সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি দ্রুতগতিতে বেড়েই চলছে। যমুনার পানি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর ও শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলজোড়, বড়াল, হুড়াসাগর, ইছামতী নদীসহ চলনবিলে পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙনও অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নে ২০১৯ সালে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৬৬ পরিবারকে আজ মঙ্গলবার সকালে ৫০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান এবং ২৭২টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে শুকনা খাবার বিতরণ করেছেন জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মদ।
গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার বেলা ১২টা থেকে আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি ১২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া কাজীপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে অভ্যন্তরীণ নদী করতোয়া, ফুলজোড়, বড়াল, হুড়াসাগর, ইছামতী নদীসহ চলনবিলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। বন্যা কবলিত মানুষ অনেকেই বাঁধ ও উঁচু স্থানে নির্মাণাধীন ভবন ও খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই নিচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, যমুনার পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২২ ও ২৩ জুন পর্যন্ত পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর পানি কমবে। এখনো বন্যার আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি।
এদিকে যমুনায় পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার কাজীপুর, চৌহালী, এনায়েতপুর ও শাহজাদপুরের চরাঞ্চলে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে বন্যায় ভাঙন রোধসহ যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতি রয়েছেন বলে নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন।
এদিকে চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নে ২০১৯ সালে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৬৬ পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান এবং চলমান বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৭২টি পরিবারকে শুকনা খাবার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক জনাব ড. ফারুক আহাম্মদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এডিসি জেনারেল মনির হোসেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন সরকার, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আকতারুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফসানা ইয়াসমিন, ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল আক্তার, চৌহালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন-অর-রশিদ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মজনু মিয়াসহ প্রমুখ।
জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা আকতারুজ্জামান জানান, বন্যার্তদের জন্য এরই মধ্যে ৯১১ মেট্রিক টন চাল, নগদ ২০ লাখ টাকা এবং ৪ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এগুলো বিতরণের জন্য স্ব-স্ব এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছ ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী বিতরণ করা হবে।
উজানের পাহাড়ি ঢলে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি দ্রুতগতিতে বেড়েই চলছে। যমুনার পানি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর ও শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে অভ্যন্তরীণ করতোয়া, ফুলজোড়, বড়াল, হুড়াসাগর, ইছামতী নদীসহ চলনবিলে পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙনও অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নে ২০১৯ সালে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৬৬ পরিবারকে আজ মঙ্গলবার সকালে ৫০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান এবং ২৭২টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে শুকনা খাবার বিতরণ করেছেন জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মদ।
গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার বেলা ১২টা থেকে আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টা পর্যন্ত) যমুনা নদীর পানি ১২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়া কাজীপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে অভ্যন্তরীণ নদী করতোয়া, ফুলজোড়, বড়াল, হুড়াসাগর, ইছামতী নদীসহ চলনবিলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। বন্যা কবলিত মানুষ অনেকেই বাঁধ ও উঁচু স্থানে নির্মাণাধীন ভবন ও খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই নিচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, যমুনার পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ২২ ও ২৩ জুন পর্যন্ত পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর পানি কমবে। এখনো বন্যার আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি।
এদিকে যমুনায় পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার কাজীপুর, চৌহালী, এনায়েতপুর ও শাহজাদপুরের চরাঞ্চলে দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙন। ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে বন্যায় ভাঙন রোধসহ যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতি রয়েছেন বলে নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন।
এদিকে চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়নে ২০১৯ সালে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৬৬ পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান এবং চলমান বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৭২টি পরিবারকে শুকনা খাবার বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক জনাব ড. ফারুক আহাম্মদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এডিসি জেনারেল মনির হোসেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন সরকার, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আকতারুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফসানা ইয়াসমিন, ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল আক্তার, চৌহালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন-অর-রশিদ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মজনু মিয়াসহ প্রমুখ।
জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা আকতারুজ্জামান জানান, বন্যার্তদের জন্য এরই মধ্যে ৯১১ মেট্রিক টন চাল, নগদ ২০ লাখ টাকা এবং ৪ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এগুলো বিতরণের জন্য স্ব-স্ব এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছ ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। তালিকা অনুযায়ী বিতরণ করা হবে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
১ ঘণ্টা আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে