রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
নাব্য সংকটে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এ কারণে কুড়িগ্রাম, চিলমারী, ফকিরের হাট, রৌমারী ও রাজিবপুর নৌপথে চলাচলকারী যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। গত এক মাস নাব্য সংকট থাকলেও তা উত্তরণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নৌপথে যাতায়াতকারী যাত্রী ও নৌকার মাঝিরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রৌমারী ফলুয়ারচর ঘাটে গিয়ে কথা হলে নৌকার মাঝি উজির আলী বলেন, গত ১৫ দিন থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বালু মাটি ভরাট হয়ে ডুবোচর জেগে ওঠায় মালামাল ও যাত্রীবাহী নৌকা চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ফলুয়ারচর নৌকাঘাট থেকে চিলমারী, বনগ্রাম ও কুড়িগ্রামের মোঘলবাসা নৌকা ঘাটে যেতে কয়েক স্থানে ঠেকে যাচ্ছে। ফলে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনকারী নৌকার মাঝিদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
নৌকার মাঝি সাইজুদ্দিন বলেন, আগে রৌমারী থেকে কুড়িগ্রাম যেতে তেল খরচ হতো ১৫ লিটার। কিন্তু এখন খরচ হচ্ছে ১৮ লিটার। চিলমারী যেতে খরচ হতো ১০ লিটার আর এখন ১২ লিটার খরচ হচ্ছে। ফলে আমাদের কোনো লাভ থাকছে না।
উপজেলার খাটিয়ামারি গ্রামের আব্দুস সালাম বলেন, ‘আগে আমরা সকালের নৌকা নিয়ে কুড়িগ্রাম গিয়ে আদালতের কাজ শেষে বিকেলের নৌকায় বাড়ি আসতে পারতাম। এখন আর তা হয় না। ফলে আগের দিন কুড়িগ্রাম গিয়ে থাকতে হয়। এতে আমাদের বাড়তি অর্থ ও সময় ব্যয় হচ্ছে।’
রৌমারী রাজার বণিক সমিতির সভাপতি প্রদীপ কুমার সাহা বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদের পানি হ্রদ ও নদীর বুকে ছোট ছোট অসংখ্য চর জেগে ওঠার কারণে পণ্যবাহী বোল গ্রেড রৌমারী বলদমারা, ফকিরের হাট, চিলমারী, কুড়িগ্রাম নৌকা ঘাটে মালামাল নৌপথে রৌমারী আনা যাচ্ছে না। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন। জরুরি ভিত্তিতে নদী ড্রেজিং না করলে নৌপথে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা ক্ষতির মুখে পড়ব।’
রৌমারী ঘাটের ইজারাদার মাহাতাব হোসেন বলেন, ‘নাব্য সংকটের কারণে আশঙ্কাজনক হারে আমাদের আয় কমেছে। নদের পানি কমে গিয়ে ডুবোচর সৃষ্টি হওয়ায় উলিপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নসহ রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলার সঙ্গে চিলমারী, ফকিরের হাট, কুড়িগ্রাম নৌঘাটে নৌচলাচল ব্যাহত হচ্ছে। নাব্য সংকট দূর করতে নৌপথ ড্রেজিং করে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে নৌপথ বন্ধ হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএর সহকারী প্রকৌশলী সাইদুর রহমান বলেন, ‘এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম ৪ আসনের এমপি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের একটি ডিও লেটার পেয়েছি। বরাদ্দ পেলে দ্রুত খননের কাজ শুরু করা হবে।’
নাব্য সংকটে ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকা চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এ কারণে কুড়িগ্রাম, চিলমারী, ফকিরের হাট, রৌমারী ও রাজিবপুর নৌপথে চলাচলকারী যাত্রীরা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। গত এক মাস নাব্য সংকট থাকলেও তা উত্তরণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নৌপথে যাতায়াতকারী যাত্রী ও নৌকার মাঝিরা।
আজ মঙ্গলবার সকালে রৌমারী ফলুয়ারচর ঘাটে গিয়ে কথা হলে নৌকার মাঝি উজির আলী বলেন, গত ১৫ দিন থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বালু মাটি ভরাট হয়ে ডুবোচর জেগে ওঠায় মালামাল ও যাত্রীবাহী নৌকা চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। ফলুয়ারচর নৌকাঘাট থেকে চিলমারী, বনগ্রাম ও কুড়িগ্রামের মোঘলবাসা নৌকা ঘাটে যেতে কয়েক স্থানে ঠেকে যাচ্ছে। ফলে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনকারী নৌকার মাঝিদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
নৌকার মাঝি সাইজুদ্দিন বলেন, আগে রৌমারী থেকে কুড়িগ্রাম যেতে তেল খরচ হতো ১৫ লিটার। কিন্তু এখন খরচ হচ্ছে ১৮ লিটার। চিলমারী যেতে খরচ হতো ১০ লিটার আর এখন ১২ লিটার খরচ হচ্ছে। ফলে আমাদের কোনো লাভ থাকছে না।
উপজেলার খাটিয়ামারি গ্রামের আব্দুস সালাম বলেন, ‘আগে আমরা সকালের নৌকা নিয়ে কুড়িগ্রাম গিয়ে আদালতের কাজ শেষে বিকেলের নৌকায় বাড়ি আসতে পারতাম। এখন আর তা হয় না। ফলে আগের দিন কুড়িগ্রাম গিয়ে থাকতে হয়। এতে আমাদের বাড়তি অর্থ ও সময় ব্যয় হচ্ছে।’
রৌমারী রাজার বণিক সমিতির সভাপতি প্রদীপ কুমার সাহা বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদের পানি হ্রদ ও নদীর বুকে ছোট ছোট অসংখ্য চর জেগে ওঠার কারণে পণ্যবাহী বোল গ্রেড রৌমারী বলদমারা, ফকিরের হাট, চিলমারী, কুড়িগ্রাম নৌকা ঘাটে মালামাল নৌপথে রৌমারী আনা যাচ্ছে না। ফলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন। জরুরি ভিত্তিতে নদী ড্রেজিং না করলে নৌপথে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা ক্ষতির মুখে পড়ব।’
রৌমারী ঘাটের ইজারাদার মাহাতাব হোসেন বলেন, ‘নাব্য সংকটের কারণে আশঙ্কাজনক হারে আমাদের আয় কমেছে। নদের পানি কমে গিয়ে ডুবোচর সৃষ্টি হওয়ায় উলিপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নসহ রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলার সঙ্গে চিলমারী, ফকিরের হাট, কুড়িগ্রাম নৌঘাটে নৌচলাচল ব্যাহত হচ্ছে। নাব্য সংকট দূর করতে নৌপথ ড্রেজিং করে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে নৌপথ বন্ধ হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএর সহকারী প্রকৌশলী সাইদুর রহমান বলেন, ‘এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম ৪ আসনের এমপি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের একটি ডিও লেটার পেয়েছি। বরাদ্দ পেলে দ্রুত খননের কাজ শুরু করা হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে