তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
বর্তমানে আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে উচ্চ শ্রেণির (বার্থ বা কেবিন) যাত্রীপ্রতি ৫০ টাকা করে বেডিং চার্জ নেওয়া হয়, যা ভাড়ার মধ্যেই থাকে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, ৫০ টাকায় এখন আর মানসম্মত বেডিং সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। গত ৩০ জুলাই রেলওয়ের ট্রাফিক কমার্শিয়াল শাখা এই চার্জ বাড়িয়ে দ্বিগুণ (১০০ টাকা) করার প্রস্তাব দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, চাদর, কম্বল, বালিশের কাভার ধোয়া ও আয়রন করা, নতুন বেডিংসামগ্রী কেনা, ট্রেনে সরবরাহের জন্য ট্রলি ও পোর্টারের বেতন ইত্যাদি খাতে প্রচুর ব্যয় হয়। বর্তমানে ৫০ টাকার মধ্যে এসবের মান বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে চার্জ দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, বেডিং পরিষ্কারের জন্য রেলওয়ের চারটি অঞ্চলে আলাদা ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া আছে। তবে বর্তমানে ৫০ টাকায় এ কাজ নিতে আগ্রহী ঠিকাদার পাওয়া যাচ্ছে না। যেহেতু কেবিনে সাধারণত উচ্চ শ্রেণির যাত্রীরা ভ্রমণ করেন, তাই বেডিং চার্জ কিছু বাড়লেও তেমন সমস্যা হবে না।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, ট্রেনের কেবিনের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট ও বেডিং চার্জ অন্তর্ভুক্ত থাকে। বেডিং চার্জ দ্বিগুণ করলে ট্রেনের কেবিনের যাত্রীপ্রতি টিকিটের দাম ৫০ টাকা বেড়ে যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আফজাল হোসেন গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে বেডিং পরিষেবা দিতে খরচ অনেক বেড়ে গেছে। লন্ড্রির খরচ, বিদ্যুৎ বিল, ধোলাই ও পলিথিনে র্যাপিং—সব মিলিয়ে আগের টাকায় মানসম্মত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে বেডিং চার্জ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ট্রেনের রাতের কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য কাভারসহ একটি বালিশ, বিছানার চাদর এবং কাভারসহ কম্বল আছে। তবে এগুলোর মান ও পরিচ্ছন্নতা নিয়ে যাত্রীরা সন্তুষ্ট নন। পরিচ্ছন্ন না হওয়ায় অনেক যাত্রী নিজেরা পাতলা কম্বল বা শাল সঙ্গে আনেন।
ট্রেনে ভ্রমণকারী যাত্রী আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজের প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে ট্রেনে ঢাকা থেকে নাটোরে যাই। মাঝেমধ্যে রাতের কেবিন পাই। তবে রেলের দেওয়া চাদর ও কম্বলের গুণগত মান খুব খারাপ। অনেক সময় গন্ধ থাকে, ধুলাও থাকে। কম্বল পুরোনো ও অস্বস্তিকর। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হলে ভাড়া বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এখন যা দেওয়া হয়, সে জন্যই টাকা বাড়িয়ে মান না বাড়ালে যাত্রীদের জন্য খরচই শুধু বাড়বে।’
রেলওয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী বেডিং চার্জ বাড়ানো হলে কেবিনের যাত্রীপ্রতি ভাড়া বাড়বে ৫০ টাকা। বালিশ, চাদর, কম্বলের মান না বাড়িয়ে ভাড়া বাড়ানো হলে যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে। তাই পরিবহন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভাড়া বাড়ানোর আগে পরিষেবা উন্নয়ন নিশ্চিত করাই হবে রেল কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব।
যাত্রী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলের কেবিন সেবার মান উন্নয়নের বদলে আগে চার্জ বাড়ানোর চিন্তা যাত্রীবান্ধব নয়। আগে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। তারপরই অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া যেতে পারে। না হলে এটি হবে যাত্রীদের প্রতি অবিচার। তিনি বলেন, বেডিং চার্জ বাড়ানোর উদ্দেশ্য ঠিকাদারকে লাভবান করা কি না, তাও দেখার বিষয়। কারণ, এখান থেকে কর্মকর্তারা সুবিধা পেতে পারেন। উন্নত সেবা না দিয়ে চার্জ বাড়ালে হিতে বিপরীত হতে পারে। বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে এবং নিয়মিত মান নিয়ন্ত্রণ হলে যাত্রীরা খুশি হবেন। কিন্তু এখন যাত্রীরা নিজে কম্বল বা চাদর সঙ্গে নেন, এটি রেলের ব্যর্থতা।

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
বর্তমানে আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে উচ্চ শ্রেণির (বার্থ বা কেবিন) যাত্রীপ্রতি ৫০ টাকা করে বেডিং চার্জ নেওয়া হয়, যা ভাড়ার মধ্যেই থাকে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, ৫০ টাকায় এখন আর মানসম্মত বেডিং সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। গত ৩০ জুলাই রেলওয়ের ট্রাফিক কমার্শিয়াল শাখা এই চার্জ বাড়িয়ে দ্বিগুণ (১০০ টাকা) করার প্রস্তাব দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, চাদর, কম্বল, বালিশের কাভার ধোয়া ও আয়রন করা, নতুন বেডিংসামগ্রী কেনা, ট্রেনে সরবরাহের জন্য ট্রলি ও পোর্টারের বেতন ইত্যাদি খাতে প্রচুর ব্যয় হয়। বর্তমানে ৫০ টাকার মধ্যে এসবের মান বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে চার্জ দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, বেডিং পরিষ্কারের জন্য রেলওয়ের চারটি অঞ্চলে আলাদা ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া আছে। তবে বর্তমানে ৫০ টাকায় এ কাজ নিতে আগ্রহী ঠিকাদার পাওয়া যাচ্ছে না। যেহেতু কেবিনে সাধারণত উচ্চ শ্রেণির যাত্রীরা ভ্রমণ করেন, তাই বেডিং চার্জ কিছু বাড়লেও তেমন সমস্যা হবে না।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, ট্রেনের কেবিনের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট ও বেডিং চার্জ অন্তর্ভুক্ত থাকে। বেডিং চার্জ দ্বিগুণ করলে ট্রেনের কেবিনের যাত্রীপ্রতি টিকিটের দাম ৫০ টাকা বেড়ে যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আফজাল হোসেন গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে বেডিং পরিষেবা দিতে খরচ অনেক বেড়ে গেছে। লন্ড্রির খরচ, বিদ্যুৎ বিল, ধোলাই ও পলিথিনে র্যাপিং—সব মিলিয়ে আগের টাকায় মানসম্মত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে বেডিং চার্জ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ট্রেনের রাতের কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য কাভারসহ একটি বালিশ, বিছানার চাদর এবং কাভারসহ কম্বল আছে। তবে এগুলোর মান ও পরিচ্ছন্নতা নিয়ে যাত্রীরা সন্তুষ্ট নন। পরিচ্ছন্ন না হওয়ায় অনেক যাত্রী নিজেরা পাতলা কম্বল বা শাল সঙ্গে আনেন।
ট্রেনে ভ্রমণকারী যাত্রী আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজের প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে ট্রেনে ঢাকা থেকে নাটোরে যাই। মাঝেমধ্যে রাতের কেবিন পাই। তবে রেলের দেওয়া চাদর ও কম্বলের গুণগত মান খুব খারাপ। অনেক সময় গন্ধ থাকে, ধুলাও থাকে। কম্বল পুরোনো ও অস্বস্তিকর। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হলে ভাড়া বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এখন যা দেওয়া হয়, সে জন্যই টাকা বাড়িয়ে মান না বাড়ালে যাত্রীদের জন্য খরচই শুধু বাড়বে।’
রেলওয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী বেডিং চার্জ বাড়ানো হলে কেবিনের যাত্রীপ্রতি ভাড়া বাড়বে ৫০ টাকা। বালিশ, চাদর, কম্বলের মান না বাড়িয়ে ভাড়া বাড়ানো হলে যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে। তাই পরিবহন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভাড়া বাড়ানোর আগে পরিষেবা উন্নয়ন নিশ্চিত করাই হবে রেল কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব।
যাত্রী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলের কেবিন সেবার মান উন্নয়নের বদলে আগে চার্জ বাড়ানোর চিন্তা যাত্রীবান্ধব নয়। আগে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। তারপরই অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া যেতে পারে। না হলে এটি হবে যাত্রীদের প্রতি অবিচার। তিনি বলেন, বেডিং চার্জ বাড়ানোর উদ্দেশ্য ঠিকাদারকে লাভবান করা কি না, তাও দেখার বিষয়। কারণ, এখান থেকে কর্মকর্তারা সুবিধা পেতে পারেন। উন্নত সেবা না দিয়ে চার্জ বাড়ালে হিতে বিপরীত হতে পারে। বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে এবং নিয়মিত মান নিয়ন্ত্রণ হলে যাত্রীরা খুশি হবেন। কিন্তু এখন যাত্রীরা নিজে কম্বল বা চাদর সঙ্গে নেন, এটি রেলের ব্যর্থতা।
তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
বর্তমানে আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে উচ্চ শ্রেণির (বার্থ বা কেবিন) যাত্রীপ্রতি ৫০ টাকা করে বেডিং চার্জ নেওয়া হয়, যা ভাড়ার মধ্যেই থাকে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, ৫০ টাকায় এখন আর মানসম্মত বেডিং সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। গত ৩০ জুলাই রেলওয়ের ট্রাফিক কমার্শিয়াল শাখা এই চার্জ বাড়িয়ে দ্বিগুণ (১০০ টাকা) করার প্রস্তাব দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, চাদর, কম্বল, বালিশের কাভার ধোয়া ও আয়রন করা, নতুন বেডিংসামগ্রী কেনা, ট্রেনে সরবরাহের জন্য ট্রলি ও পোর্টারের বেতন ইত্যাদি খাতে প্রচুর ব্যয় হয়। বর্তমানে ৫০ টাকার মধ্যে এসবের মান বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে চার্জ দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, বেডিং পরিষ্কারের জন্য রেলওয়ের চারটি অঞ্চলে আলাদা ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া আছে। তবে বর্তমানে ৫০ টাকায় এ কাজ নিতে আগ্রহী ঠিকাদার পাওয়া যাচ্ছে না। যেহেতু কেবিনে সাধারণত উচ্চ শ্রেণির যাত্রীরা ভ্রমণ করেন, তাই বেডিং চার্জ কিছু বাড়লেও তেমন সমস্যা হবে না।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, ট্রেনের কেবিনের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট ও বেডিং চার্জ অন্তর্ভুক্ত থাকে। বেডিং চার্জ দ্বিগুণ করলে ট্রেনের কেবিনের যাত্রীপ্রতি টিকিটের দাম ৫০ টাকা বেড়ে যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আফজাল হোসেন গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে বেডিং পরিষেবা দিতে খরচ অনেক বেড়ে গেছে। লন্ড্রির খরচ, বিদ্যুৎ বিল, ধোলাই ও পলিথিনে র্যাপিং—সব মিলিয়ে আগের টাকায় মানসম্মত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে বেডিং চার্জ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ট্রেনের রাতের কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য কাভারসহ একটি বালিশ, বিছানার চাদর এবং কাভারসহ কম্বল আছে। তবে এগুলোর মান ও পরিচ্ছন্নতা নিয়ে যাত্রীরা সন্তুষ্ট নন। পরিচ্ছন্ন না হওয়ায় অনেক যাত্রী নিজেরা পাতলা কম্বল বা শাল সঙ্গে আনেন।
ট্রেনে ভ্রমণকারী যাত্রী আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজের প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে ট্রেনে ঢাকা থেকে নাটোরে যাই। মাঝেমধ্যে রাতের কেবিন পাই। তবে রেলের দেওয়া চাদর ও কম্বলের গুণগত মান খুব খারাপ। অনেক সময় গন্ধ থাকে, ধুলাও থাকে। কম্বল পুরোনো ও অস্বস্তিকর। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হলে ভাড়া বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এখন যা দেওয়া হয়, সে জন্যই টাকা বাড়িয়ে মান না বাড়ালে যাত্রীদের জন্য খরচই শুধু বাড়বে।’
রেলওয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী বেডিং চার্জ বাড়ানো হলে কেবিনের যাত্রীপ্রতি ভাড়া বাড়বে ৫০ টাকা। বালিশ, চাদর, কম্বলের মান না বাড়িয়ে ভাড়া বাড়ানো হলে যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে। তাই পরিবহন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভাড়া বাড়ানোর আগে পরিষেবা উন্নয়ন নিশ্চিত করাই হবে রেল কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব।
যাত্রী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলের কেবিন সেবার মান উন্নয়নের বদলে আগে চার্জ বাড়ানোর চিন্তা যাত্রীবান্ধব নয়। আগে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। তারপরই অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া যেতে পারে। না হলে এটি হবে যাত্রীদের প্রতি অবিচার। তিনি বলেন, বেডিং চার্জ বাড়ানোর উদ্দেশ্য ঠিকাদারকে লাভবান করা কি না, তাও দেখার বিষয়। কারণ, এখান থেকে কর্মকর্তারা সুবিধা পেতে পারেন। উন্নত সেবা না দিয়ে চার্জ বাড়ালে হিতে বিপরীত হতে পারে। বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে এবং নিয়মিত মান নিয়ন্ত্রণ হলে যাত্রীরা খুশি হবেন। কিন্তু এখন যাত্রীরা নিজে কম্বল বা চাদর সঙ্গে নেন, এটি রেলের ব্যর্থতা।

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
বর্তমানে আন্তনগর ও মেইল ট্রেনে উচ্চ শ্রেণির (বার্থ বা কেবিন) যাত্রীপ্রতি ৫০ টাকা করে বেডিং চার্জ নেওয়া হয়, যা ভাড়ার মধ্যেই থাকে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, ৫০ টাকায় এখন আর মানসম্মত বেডিং সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। গত ৩০ জুলাই রেলওয়ের ট্রাফিক কমার্শিয়াল শাখা এই চার্জ বাড়িয়ে দ্বিগুণ (১০০ টাকা) করার প্রস্তাব দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, চাদর, কম্বল, বালিশের কাভার ধোয়া ও আয়রন করা, নতুন বেডিংসামগ্রী কেনা, ট্রেনে সরবরাহের জন্য ট্রলি ও পোর্টারের বেতন ইত্যাদি খাতে প্রচুর ব্যয় হয়। বর্তমানে ৫০ টাকার মধ্যে এসবের মান বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে চার্জ দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
রেলওয়ের এক কর্মকর্তা জানান, বেডিং পরিষ্কারের জন্য রেলওয়ের চারটি অঞ্চলে আলাদা ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া আছে। তবে বর্তমানে ৫০ টাকায় এ কাজ নিতে আগ্রহী ঠিকাদার পাওয়া যাচ্ছে না। যেহেতু কেবিনে সাধারণত উচ্চ শ্রেণির যাত্রীরা ভ্রমণ করেন, তাই বেডিং চার্জ কিছু বাড়লেও তেমন সমস্যা হবে না।
রেলওয়ে সূত্র বলছে, ট্রেনের কেবিনের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট ও বেডিং চার্জ অন্তর্ভুক্ত থাকে। বেডিং চার্জ দ্বিগুণ করলে ট্রেনের কেবিনের যাত্রীপ্রতি টিকিটের দাম ৫০ টাকা বেড়ে যাবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আফজাল হোসেন গত বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে বেডিং পরিষেবা দিতে খরচ অনেক বেড়ে গেছে। লন্ড্রির খরচ, বিদ্যুৎ বিল, ধোলাই ও পলিথিনে র্যাপিং—সব মিলিয়ে আগের টাকায় মানসম্মত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে রেলওয়ের পক্ষ থেকে বেডিং চার্জ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেবে।
রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে বুধবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ট্রেনের রাতের কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য কাভারসহ একটি বালিশ, বিছানার চাদর এবং কাভারসহ কম্বল আছে। তবে এগুলোর মান ও পরিচ্ছন্নতা নিয়ে যাত্রীরা সন্তুষ্ট নন। পরিচ্ছন্ন না হওয়ায় অনেক যাত্রী নিজেরা পাতলা কম্বল বা শাল সঙ্গে আনেন।
ট্রেনে ভ্রমণকারী যাত্রী আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাজের প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে ট্রেনে ঢাকা থেকে নাটোরে যাই। মাঝেমধ্যে রাতের কেবিন পাই। তবে রেলের দেওয়া চাদর ও কম্বলের গুণগত মান খুব খারাপ। অনেক সময় গন্ধ থাকে, ধুলাও থাকে। কম্বল পুরোনো ও অস্বস্তিকর। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হলে ভাড়া বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু এখন যা দেওয়া হয়, সে জন্যই টাকা বাড়িয়ে মান না বাড়ালে যাত্রীদের জন্য খরচই শুধু বাড়বে।’
রেলওয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী বেডিং চার্জ বাড়ানো হলে কেবিনের যাত্রীপ্রতি ভাড়া বাড়বে ৫০ টাকা। বালিশ, চাদর, কম্বলের মান না বাড়িয়ে ভাড়া বাড়ানো হলে যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে। তাই পরিবহন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভাড়া বাড়ানোর আগে পরিষেবা উন্নয়ন নিশ্চিত করাই হবে রেল কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব।
যাত্রী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেলের কেবিন সেবার মান উন্নয়নের বদলে আগে চার্জ বাড়ানোর চিন্তা যাত্রীবান্ধব নয়। আগে সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। তারপরই অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া যেতে পারে। না হলে এটি হবে যাত্রীদের প্রতি অবিচার। তিনি বলেন, বেডিং চার্জ বাড়ানোর উদ্দেশ্য ঠিকাদারকে লাভবান করা কি না, তাও দেখার বিষয়। কারণ, এখান থেকে কর্মকর্তারা সুবিধা পেতে পারেন। উন্নত সেবা না দিয়ে চার্জ বাড়ালে হিতে বিপরীত হতে পারে। বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে এবং নিয়মিত মান নিয়ন্ত্রণ হলে যাত্রীরা খুশি হবেন। কিন্তু এখন যাত্রীরা নিজে কম্বল বা চাদর সঙ্গে নেন, এটি রেলের ব্যর্থতা।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
এই মামলায় আট আসামির বিরুদ্ধে গত ১৪ জুলাই অভিযোগ গঠন করা হয়। আট আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার থাকা শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, সাবেক কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। আর পলাতক রয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল।
যাত্রাবাড়ীতে তাইম হত্যায় ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে ইমাম হাসান তাইম হত্যার ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১১ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। যাতে ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগ আমলে নিয়ে গ্রেপ্তারদের হাজিরের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পলাতকদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করেছেন ট্রাইব্যুনাল।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন ওসি আবুল হাসান ও তৎকালীন ওসি (তদন্ত) জাকির হোসাইন। আর পলাতক রয়েছেন ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, ওয়ারী জোনের সাবেক ডিসি ইকবাল হোসাইন ও এডিসি এস এম শামীম, ডেমরা জোনের তৎকালীন এডিসি মো. মাসুদুর রহমান মনির, তৎকালীন সহকারী পুলিশ কমিশনার নাহিদ ফেরদৌস, যাত্রাবাড়ী থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) ওহিদুল হক মামুন, এসআই (নিরস্ত্র) সাজ্জাদ উজ জামান ও মো. শাহদৎ আলী।

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
০৮ আগস্ট ২০২৫
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ড. বেনেডিক্ট আলো ডি রোজারিও, জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি খ্রিস্টোফার অধিকারীসহ দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খ্রিষ্টধর্মের নেতারা তাঁদের শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুনাম এবং দেশের অর্থনীতি ও সার্বিক পরিস্থিতির উন্নয়নে তাঁর ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনও সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজিত হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে যিশুখ্রিষ্টকে সর্বজনীন উল্লেখ করে বলেন, যিশুখ্রিষ্টের ক্ষমা ও মানবসেবার মহান আদর্শ সামনে রেখে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষও এ বছর উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বড়দিন উদ্যাপন করছে।
প্রধান উপদেষ্টাকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে বাংলাদেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে জনগণ আপনার ওপর আস্থা রেখেছিল। আপনি অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে সে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আমরা প্রার্থনা করি, একটি সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা উপস্থিত নেতৃবৃন্দসহ সবাইকে বড়দিন ও আসন্ন নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘আপনারাই সমাজের প্রতিবিম্ব। আপনাদের দেখলে বুঝতে পারি, সবকিছু ঠিক আছে কি না।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে চাই। সে জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে জুলাই সনদ প্রস্তুত করা হয়েছে। এই সনদের ওপর গণভোটের মাধ্যমে দেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এবারের নির্বাচনে সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। গণভোটে জনগণ যে রায় দেবে, পরবর্তী সময়ে সংসদ সেভাবেই সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় আসন্ন নির্বাচন ও গণভোটের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান ট্রাস্টের নেতৃবৃন্দ। দেশব্যাপী ৮০০টি চার্চের মধ্যে তিন ধাপে এই অনুদান বিতরণ করা হচ্ছে বলে জানান তাঁরা।
পরে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন প্রধান উপদেষ্টা।

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
০৮ আগস্ট ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৪ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
প্রেস সচিব আরও জানান, সরকার তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়টি বিএনপির সঙ্গে পরামর্শ করছে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সূত্র পাচ্ছি এবং ঘটনার তদন্তে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। ইতিমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার হত্যাকাণ্ডকে নিন্দা জানিয়েছে। ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে অন্তত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আজ উপদেষ্টা পরিষদকে জানিয়েছেন, দীপু হত্যার বিচার দ্রুত বিচার আইনের আওতায় সম্পন্ন হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি।’
প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনার বিষয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কয়েকটি মামলা করা হয়েছে। সব দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
০৮ আগস্ট ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এর মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতে রাষ্ট্রের নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের ধরনে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন এই সংশোধনীর মাধ্যমে নাগরিক অধিকার রক্ষা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধান পরিবর্তনগুলো হলো—কোনো পরিস্থিতিতেই রাষ্ট্র বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করতে পারবে না।
নজরদারির বিতর্কিত সংস্থা এনটিএমসি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এর বদলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কারিগরি সহায়তার জন্য ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট (সিআইএস)’ গঠন করা হয়েছে। এটি ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে পরিচালিত হবে।
সিম বা ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা হয়রানি করা এখন থেকে দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কেবল জাতীয় নিরাপত্তা বা সুনির্দিষ্ট বিচারিক প্রয়োজনে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রেখে ইন্টারসেপশন করা যাবে।
লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা বিটিআরসির কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইসেন্স বাদে বাকি সব লাইসেন্স বিটিআরসি নিজেই ইস্যু করতে পারবে।
টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু নতুন কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। জবাবদিহিতা কমিটি—ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গণশুনানি—বিটিআরসিকে প্রতি চার মাস অন্তর গণশুনানি করতে হবে এবং তার ফলোআপ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
আধা-বিচারিক কাউন্সিল—আইনানুগ ইন্টারসেপশনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আইনমন্ত্রী, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং স্বরাষ্ট্র সচিবকে নিয়ে একটি কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। বেআইনি নজরদারির বিরুদ্ধে এখানে অভিযোগ করা যাবে।
সংশোধিত আইনে পূর্বের উচ্চ জরিমানা ও রিকারিং (পুনঃপুন) জরিমানার হার কমানো হয়েছে, যা এই খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়া, ‘স্পিচ অফেন্স’ বা কথা বলার অপরাধ সংক্রান্ত নিবর্তনমূলক ধারাগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধ হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর নীতিগত অনুমোদন পেয়েছিল। অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই শেষে আজ এটি চূড়ান্ত অনুমোদন পেল। সরকার জানিয়েছে, এই পুরো ব্যবস্থাপনা জাতিসংঘ এবং আইটিইউ-এর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

বাংলাদেশে আর কখনোই ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করা যাবে না। একই সঙ্গে বিতর্কিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করে একটি জবাবদিহিমূলক কাঠামো গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ বুধবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব বিষয় রেখে ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এর মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতে রাষ্ট্রের নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের ধরনে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন এই সংশোধনীর মাধ্যমে নাগরিক অধিকার রক্ষা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রধান পরিবর্তনগুলো হলো—কোনো পরিস্থিতিতেই রাষ্ট্র বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ করতে পারবে না।
নজরদারির বিতর্কিত সংস্থা এনটিএমসি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এর বদলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কারিগরি সহায়তার জন্য ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট (সিআইএস)’ গঠন করা হয়েছে। এটি ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে পরিচালিত হবে।
সিম বা ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা হয়রানি করা এখন থেকে দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। কেবল জাতীয় নিরাপত্তা বা সুনির্দিষ্ট বিচারিক প্রয়োজনে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রেখে ইন্টারসেপশন করা যাবে।
লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষমতা বিটিআরসির কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে জাতীয় পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইসেন্স বাদে বাকি সব লাইসেন্স বিটিআরসি নিজেই ইস্যু করতে পারবে।
টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু নতুন কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। জবাবদিহিতা কমিটি—ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
গণশুনানি—বিটিআরসিকে প্রতি চার মাস অন্তর গণশুনানি করতে হবে এবং তার ফলোআপ ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে।
আধা-বিচারিক কাউন্সিল—আইনানুগ ইন্টারসেপশনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আইনমন্ত্রী, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং স্বরাষ্ট্র সচিবকে নিয়ে একটি কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। বেআইনি নজরদারির বিরুদ্ধে এখানে অভিযোগ করা যাবে।
সংশোধিত আইনে পূর্বের উচ্চ জরিমানা ও রিকারিং (পুনঃপুন) জরিমানার হার কমানো হয়েছে, যা এই খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করবে। এছাড়া, ‘স্পিচ অফেন্স’ বা কথা বলার অপরাধ সংক্রান্ত নিবর্তনমূলক ধারাগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধ হিসেবে রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই অধ্যাদেশটি গত ২০ নভেম্বর নীতিগত অনুমোদন পেয়েছিল। অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যাচাই-বাছাই শেষে আজ এটি চূড়ান্ত অনুমোদন পেল। সরকার জানিয়েছে, এই পুরো ব্যবস্থাপনা জাতিসংঘ এবং আইটিইউ-এর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে।

রাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
০৮ আগস্ট ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আগামী ২০ জানুয়ারি রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বুধবার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
১ ঘণ্টা আগে
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর বাংলাদেশে ফেরাকে স্বাগত জানাই। তাঁর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে দলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে