ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ক্ষতিপূরণসহ ৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন। চক মহেশপুর, বৈগ্রাম, কাশিয়াডাঙ্গা, মোবারকপুর, জব্বরপাড়া দক্ষিণ রসুলপুর (বড়), দক্ষিণ রসুলপুর (ছোট), পূর্ব জব্বরপাড়া, সাহাগ্রাম, দূর্গাপুর ও হামিদপুর এ ১১টি গ্রামের বাসিন্দারা এতে অংশ নেন। আজ রোববার বেলা ১১টায় ‘বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটি’র উদ্যোগে খনি গেটের সামনে এ বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেন তারা।
এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় বড়পুকুরিয়া কয়লা ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলোর বাসিন্দারা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে খনি গেটে এসে অবস্থান নেন। পরে সেখানে সড়কের দুই পাশে দাবি সংবলিত ব্যানার-ফেস্টুন হতে দাঁড়িয়ে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীরা।
এ সময় তারা ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, খনি কর্তৃপক্ষের সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবার হতে স্থায়ী চাকরি দেওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ১১টি গ্রামের ঝুঁকিপূর্ণ বাড়িতে বসবাস করা পরিবারগুলোকে দ্রুত পুনর্বাসন, ক্ষতিগ্রস্তদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় মসজিদ, মন্দির, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল ও রাস্তা পূণর্নির্মাণ করা, যাদের জমি থেকে কয়লা উত্তোলন করা হচ্ছে তাদের কয়লা উৎপাদন বোনাস দেওয়া ইত্যাদি।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটির সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সিনিয়র সহসভাপতি আলী হোসেন, সহসভাপতি রবিউল ইসলাম মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক আল বেরনী প্রমুখ। এ সময় সংগঠনের অনন্য সদস্যরাসহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ১১টি গ্রামের সহস্রাধিক নারী-পুরুষ বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে অংশ নেন।
বক্তারা বলেন, খনি এলাকা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, আমরা সব সময় আতঙ্কে থাকি। বর্তমানে বাড়ি-ঘরে ফাটলসহ কাঁপুনির কারণে রাতে শান্তিতে ঘুমাতে পারছি না। প্রতি মুহূর্তে সামনে বিপদ দেখছি। ঝুঁকিপূর্ণভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করছি। এ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমরা অধিকার আদায়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছি।
তারা আরও বলেন, কয়েক দফায় বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আগামী ৭ দিনের মধ্যে খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নসহ সার্ভের মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, ভবিষ্যতে খনি ঘেরাওসহ বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম সরকারের মোবাইল ফোনে কল দিলে ধরেননি।
ক্ষতিপূরণসহ ৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষেরা বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন। চক মহেশপুর, বৈগ্রাম, কাশিয়াডাঙ্গা, মোবারকপুর, জব্বরপাড়া দক্ষিণ রসুলপুর (বড়), দক্ষিণ রসুলপুর (ছোট), পূর্ব জব্বরপাড়া, সাহাগ্রাম, দূর্গাপুর ও হামিদপুর এ ১১টি গ্রামের বাসিন্দারা এতে অংশ নেন। আজ রোববার বেলা ১১টায় ‘বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটি’র উদ্যোগে খনি গেটের সামনে এ বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেন তারা।
এ উপলক্ষে সকাল ১০টায় বড়পুকুরিয়া কয়লা ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলোর বাসিন্দারা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে খনি গেটে এসে অবস্থান নেন। পরে সেখানে সড়কের দুই পাশে দাবি সংবলিত ব্যানার-ফেস্টুন হতে দাঁড়িয়ে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসীরা।
এ সময় তারা ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, খনি কর্তৃপক্ষের সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবার হতে স্থায়ী চাকরি দেওয়া, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ১১টি গ্রামের ঝুঁকিপূর্ণ বাড়িতে বসবাস করা পরিবারগুলোকে দ্রুত পুনর্বাসন, ক্ষতিগ্রস্তদের সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় মসজিদ, মন্দির, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল ও রাস্তা পূণর্নির্মাণ করা, যাদের জমি থেকে কয়লা উত্তোলন করা হচ্ছে তাদের কয়লা উৎপাদন বোনাস দেওয়া ইত্যাদি।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটির সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সিনিয়র সহসভাপতি আলী হোসেন, সহসভাপতি রবিউল ইসলাম মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক আল বেরনী প্রমুখ। এ সময় সংগঠনের অনন্য সদস্যরাসহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ১১টি গ্রামের সহস্রাধিক নারী-পুরুষ বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে অংশ নেন।
বক্তারা বলেন, খনি এলাকা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, আমরা সব সময় আতঙ্কে থাকি। বর্তমানে বাড়ি-ঘরে ফাটলসহ কাঁপুনির কারণে রাতে শান্তিতে ঘুমাতে পারছি না। প্রতি মুহূর্তে সামনে বিপদ দেখছি। ঝুঁকিপূর্ণভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করছি। এ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আমরা অধিকার আদায়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে আসছি।
তারা আরও বলেন, কয়েক দফায় বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর লিখিতভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। আগামী ৭ দিনের মধ্যে খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নসহ সার্ভের মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, ভবিষ্যতে খনি ঘেরাওসহ বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম সরকারের মোবাইল ফোনে কল দিলে ধরেননি।
গাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
১ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে