কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে। শুধু অপরাধী শনাক্তই নয়, অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও সিসি ক্যামেরার কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু সিরাজগঞ্জ শহরে দীর্ঘদিন ধরে অধিকাংশ সিসি ক্যামেরা ভাঙা বা অচল হয়ে আছে। এতে পুলিশ অপরাধী শনাক্তে সমস্যায় পড়ছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীরা অনেক সময় অপরাধ সংঘটনের আগে ক্যামেরা ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে, যাতে দ্রুত শনাক্ত না হয়। ফলে পর্যাপ্ত ও কার্যকর সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ নেয়।
এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে তো আমাদের কাজ সহজ হয়। অপরাধীদের শনাক্ত করা সহজ হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা না থাকায় আমাদের কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। এ জন্য আগের চেয়ে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ বেশি পাচ্ছে।’
স্থানীয়রা বলছেন, বর্তমানে শহরের বেশির ভাগ সরকারি ক্যামেরা অকেজো। এদিকে ছোট-বড় চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং ও কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষকে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহরের এসএস রোড, মুজিব সড়ক, কড়িতলা ও বাজার স্টেশন এলাকায় সিসি ক্যামেরাগুলো নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়ে শুধু ক্যামেরার কাভার ঝুলে আছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষের দিকে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পৌরসভা ও চেম্বার অব কমার্সের সহযোগিতায় শহরের ৬৫টি পয়েন্টে ১০০টি ক্যামেরাসংবলিত একটি কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টার চালু করা হয়।
মোহাম্মদ ইসরাফিল নামের এক বাসিন্দা বলেন, সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে চুরি-ছিনতাই বেড়েছে। ক্যামেরা থাকলে পুলিশ অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পারত। এখন চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মাহমুদ বলেন, ‘পাশেই ব্যাংক রয়েছে। কেউ টাকা তুলে বের হলে ছিনতাইকারীরা সুযোগ নেয়। মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলও চুরি হয়। ’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে আসামি শনাক্ত করতে সহজ হয়। সিসি ক্যামেরা দেখে পরবর্তী সময়ে অ্যাকশন নিতে পারি। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভার মাধ্যমে যাতে সিসি ক্যামেরা লাগানো যায়, সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।’

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে। শুধু অপরাধী শনাক্তই নয়, অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও সিসি ক্যামেরার কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু সিরাজগঞ্জ শহরে দীর্ঘদিন ধরে অধিকাংশ সিসি ক্যামেরা ভাঙা বা অচল হয়ে আছে। এতে পুলিশ অপরাধী শনাক্তে সমস্যায় পড়ছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীরা অনেক সময় অপরাধ সংঘটনের আগে ক্যামেরা ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে, যাতে দ্রুত শনাক্ত না হয়। ফলে পর্যাপ্ত ও কার্যকর সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ নেয়।
এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে তো আমাদের কাজ সহজ হয়। অপরাধীদের শনাক্ত করা সহজ হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা না থাকায় আমাদের কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। এ জন্য আগের চেয়ে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ বেশি পাচ্ছে।’
স্থানীয়রা বলছেন, বর্তমানে শহরের বেশির ভাগ সরকারি ক্যামেরা অকেজো। এদিকে ছোট-বড় চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং ও কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষকে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহরের এসএস রোড, মুজিব সড়ক, কড়িতলা ও বাজার স্টেশন এলাকায় সিসি ক্যামেরাগুলো নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়ে শুধু ক্যামেরার কাভার ঝুলে আছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষের দিকে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পৌরসভা ও চেম্বার অব কমার্সের সহযোগিতায় শহরের ৬৫টি পয়েন্টে ১০০টি ক্যামেরাসংবলিত একটি কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টার চালু করা হয়।
মোহাম্মদ ইসরাফিল নামের এক বাসিন্দা বলেন, সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে চুরি-ছিনতাই বেড়েছে। ক্যামেরা থাকলে পুলিশ অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পারত। এখন চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মাহমুদ বলেন, ‘পাশেই ব্যাংক রয়েছে। কেউ টাকা তুলে বের হলে ছিনতাইকারীরা সুযোগ নেয়। মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলও চুরি হয়। ’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে আসামি শনাক্ত করতে সহজ হয়। সিসি ক্যামেরা দেখে পরবর্তী সময়ে অ্যাকশন নিতে পারি। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভার মাধ্যমে যাতে সিসি ক্যামেরা লাগানো যায়, সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।’
কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে। শুধু অপরাধী শনাক্তই নয়, অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও সিসি ক্যামেরার কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু সিরাজগঞ্জ শহরে দীর্ঘদিন ধরে অধিকাংশ সিসি ক্যামেরা ভাঙা বা অচল হয়ে আছে। এতে পুলিশ অপরাধী শনাক্তে সমস্যায় পড়ছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীরা অনেক সময় অপরাধ সংঘটনের আগে ক্যামেরা ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে, যাতে দ্রুত শনাক্ত না হয়। ফলে পর্যাপ্ত ও কার্যকর সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ নেয়।
এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে তো আমাদের কাজ সহজ হয়। অপরাধীদের শনাক্ত করা সহজ হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা না থাকায় আমাদের কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। এ জন্য আগের চেয়ে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ বেশি পাচ্ছে।’
স্থানীয়রা বলছেন, বর্তমানে শহরের বেশির ভাগ সরকারি ক্যামেরা অকেজো। এদিকে ছোট-বড় চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং ও কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষকে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহরের এসএস রোড, মুজিব সড়ক, কড়িতলা ও বাজার স্টেশন এলাকায় সিসি ক্যামেরাগুলো নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়ে শুধু ক্যামেরার কাভার ঝুলে আছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষের দিকে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পৌরসভা ও চেম্বার অব কমার্সের সহযোগিতায় শহরের ৬৫টি পয়েন্টে ১০০টি ক্যামেরাসংবলিত একটি কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টার চালু করা হয়।
মোহাম্মদ ইসরাফিল নামের এক বাসিন্দা বলেন, সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে চুরি-ছিনতাই বেড়েছে। ক্যামেরা থাকলে পুলিশ অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পারত। এখন চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মাহমুদ বলেন, ‘পাশেই ব্যাংক রয়েছে। কেউ টাকা তুলে বের হলে ছিনতাইকারীরা সুযোগ নেয়। মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলও চুরি হয়। ’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে আসামি শনাক্ত করতে সহজ হয়। সিসি ক্যামেরা দেখে পরবর্তী সময়ে অ্যাকশন নিতে পারি। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভার মাধ্যমে যাতে সিসি ক্যামেরা লাগানো যায়, সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।’

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে। শুধু অপরাধী শনাক্তই নয়, অপরাধ নিয়ন্ত্রণেও সিসি ক্যামেরার কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু সিরাজগঞ্জ শহরে দীর্ঘদিন ধরে অধিকাংশ সিসি ক্যামেরা ভাঙা বা অচল হয়ে আছে। এতে পুলিশ অপরাধী শনাক্তে সমস্যায় পড়ছে।
পুলিশ বলছে, অপরাধীরা অনেক সময় অপরাধ সংঘটনের আগে ক্যামেরা ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে, যাতে দ্রুত শনাক্ত না হয়। ফলে পর্যাপ্ত ও কার্যকর সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ নেয়।
এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে তো আমাদের কাজ সহজ হয়। অপরাধীদের শনাক্ত করা সহজ হয়। কিন্তু সিসি ক্যামেরা না থাকায় আমাদের কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। এ জন্য আগের চেয়ে অপরাধীরা অপরাধ করার সুযোগ বেশি পাচ্ছে।’
স্থানীয়রা বলছেন, বর্তমানে শহরের বেশির ভাগ সরকারি ক্যামেরা অকেজো। এদিকে ছোট-বড় চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং ও কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষকে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সিরাজগঞ্জ শহরের এসএস রোড, মুজিব সড়ক, কড়িতলা ও বাজার স্টেশন এলাকায় সিসি ক্যামেরাগুলো নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। শহরের বিভিন্ন মোড়ে শুধু ক্যামেরার কাভার ঝুলে আছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের শেষের দিকে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পৌরসভা ও চেম্বার অব কমার্সের সহযোগিতায় শহরের ৬৫টি পয়েন্টে ১০০টি ক্যামেরাসংবলিত একটি কন্ট্রোল অ্যান্ড মনিটরিং সেন্টার চালু করা হয়।
মোহাম্মদ ইসরাফিল নামের এক বাসিন্দা বলেন, সিসি ক্যামেরা না থাকায় শহরে চুরি-ছিনতাই বেড়েছে। ক্যামেরা থাকলে পুলিশ অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পারত। এখন চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মাহমুদ বলেন, ‘পাশেই ব্যাংক রয়েছে। কেউ টাকা তুলে বের হলে ছিনতাইকারীরা সুযোগ নেয়। মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলও চুরি হয়। ’
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা থাকলে আসামি শনাক্ত করতে সহজ হয়। সিসি ক্যামেরা দেখে পরবর্তী সময়ে অ্যাকশন নিতে পারি। জেলা প্রশাসক ও পৌরসভার মাধ্যমে যাতে সিসি ক্যামেরা লাগানো যায়, সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।’

মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের
৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৭ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩৩ মিনিট আগেভোলা প্রতিনিধি

মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের নির্দেশ দিয়েছে।
মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন দক্ষিণ আইচা থানাধীন চরমানিকা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আলী মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, সবুজ খাঁন চলতি বছরের ২০ এপ্রিল ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রাপ্ত মাস্টার্স ডিগ্রির সনদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির দায়িত্ব েনন। তবে তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে গত ১ নভেম্বর জনৈক ব্যক্তির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ সনদ যাচাই কার্যক্রম শুরু করে।
সূত্র আরও জানায়, যাচাই শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এ কে এম শামসুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সবুজ খাঁনের দাখিল করা সনদে কোনো ক্রমিক নম্বর নেই, কোর্স কোডে অসংগতি রয়েছে এবং স্বাক্ষর ও তারিখেও গরমিল পাওয়া গেছে। এসব কারণে সনদ দুটিকে জাল হিসেবে চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে তা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরে আসে। পরে গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে কলেজ পরিদর্শক মো. আব্দুল হাই সিদ্দিক সরকার স্বাক্ষরিত এক লিখিত নির্দেশনায় দক্ষিণ আইচা কলেজের অধ্যক্ষকে অবহিত করা হয়। সেই নির্দেশনায় বলা হয়, মো. সিরাজুল ইসলামের মাস্টার্স সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় তাঁর সভাপতির দায়িত্ব আর বৈধ নয়। ফলে শূন্য ঘোষিত পদে অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য মাস্টার্স ডিগ্রিধারী যোগ্য তিনজন প্রার্থীর নাম শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই আদেশ প্রকাশের পর কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ থেকে সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁনের অব্যাহতিপত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেইলে পাওয়ার কথা স্বীকার করে দক্ষিণ আইচা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, কলেজের সভাপতির সঙ্গে আলাপ করে এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলেজের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন একটি কথা শুনেছি। এখনো অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি। তবে আমি এর প্রতিবাদ করব। প্রয়োজনে আইনি লড়াই করব।’ তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলেও জানান সবুজ খাঁন।
সবুজ খাঁন নিজেকে থানা বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচয় দিলেও দলের কোনো সাংগঠনিক পদে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের নির্দেশ দিয়েছে।
মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন দক্ষিণ আইচা থানাধীন চরমানিকা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. আলী মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, সবুজ খাঁন চলতি বছরের ২০ এপ্রিল ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রাপ্ত মাস্টার্স ডিগ্রির সনদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির দায়িত্ব েনন। তবে তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে গত ১ নভেম্বর জনৈক ব্যক্তির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ সনদ যাচাই কার্যক্রম শুরু করে।
সূত্র আরও জানায়, যাচাই শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এ কে এম শামসুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সবুজ খাঁনের দাখিল করা সনদে কোনো ক্রমিক নম্বর নেই, কোর্স কোডে অসংগতি রয়েছে এবং স্বাক্ষর ও তারিখেও গরমিল পাওয়া গেছে। এসব কারণে সনদ দুটিকে জাল হিসেবে চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে তা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরে আসে। পরে গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে কলেজ পরিদর্শক মো. আব্দুল হাই সিদ্দিক সরকার স্বাক্ষরিত এক লিখিত নির্দেশনায় দক্ষিণ আইচা কলেজের অধ্যক্ষকে অবহিত করা হয়। সেই নির্দেশনায় বলা হয়, মো. সিরাজুল ইসলামের মাস্টার্স সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় তাঁর সভাপতির দায়িত্ব আর বৈধ নয়। ফলে শূন্য ঘোষিত পদে অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য মাস্টার্স ডিগ্রিধারী যোগ্য তিনজন প্রার্থীর নাম শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদসহ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই আদেশ প্রকাশের পর কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ থেকে সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁনের অব্যাহতিপত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেইলে পাওয়ার কথা স্বীকার করে দক্ষিণ আইচা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, কলেজের সভাপতির সঙ্গে আলাপ করে এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলেজের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন একটি কথা শুনেছি। এখনো অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি। তবে আমি এর প্রতিবাদ করব। প্রয়োজনে আইনি লড়াই করব।’ তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলেও জানান সবুজ খাঁন।
সবুজ খাঁন নিজেকে থানা বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচয় দিলেও দলের কোনো সাংগঠনিক পদে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে।
২৯ আগস্ট ২০২৫
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৭ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩৩ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
ওই কয়েদির নাম বিমল কুমার দাস (৬২)। কয়েদি নম্বর ২৫২৫। তিনি মাদারীপুর সদর উপজেলার কদমতলী আমিরাবাদ গ্রামের গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুরতহাল করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদপুরের জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তিনি কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন। তিনি মাদারীপুর কারাগারে ছিলেন। ওই হাজতি ডায়াবেটিসসহ বয়সের বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মাদারীপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে মাদারীপুর কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে আনা হয়। ফরিদপুরে আসামাত্রই তাঁকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল শুক্রবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
ওই কয়েদির নাম বিমল কুমার দাস (৬২)। কয়েদি নম্বর ২৫২৫। তিনি মাদারীপুর সদর উপজেলার কদমতলী আমিরাবাদ গ্রামের গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুরতহাল করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদপুরের জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তিনি কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন। তিনি মাদারীপুর কারাগারে ছিলেন। ওই হাজতি ডায়াবেটিসসহ বয়সের বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মাদারীপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে মাদারীপুর কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে আনা হয়। ফরিদপুরে আসামাত্রই তাঁকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল শুক্রবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে।
২৯ আগস্ট ২০২৫
মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের
৩ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৭ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩৩ মিনিট আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দিনব্যাপী ঝালকাঠি সরকারি মহিলা কলেজের সামনে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা হয়। এর আগের দিন রাতে পৌর শহরের মিনি পার্কের পশ্চিম পাশে গ্রাফিতি আঁকা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিল্পী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা এতে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ঝালকাঠি সরকারি কলেজ, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ দেয়ালে পর্যায়ক্রমে গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন হবে। এই উদ্যোগ স্থানীয় তরুণসমাজের মধ্যে প্রতিবাদী চেতনা জাগাবে এবং ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, ‘এই গ্রাফিতি শুধু স্মরণ নয়, এটি প্রতিবাদ ও ন্যায়বিচারের আহ্বান। শহীদ ওসমান হাদির আদর্শ ও হত্যার বিচারের দাবিকে আমরা দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’

ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দিনব্যাপী ঝালকাঠি সরকারি মহিলা কলেজের সামনে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা হয়। এর আগের দিন রাতে পৌর শহরের মিনি পার্কের পশ্চিম পাশে গ্রাফিতি আঁকা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিল্পী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা এতে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ঝালকাঠি সরকারি কলেজ, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ দেয়ালে পর্যায়ক্রমে গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন হবে। এই উদ্যোগ স্থানীয় তরুণসমাজের মধ্যে প্রতিবাদী চেতনা জাগাবে এবং ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, ‘এই গ্রাফিতি শুধু স্মরণ নয়, এটি প্রতিবাদ ও ন্যায়বিচারের আহ্বান। শহীদ ওসমান হাদির আদর্শ ও হত্যার বিচারের দাবিকে আমরা দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে।
২৯ আগস্ট ২০২৫
মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের
৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সীমান্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে দেশের ২৪তম স্থলবন্দর হিসেবে ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর মাধ্যমে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ বন্দর সিলেট অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করবে এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব নূরুন্নাহার চৌধুরী বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করবে।
সিলেট জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় অর্থনীতি, যোগাযোগব্যবস্থা এবং সীমান্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
উদ্বোধন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও অবকাঠামো পরিদর্শন করেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে দেশের ২৪তম স্থলবন্দর হিসেবে ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর মাধ্যমে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ বন্দর সিলেট অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করবে এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব নূরুন্নাহার চৌধুরী বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করবে।
সিলেট জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় অর্থনীতি, যোগাযোগব্যবস্থা এবং সীমান্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
উদ্বোধন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও অবকাঠামো পরিদর্শন করেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

খুন, ছিনতাই, চুরি কিংবা ডাকাতির মতো ঘটনা ঘটলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমেই ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। এসব ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্তের চেষ্টা চলে।
২৯ আগস্ট ২০২৫
মাস্টার্সের সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা কলেজের অ্যাডহক কমিটির সভাপতির পদ হারালেন মো. সিরাজুল ইসলাম সবুজ খাঁন। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সবুজ খাঁনের সভাপতির পদ বাতিল করে নতুন সভাপতি মনোনয়নের
৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৭ মিনিট আগে