন কীভাবে চলবে।
মাসুক মিয়া ও আইয়ুব আলীর মতো হাওরাঞ্চলের হাজারো কৃষক পরিবারে এবার ঈদের আনন্দ ফিকে হয়ে গেছে। উজানের ঢলে দিরাই উপজেলার চাপতির পার্শ্ববর্তী হাওরের কৃষকেরা যখন ফসল তোলা নিয়ে ব্যস্ত, অপর প্রান্তের চাপতির হাওরের কৃষকেরা তখন অসহায়ের মতো চেয়ে আছেন। থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের ঈদ উপকরণ দেব। একই সঙ্গে জিআর চাল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। আমি ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। ত্রাণ এলে তখন আরও দেওয়া হবে।
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি, পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
আয়ন নেছা বলেন, ‘আমার পাঁচ ছেলে, তিন মেয়ে ও বৃদ্ধ স্বামীসহ পরিবারের সদস্য মোট ১০ জন। একমাত্র বোরো ফসলই সারা বছরের খাবারের জোগান দিত। বিকল্প কোনো আয় নেই, নেই কোনো সহায়সম্বল। ছোট দুই ছেলে অবুঝ। তাই ঈদ আইতাছে বলে কাপড়ও চাইতাছে। কিন্তু আমার পরিবারে এখন খাবারের জোগান দিতেই হিমশিম খাইতাছি, কাপড় কেমনে দিতাম?
জানা গেছে, আয়ন নেছার মতো হাজারো কৃষক পরিবার এভাবেই দিনাতিপাত করছে। হাওর এলাকায় নেই ঈদের আনন্দ। পাহাড়ি ঢলে নিঃস্ব হওয়া হাওর অধ্যুষিত চার উপজেলার ২২ হাজারের অধিক কৃষকের বেশির ভাগই এবার ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে। ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট চৈত্রের অকালবন্যায় সব হারিয়ে নিঃস্ব তাহিরপুর, ধর্মপাশা, দিরাই ও শাল্লা উপজেলার কৃষক পরিবারের মধ্যে ঈদ এলেও তাঁরা এখন চরম অসহায়।
গত কদিনের টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় সুনামগঞ্জের ১৫টি হাওরের ফসল ভেসে গেছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পাহাড়ি ঢলের কবলে দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নের চাপতির হাওরের শতভাগ ফসল পানিতে তলিয়ে যায়। এতে ওই হাওরের প্রায় ১৭ হাজার কৃষক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তাঁদের মধ্যে দিরাই উপজেলার কেজাউড়া গ্রামের ৭০ ঊর্ধ্ব আইয়ুব আলী ৭ সন্তানের বাবা। সংসারে আছে নাতি-নাতনিও। একমাত্র বোরো ফসলের ওপরই নির্ভরশীল এত বড় সংসার। ফসল হারিয়ে এখন তিনি প্রায় দিশেহারা। একদিকে ঋণের চাপ, অন্যদিকে সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ঈদের কাপড় কিনে দেওয়ার বায়না। সব মিলিয়ে দিশেহারা আইয়ুব আলী।
একই হাওরে চাষাবাদ করেছিলেন উপজেলার বকশিপুর গ্রামের মাসুক মিয়া। ঈদের চিন্তা মাথায় আনতেই পারছেন না। এরই মধ্যে বাচ্চাদের কাপড় দেওয়ার বায়না তো আছেই। ফসল হারিয়ে এখন তাঁর একদিকে চিন্তা ঋণ পরিশোধ, অন্যদিকে চিন্তা সামনের দিন কীভাবে চলবে।
মাসুক মিয়া ও আইয়ুব আলীর মতো হাওরাঞ্চলের হাজারো কৃষক পরিবারে এবার ঈদের আনন্দ ফিকে হয়ে গেছে। উজানের ঢলে দিরাই উপজেলার চাপতির পার্শ্ববর্তী হাওরের কৃষকেরা যখন ফসল তোলা নিয়ে ব্যস্ত, অপর প্রান্তের চাপতির হাওরের কৃষকেরা তখন অসহায়ের মতো চেয়ে আছেন। থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের ঈদ উপকরণ দেব। একই সঙ্গে জিআর চাল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। আমি ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। ত্রাণ এলে তখন আরও দেওয়া হবে।

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি, পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
আয়ন নেছা বলেন, ‘আমার পাঁচ ছেলে, তিন মেয়ে ও বৃদ্ধ স্বামীসহ পরিবারের সদস্য মোট ১০ জন। একমাত্র বোরো ফসলই সারা বছরের খাবারের জোগান দিত। বিকল্প কোনো আয় নেই, নেই কোনো সহায়সম্বল। ছোট দুই ছেলে অবুঝ। তাই ঈদ আইতাছে বলে কাপড়ও চাইতাছে। কিন্তু আমার পরিবারে এখন খাবারের জোগান দিতেই হিমশিম খাইতাছি, কাপড় কেমনে দিতাম?
জানা গেছে, আয়ন নেছার মতো হাজারো কৃষক পরিবার এভাবেই দিনাতিপাত করছে। হাওর এলাকায় নেই ঈদের আনন্দ। পাহাড়ি ঢলে নিঃস্ব হওয়া হাওর অধ্যুষিত চার উপজেলার ২২ হাজারের অধিক কৃষকের বেশির ভাগই এবার ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হবে। ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট চৈত্রের অকালবন্যায় সব হারিয়ে নিঃস্ব তাহিরপুর, ধর্মপাশা, দিরাই ও শাল্লা উপজেলার কৃষক পরিবারের মধ্যে ঈদ এলেও তাঁরা এখন চরম অসহায়।
গত কদিনের টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় সুনামগঞ্জের ১৫টি হাওরের ফসল ভেসে গেছে। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে পাহাড়ি ঢলের কবলে দিরাই উপজেলার জগদল ইউনিয়নের চাপতির হাওরের শতভাগ ফসল পানিতে তলিয়ে যায়। এতে ওই হাওরের প্রায় ১৭ হাজার কৃষক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তাঁদের মধ্যে দিরাই উপজেলার কেজাউড়া গ্রামের ৭০ ঊর্ধ্ব আইয়ুব আলী ৭ সন্তানের বাবা। সংসারে আছে নাতি-নাতনিও। একমাত্র বোরো ফসলের ওপরই নির্ভরশীল এত বড় সংসার। ফসল হারিয়ে এখন তিনি প্রায় দিশেহারা। একদিকে ঋণের চাপ, অন্যদিকে সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ঈদের কাপড় কিনে দেওয়ার বায়না। সব মিলিয়ে দিশেহারা আইয়ুব আলী।
একই হাওরে চাষাবাদ করেছিলেন উপজেলার বকশিপুর গ্রামের মাসুক মিয়া। ঈদের চিন্তা মাথায় আনতেই পারছেন না। এরই মধ্যে বাচ্চাদের কাপড় দেওয়ার বায়না তো আছেই। ফসল হারিয়ে এখন তাঁর একদিকে চিন্তা ঋণ পরিশোধ, অন্যদিকে চিন্তা সামনের দিন কীভাবে চলবে।
মাসুক মিয়া ও আইয়ুব আলীর মতো হাওরাঞ্চলের হাজারো কৃষক পরিবারে এবার ঈদের আনন্দ ফিকে হয়ে গেছে। উজানের ঢলে দিরাই উপজেলার চাপতির পার্শ্ববর্তী হাওরের কৃষকেরা যখন ফসল তোলা নিয়ে ব্যস্ত, অপর প্রান্তের চাপতির হাওরের কৃষকেরা তখন অসহায়ের মতো চেয়ে আছেন। থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় নাই।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের ঈদ উপকরণ দেব। একই সঙ্গে জিআর চাল বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। আমি ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। ত্রাণ এলে তখন আরও দেওয়া হবে।

আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
২ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৪১ মিনিট আগেবাসস, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় ড্রোন না ওড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় ড্রোন না ওড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন’। এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
২৭ এপ্রিল ২০২২
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৪১ মিনিট আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর খিলক্ষেতে গভীর রাতে পুলিশের জব্দ করা একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খিলক্ষেত থানার পাশে রাখা জব্দ করে বাসটিতে আগুন লাগে।
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, রাতে বাসটি (ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২) দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, থানার পাশে জব্দ করে রাখা একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট থাকায় পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে না।

রাজধানীর খিলক্ষেতে গভীর রাতে পুলিশের জব্দ করা একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খিলক্ষেত থানার পাশে রাখা জব্দ করে বাসটিতে আগুন লাগে।
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, রাতে বাসটি (ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২) দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, থানার পাশে জব্দ করে রাখা একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট থাকায় পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে না।

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন’। এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
২৭ এপ্রিল ২০২২
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
২ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৪১ মিনিট আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন’। এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
২৭ এপ্রিল ২০২২
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
২ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
৪১ মিনিট আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

‘বর্তমানে যে অবস্থায় আছি পোলাপাইনরে কেমনে ভাত খাওয়াইমু ওই চিন্তাত পড়ছি। আর ঈদের কাপড় তো এখন আমার লাগি দুঃস্বপ্ন’। এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার চাপতির হাওরে ঢলের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক কেজাউড়া গ্রামের আয়ন নেছা।
২৭ এপ্রিল ২০২২
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
২ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগে