নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধানের ফলন দেখে খুশিতে মন ভরে গিয়েছিল রংপুরের পীরগাছার কৃষক শহিদুল ইসলামের। কিন্তু তাঁর খুশি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ঘাঘটের পেটে এখন শহিদুলের ধানখেত। শুধু কৃষক শহিদুল নন, তাঁর মতো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনেকের ধানখেত, বসতভিটা এখন নদীভাঙনের কবলে। সারা দেশ থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কে নদীভাঙনপ্রবণ মাস হিসেবে বিবেচনা করা হয় দেশে। এর মধ্যে বর্ষার শেষ ভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে নদী ভাঙে বেশি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে তার প্রভাব তেমনটা দেখা যায় না।
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তৎপর আছি। আজ (মঙ্গলবার) পর্যন্ত ১৬টি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে। তাঁর মধ্যে শরীয়তপুরের সুরেশ্বরে সবচেয়ে বেশি। এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আমরা সব সময় সতর্ক থাকি।’ তিনি বলেন, ‘সেপ্টেম্বরের শেষদিকে যখন পানি কমে যায়, তখন নদীভাঙন এলাকায় ঝুঁকি থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত আছে। সেখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা প্রস্তুত রয়েছেন।’
বিলীন আবাদি জমি
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। গত এক সপ্তাহে ভাঙনে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী, জলার মোংলাকুটি, উজানপাড় ও ডারারপাড় গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ১০ হাজার হেক্টর ফসলি জমি গেছে ঘাঘটের পেটে। ভাঙন রোধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ঘাঘটপারের বাসিন্দারা। নদীর কিনারে চলে আসায় বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছে লোকজন।
পীরগাছার কৃষক দুলাল মিয়া বলেন, ‘জমি গেল, ধানও গেল। এখন কী খামো। কোনঠে যামো।’ স্থানীয় কৈকুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পাউবোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তারা এক শ মিটার জায়গায় বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। কিন্তু তা অপ্রতুল। পরবর্তী সময়ে তারা আরও বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিতে চাইলেও এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
লালমনিরহাটের ভাটিয়াপাড়ার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আবাদি জমি, বসতভিটা, বাড়িঘর ভাঙন থেকে রক্ষায় এলাকাবাসী স্বাক্ষরিত আবেদন নিয়ে আমাদের এলাকার সাংসদ মোতাহার হোসেনের কাছে যাই। তিনি আমাদের আবেদনসহ পাউবোর মহাপরিচালককে চিঠি দিলেও কোনো কাজ হয়নি। আমরা খুব দুশ্চিন্তায় আছি।’
হুমকির মুখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের আজিমনগর ইউনিয়নকে পদ্মার ভাঙন থেকে রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ইউনিয়নবাসী। কয়েক দিনের ভাঙনে আজিমনগর ইউপির শতাধিক পরিবারের বসতভিটা, ফসলি জমি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকিতে রয়েছে আজিমনগর ইউনিয়ন উচ্চবিদ্যালয়, ৫৭ নম্বর হারুকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
নদীতে বিলীন গ্রাম
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মার চরে ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলেও রক্ষা করা যায়নি চকরাজাপুর ইউপি কার্যালয় ও কালিদাসখালী গ্রাম। গত কয়েক দিনে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িসহ প্রায় ২৫টি বাড়ি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রাজশাহী পাউবোর প্রকৌশলী বিভাগের শাখা কর্মকর্তা মাহাবুব রাসেল বলেন, চকরাজপুর ইউনিয়নের কালিদাসখালীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলেও ভাঙন রোধ করা গেল না। জিও ব্যাগ ফেলার কাজ বন্ধ করে দেওয়া রয়েছে। পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি বিবেচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের বিস্তীর্ণ অংশে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আবারও ভাঙন বকশীগঞ্জে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের আইরমারী খানপাড়া গ্রামে দশআনী নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিলেও তা রোধের উদ্যোগ নেই পাউবোর–এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। গত ১৫ দিন আগে জিও ব্যাগ ফেলার সাত দিন পর আবার ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ফুলছড়িতে ভয়াবহ অবস্থা
‘সর্বনাশা নদী হামার ঘরে ম্যালা খতি করলো। ছোল-পোল নিয়া হামরা এখন কুটি যামো। কার বাড়িত উঠমো, ঘরোত খাবার নাই। আল্লা ক্যা হামার দিকে তাকায় না।’ কথাগুলো বলেছেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের গলনা গ্রামের ইমান আলীর স্ত্রী অবিরন বেগম। ব্রহ্মপুত্রের আগ্রাসী থাবায় ভিটেমাটি হারিয়েছে অবিরন বেগমসহ দুই শ পরিবার। সরকারি হিসাবে এবারের বন্যায় ফুলছড়ি উপজেলার ২ হাজার ৩৯টি পরিবার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের শিকার হয়ে বসতভিটা হারিয়েছে।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা প্রশাসনের হিসাবে তিস্তার ভাঙনে টেপা খড়িবাড়ী, ঝুনাগাছ চাপানি ও খালিশা চাপানি ইউনিয়নের ১৯৭টি পরিবারের ভিটেমাটি ও আবাদি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
ধানের ফলন দেখে খুশিতে মন ভরে গিয়েছিল রংপুরের পীরগাছার কৃষক শহিদুল ইসলামের। কিন্তু তাঁর খুশি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ঘাঘটের পেটে এখন শহিদুলের ধানখেত। শুধু কৃষক শহিদুল নন, তাঁর মতো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনেকের ধানখেত, বসতভিটা এখন নদীভাঙনের কবলে। সারা দেশ থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কে নদীভাঙনপ্রবণ মাস হিসেবে বিবেচনা করা হয় দেশে। এর মধ্যে বর্ষার শেষ ভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে নদী ভাঙে বেশি। ভাঙন প্রতিরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে তার প্রভাব তেমনটা দেখা যায় না।
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তৎপর আছি। আজ (মঙ্গলবার) পর্যন্ত ১৬টি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে। তাঁর মধ্যে শরীয়তপুরের সুরেশ্বরে সবচেয়ে বেশি। এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আমরা সব সময় সতর্ক থাকি।’ তিনি বলেন, ‘সেপ্টেম্বরের শেষদিকে যখন পানি কমে যায়, তখন নদীভাঙন এলাকায় ঝুঁকি থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত আছে। সেখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা প্রস্তুত রয়েছেন।’
বিলীন আবাদি জমি
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। গত এক সপ্তাহে ভাঙনে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী, জলার মোংলাকুটি, উজানপাড় ও ডারারপাড় গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ১০ হাজার হেক্টর ফসলি জমি গেছে ঘাঘটের পেটে। ভাঙন রোধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ঘাঘটপারের বাসিন্দারা। নদীর কিনারে চলে আসায় বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছে লোকজন।
পীরগাছার কৃষক দুলাল মিয়া বলেন, ‘জমি গেল, ধানও গেল। এখন কী খামো। কোনঠে যামো।’ স্থানীয় কৈকুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা পাউবোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। তারা এক শ মিটার জায়গায় বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। কিন্তু তা অপ্রতুল। পরবর্তী সময়ে তারা আরও বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিতে চাইলেও এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
লালমনিরহাটের ভাটিয়াপাড়ার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আবাদি জমি, বসতভিটা, বাড়িঘর ভাঙন থেকে রক্ষায় এলাকাবাসী স্বাক্ষরিত আবেদন নিয়ে আমাদের এলাকার সাংসদ মোতাহার হোসেনের কাছে যাই। তিনি আমাদের আবেদনসহ পাউবোর মহাপরিচালককে চিঠি দিলেও কোনো কাজ হয়নি। আমরা খুব দুশ্চিন্তায় আছি।’
হুমকির মুখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের আজিমনগর ইউনিয়নকে পদ্মার ভাঙন থেকে রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ইউনিয়নবাসী। কয়েক দিনের ভাঙনে আজিমনগর ইউপির শতাধিক পরিবারের বসতভিটা, ফসলি জমি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকিতে রয়েছে আজিমনগর ইউনিয়ন উচ্চবিদ্যালয়, ৫৭ নম্বর হারুকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
নদীতে বিলীন গ্রাম
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মার চরে ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলেও রক্ষা করা যায়নি চকরাজাপুর ইউপি কার্যালয় ও কালিদাসখালী গ্রাম। গত কয়েক দিনে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িসহ প্রায় ২৫টি বাড়ি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রাজশাহী পাউবোর প্রকৌশলী বিভাগের শাখা কর্মকর্তা মাহাবুব রাসেল বলেন, চকরাজপুর ইউনিয়নের কালিদাসখালীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলেও ভাঙন রোধ করা গেল না। জিও ব্যাগ ফেলার কাজ বন্ধ করে দেওয়া রয়েছে। পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি বিবেচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের বিস্তীর্ণ অংশে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আবারও ভাঙন বকশীগঞ্জে
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের আইরমারী খানপাড়া গ্রামে দশআনী নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিলেও তা রোধের উদ্যোগ নেই পাউবোর–এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। গত ১৫ দিন আগে জিও ব্যাগ ফেলার সাত দিন পর আবার ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ফুলছড়িতে ভয়াবহ অবস্থা
‘সর্বনাশা নদী হামার ঘরে ম্যালা খতি করলো। ছোল-পোল নিয়া হামরা এখন কুটি যামো। কার বাড়িত উঠমো, ঘরোত খাবার নাই। আল্লা ক্যা হামার দিকে তাকায় না।’ কথাগুলো বলেছেন গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের গলনা গ্রামের ইমান আলীর স্ত্রী অবিরন বেগম। ব্রহ্মপুত্রের আগ্রাসী থাবায় ভিটেমাটি হারিয়েছে অবিরন বেগমসহ দুই শ পরিবার। সরকারি হিসাবে এবারের বন্যায় ফুলছড়ি উপজেলার ২ হাজার ৩৯টি পরিবার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনের শিকার হয়ে বসতভিটা হারিয়েছে।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা প্রশাসনের হিসাবে তিস্তার ভাঙনে টেপা খড়িবাড়ী, ঝুনাগাছ চাপানি ও খালিশা চাপানি ইউনিয়নের ১৯৭টি পরিবারের ভিটেমাটি ও আবাদি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জেপি) প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহ মোহাম্মদ রফিকুল বারী চৌধুরী (৮০) মারা গেছেন। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ২টায় জামালপুর শহরের আমলাপাড়া নিজ বাসায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৪ মিনিট আগেনিহত গৃহবধূর ফুপা শামসুদ্দোহা খানের ভাষ্য, গতকাল বুধবার রাত ২টার দিকে সিফাত আলী তাঁর শাশুড়ি নাজমা বেগমকে ফোন করে বলেন, ‘কেয়া খুবই অসুস্থ।’ এরপর স্বামীসহ দ্রুত ওই বাসায় পৌঁছান নাজমা বেগম। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, কেয়াকে নিয়ে পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে যাচ্ছেন সিফাত। হাসপাতালে পৌঁছার পর এক...
৭ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জেলা কারাগারের এক হাজতি মারা গেছেন। তাঁর নাম সামির খান (২৫)। আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে তিনি মারা যান। সামির খান আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা ইউনিয়নের দগরিসার গ্রামের আলম খানের ছেলে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়
৯ মিনিট আগেশেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩৩ মিনিট আগে