রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ব্রহ্মপুত্র নদসহ সব কটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ছয় ইউনিয়নের ৮০টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ। এসব ইউনিয়নের সড়কগুলো তলিয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে রয়েছে এলাকার মানুষ। আজ শনিবার কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সেই সঙ্গে আউশ ধান, পাট, চীনা, তিল, আখ ও সবজিখেত তলিয়ে যাওয়ায় ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকেরা। রৌমারীর নতুন বন্দর এলসি পোর্ট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পোর্টের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক।
দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের চরগয়টাপাড়া গ্রামের কৃষক বেলাল হোসেন (৪৫) বলেন, বোরো ধান কাটা শেষ না হতেই বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে আমাদের সারা গ্রাম তলিয়ে গেছে। এখন নৌকা ও কলার ভেলা ছাড়া চলাচল করা সম্ভব হচ্ছে না।
একই ইউনিয়নের বাইশপাড়া গ্রামের আমেনা বেগম (৪০) বলেন, ‘এক রাতে এত পানি বাড়ে আমার জন্মেও দেখি নাই। আমার পাঁচ বিঘা জমির চীনা পানিতে তলিয়ে গেছে।
একই গ্রামের আব্দুস ছালাম বলেন, ‘বাড়িতে পানি ওঠায় পোলাপান নিয়ে কষ্টে আছি। যে হারে পানি বাড়ছে, বাড়িতে থাকা সম্ভব হবে না।’
রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, ভারী বর্ষণে এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়েছে ১ লাখের বেশি মানুষ। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম ও বন্যানিয়ন্ত্রণ সমন্বয়কক্ষ চালু করা হয়েছে। পানিবন্দী ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মধ্যে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ব্রহ্মপুত্র নদসহ সব কটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ছয় ইউনিয়নের ৮০টি গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ। এসব ইউনিয়নের সড়কগুলো তলিয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে রয়েছে এলাকার মানুষ। আজ শনিবার কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সেই সঙ্গে আউশ ধান, পাট, চীনা, তিল, আখ ও সবজিখেত তলিয়ে যাওয়ায় ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকেরা। রৌমারীর নতুন বন্দর এলসি পোর্ট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পোর্টের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক।
দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের চরগয়টাপাড়া গ্রামের কৃষক বেলাল হোসেন (৪৫) বলেন, বোরো ধান কাটা শেষ না হতেই বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে আমাদের সারা গ্রাম তলিয়ে গেছে। এখন নৌকা ও কলার ভেলা ছাড়া চলাচল করা সম্ভব হচ্ছে না।
একই ইউনিয়নের বাইশপাড়া গ্রামের আমেনা বেগম (৪০) বলেন, ‘এক রাতে এত পানি বাড়ে আমার জন্মেও দেখি নাই। আমার পাঁচ বিঘা জমির চীনা পানিতে তলিয়ে গেছে।
একই গ্রামের আব্দুস ছালাম বলেন, ‘বাড়িতে পানি ওঠায় পোলাপান নিয়ে কষ্টে আছি। যে হারে পানি বাড়ছে, বাড়িতে থাকা সম্ভব হবে না।’
রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, ভারী বর্ষণে এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়েছে ১ লাখের বেশি মানুষ। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম ও বন্যানিয়ন্ত্রণ সমন্বয়কক্ষ চালু করা হয়েছে। পানিবন্দী ১ হাজার ৫০০ পরিবারের মধ্যে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, পেশায় রাজু ভ্যানচালক। গতকাল রোববার সকালে বাড়ি থেকে চার্জারভ্যান নিয়ে রাস্তায় বের হন তিনি। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। সোমবার সকালে পথচারীরা রাস্তার পাশে রাজুর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।
১ মিনিট আগেনাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাবুর রহমান জানান, গত রাতে লক্ষ্মীপুর খোলাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান কালুকে একটি হত্যা মামলাসহ কয়েকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের তাহিরপুর ও মধ্যনগর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের ওয়াচ টাওয়ার ও এর আশপাশের এলাকায় পর্যটকবাহী হাউসবোট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
১৬ মিনিট আগেসরকারি চাকরির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সচিবালয়ে কর্মচারীদের দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের গ্রন্থাগারে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা।
২০ মিনিট আগে