বিরল (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরলে নৈশপ্রহরী কৃষ্ণ কান্ত রায় জনাকু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সুবাস চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে কাহারোল উপজেলা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সুবাস চন্দ্র রায় ওরফে কাইচালু (৩৮) বিরল উপজেলার ১২ নম্বর রাজারামপুর ইউনিয়নের আজিমপুর (ধনেশ মেম্বারপাড়া) গ্রামের বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে।
বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হাসান রেজা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহত কৃষ্ণ কান্ত রায়ের ছেলে যাদব চন্দ্র রায় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত কয়েক দিন তদন্ত করে মূল হত্যাকারী আজিমপুর (ধনেশ মেম্বারপাড়া) গ্রামের বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে সুবাস চন্দ্র রায় ওরফে কাইচালুকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। নিহতের ছেলের মামলাতেই সুবাস চন্দ্রকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বিজ্ঞ আদালতে পাঠিয়ে তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মোতাবেক লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। সুবাসের দেওয়া স্বীকারোক্তিতে আরও একজন জড়িত আছে বলে জানা গেছে।
ওসি আরও বলেন, সুবাস নিহত কৃষ্ণ কান্তকে হত্যা করার জন্য ঘটনার এক মাস আগেই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি তৈরি করেন। পূর্বের একাধিক বিষয়ে বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে সুযোগের অপেক্ষায় থেকে ঘটনার দিন অর্থাৎ গত ২৮ জুলাই শুক্রবার ভোরে একজন সহযোগীকে সঙ্গে নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটান।
হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করা ওই ব্যক্তির নাম প্রকাশ না করলেও তিনি মাদকসেবী, মাদক কারবারি ও চুরির সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছেন ওসি।
উল্লেখ্য, ২৮ জুলাই ভোর আনুমানিক ৪টার সময় বিরল থানার ১২ নম্বর রাজারামপুর ইউনিয়নের ভদ্রবাজারের নাইট গার্ড কৃষ্ণ কান্ত রায় ওরফে জোনাকুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
দিনাজপুরের বিরলে নৈশপ্রহরী কৃষ্ণ কান্ত রায় জনাকু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সুবাস চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে কাহারোল উপজেলা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সুবাস চন্দ্র রায় ওরফে কাইচালু (৩৮) বিরল উপজেলার ১২ নম্বর রাজারামপুর ইউনিয়নের আজিমপুর (ধনেশ মেম্বারপাড়া) গ্রামের বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে।
বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হাসান রেজা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিহত কৃষ্ণ কান্ত রায়ের ছেলে যাদব চন্দ্র রায় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত কয়েক দিন তদন্ত করে মূল হত্যাকারী আজিমপুর (ধনেশ মেম্বারপাড়া) গ্রামের বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে সুবাস চন্দ্র রায় ওরফে কাইচালুকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। নিহতের ছেলের মামলাতেই সুবাস চন্দ্রকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বিজ্ঞ আদালতে পাঠিয়ে তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মোতাবেক লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। সুবাসের দেওয়া স্বীকারোক্তিতে আরও একজন জড়িত আছে বলে জানা গেছে।
ওসি আরও বলেন, সুবাস নিহত কৃষ্ণ কান্তকে হত্যা করার জন্য ঘটনার এক মাস আগেই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি তৈরি করেন। পূর্বের একাধিক বিষয়ে বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে সুযোগের অপেক্ষায় থেকে ঘটনার দিন অর্থাৎ গত ২৮ জুলাই শুক্রবার ভোরে একজন সহযোগীকে সঙ্গে নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটান।
হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করা ওই ব্যক্তির নাম প্রকাশ না করলেও তিনি মাদকসেবী, মাদক কারবারি ও চুরির সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছেন ওসি।
উল্লেখ্য, ২৮ জুলাই ভোর আনুমানিক ৪টার সময় বিরল থানার ১২ নম্বর রাজারামপুর ইউনিয়নের ভদ্রবাজারের নাইট গার্ড কৃষ্ণ কান্ত রায় ওরফে জোনাকুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে