উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে রেলওয়ে ব্রিজ থেকে সাহাবুদ্দিন (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার সাদুল্ল্যাপুর নিরাশিরপাড় রেলওয়ে ব্রিজের নিচ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এর আগে সোমবার সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে বেড়িয়ে আর ফিরে আসেনি। এরপর মঙ্গলবার এলাকাবাসী তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। তিনি দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের শ্রীবল্লভ কবিরাজপাড়া এলাকার কেতাব উদ্দিনের ছেলে সাহাবুদ্দিন কয়েক বছর থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন। সোমবার সন্ধ্যা থেকে সাহাবুদ্দিন নিখোঁজ ছিলেন। এরপর পরিবারের লোকজন তাঁর সন্ধান করলেও তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণে নিরাশিরপাড় রেলওয়ে ব্রিজের নিচে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পরিবার ও থানা-পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনাটি রেলপথে হওয়ায় লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশ এসে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ঝুলন্ত মরদেহ নামিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। এলাকাবাসী ও পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় পুলিশ লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
সাহাবুদ্দিনের ভাই হায়দার আলী জানান, দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন তাঁর ভাই সাহাবুদ্দিন। কখনো বাড়িতে আবার কখনো শ্বশুরবাড়ি লালমনিরহাটে থাকতেন। সোমবার সন্ধ্যার পর নিজ বাড়ি থেকে বেড়িয়ে তিনি আর ফিরে আসেননি। পরিবারের লোকজন রাতে তাঁর খোঁজ সন্ধান করে ব্যর্থ হন। মঙ্গলবার এলাকাবাসী রেলের ব্রিজের নিচে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে খবর দেন। শাহাবুদ্দিনের এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।
তবকপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তার মাথায় সমস্যা ছিল। সে কারণে আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
উলিপুর থানার ওসি শেখ আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনাটি রেলের জায়গায় ঘটেছে। বিষয়টি তারা দেখবেন।’
লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলী বলেন, ‘পরিবারের লোকজনের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ হস্তান্তর করা হয়।’
কুড়িগ্রামের উলিপুরে রেলওয়ে ব্রিজ থেকে সাহাবুদ্দিন (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার সাদুল্ল্যাপুর নিরাশিরপাড় রেলওয়ে ব্রিজের নিচ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এর আগে সোমবার সন্ধ্যার পর বাড়ি থেকে বেড়িয়ে আর ফিরে আসেনি। এরপর মঙ্গলবার এলাকাবাসী তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। তিনি দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের শ্রীবল্লভ কবিরাজপাড়া এলাকার কেতাব উদ্দিনের ছেলে সাহাবুদ্দিন কয়েক বছর থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন। সোমবার সন্ধ্যা থেকে সাহাবুদ্দিন নিখোঁজ ছিলেন। এরপর পরিবারের লোকজন তাঁর সন্ধান করলেও তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার সকালে বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণে নিরাশিরপাড় রেলওয়ে ব্রিজের নিচে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পরিবার ও থানা-পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনাটি রেলপথে হওয়ায় লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশ এসে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ঝুলন্ত মরদেহ নামিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। এলাকাবাসী ও পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় পুলিশ লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।
সাহাবুদ্দিনের ভাই হায়দার আলী জানান, দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক রোগে ভুগছিলেন তাঁর ভাই সাহাবুদ্দিন। কখনো বাড়িতে আবার কখনো শ্বশুরবাড়ি লালমনিরহাটে থাকতেন। সোমবার সন্ধ্যার পর নিজ বাড়ি থেকে বেড়িয়ে তিনি আর ফিরে আসেননি। পরিবারের লোকজন রাতে তাঁর খোঁজ সন্ধান করে ব্যর্থ হন। মঙ্গলবার এলাকাবাসী রেলের ব্রিজের নিচে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে খবর দেন। শাহাবুদ্দিনের এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।
তবকপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তার মাথায় সমস্যা ছিল। সে কারণে আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
উলিপুর থানার ওসি শেখ আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনাটি রেলের জায়গায় ঘটেছে। বিষয়টি তারা দেখবেন।’
লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলী বলেন, ‘পরিবারের লোকজনের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ হস্তান্তর করা হয়।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৮ মিনিট আগে