পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ে বিএনপির গণমিছিলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় নিহত আব্দুর রশিদ আরেফিনের বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের সমবেদনা জানালেন রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। তিনি পঞ্চগড জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও। আরেফিন তাঁর পাশের গ্রামের বাসিন্দা।
আজ শুক্রবার বিকেলে মন্ত্রী তারা ইউনিয়নের পাথরাজ চন্দনপাড়া গ্রামে আরেফিনের বাড়িতে যান। একই ইউনিয়নের মহাজনপাড়া গ্রামে মন্ত্রীর বাসভবন।
সেখানে মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। বিএনপির নেতা আরেফিনের মৃত্যুর কারণ নিয়ে মন্ত্রী চিকিৎসক ও পরিবারের বরাত দিয়ে বলেন, ‘তাঁর মৃত্যু পুলিশের আক্রমণে হয়নি। সে আগে থেকেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত ছিল। ২০১৬ সালে ভারতে হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ দেবি শেঠি পরিচালিত হাসপাতালে সে বাইপাস সার্জারি করায়। তার সতর্কভাবে চলার দরকার ছিল। কিন্তু সে বিভ্রান্ত হয়ে পরিবারের কথা না ভেবে বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নেয়।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আগে থেকে অসুস্থ থাকায় সেখানে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে মন্ত্রী সুজন বলেন, ‘তিনি তো তাঁর (আরেফিন) পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। তার পরও কীভাবে বলেন, পুলিশের আঘাতে বা হামলায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে?’
মন্ত্রী আরেফিনের স্ত্রী ও সন্তানকে সমবেদনা জানিয়ে তাঁদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান সুজা, জেলা জজকোর্টের পিপি আমিনুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, মন্ত্রীপুত্র ব্যারিস্টার কৌশিক নাহিয়ান নাবিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ডিসেম্বর পঞ্চগড়ে বিএনপি গণমিছিল বের করলে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়। পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং টিয়ার শেল ছোড়ে। ঘটনাস্থলে আব্দুর রশিদ আরেফিন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পঞ্চগড়ে বিএনপির গণমিছিলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় নিহত আব্দুর রশিদ আরেফিনের বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের সমবেদনা জানালেন রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। তিনি পঞ্চগড জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও। আরেফিন তাঁর পাশের গ্রামের বাসিন্দা।
আজ শুক্রবার বিকেলে মন্ত্রী তারা ইউনিয়নের পাথরাজ চন্দনপাড়া গ্রামে আরেফিনের বাড়িতে যান। একই ইউনিয়নের মহাজনপাড়া গ্রামে মন্ত্রীর বাসভবন।
সেখানে মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। বিএনপির নেতা আরেফিনের মৃত্যুর কারণ নিয়ে মন্ত্রী চিকিৎসক ও পরিবারের বরাত দিয়ে বলেন, ‘তাঁর মৃত্যু পুলিশের আক্রমণে হয়নি। সে আগে থেকেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত ছিল। ২০১৬ সালে ভারতে হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ দেবি শেঠি পরিচালিত হাসপাতালে সে বাইপাস সার্জারি করায়। তার সতর্কভাবে চলার দরকার ছিল। কিন্তু সে বিভ্রান্ত হয়ে পরিবারের কথা না ভেবে বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নেয়।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আগে থেকে অসুস্থ থাকায় সেখানে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে মন্ত্রী সুজন বলেন, ‘তিনি তো তাঁর (আরেফিন) পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন। তার পরও কীভাবে বলেন, পুলিশের আঘাতে বা হামলায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে?’
মন্ত্রী আরেফিনের স্ত্রী ও সন্তানকে সমবেদনা জানিয়ে তাঁদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান সুজা, জেলা জজকোর্টের পিপি আমিনুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, মন্ত্রীপুত্র ব্যারিস্টার কৌশিক নাহিয়ান নাবিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ডিসেম্বর পঞ্চগড়ে বিএনপি গণমিছিল বের করলে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া হয়। পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং টিয়ার শেল ছোড়ে। ঘটনাস্থলে আব্দুর রশিদ আরেফিন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২১ মিনিট আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
১ ঘণ্টা আগে