ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে হিমাগারে সংরক্ষণ করা আলুতে পচন ধরেছে। ৫৫ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা থেকে ১০ থেকে ১২ কেজি পচা আলু বের হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আলুচাষি ও ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, লোডশেডিংয়ের সময় জেনারেটর ঠিকমতো না চালানো এবং হিমাগারের আলুর বস্তা নিয়মিত ওলট-পালট না করার কারণে আলুতে পচন ধরেছে। ক্ষতিপূরণেরও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। উল্টো হিমাগারের ভাড়ার পুরোটাই দিতে হচ্ছে।
তবে হিমাগার কর্তৃপক্ষের দাবি, ফসল তোলার আগে শিলাবৃষ্টির আঘাত এবং খেতে পানি জমে থাকা, পাশাপাশি মোটা পাটের বস্তায় সংরক্ষণ করার কারণে আলু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ বছর ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজে ৯০০ বস্তা আলু সংরক্ষণ করেন বিরামপুরের আলু ব্যবসায়ী ইমদাদুল হক। এরই মধ্যে তাঁর ৪০০ বস্তা আলু পচে গেছে। ফুলবাড়ী উপজেলার আখিঘটনা গ্রামের আলুচাষি আতিয়ার রহমান বীজের জন্য তিন বস্তা আলু হিমাগারে রেখেছিলেন। তাঁর তিন বস্তা আলু পচে গেছে। এমন অবস্থা অনেকেরই।
হিমাগারে আলু সংরক্ষণকারী আলুচাষি রমজান আলী ও রওশন আলী বলেন, সংরক্ষণ করা আলু পচে যাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। আলু পচে গেলেও কর্তৃপক্ষ হিমাগারের ভাড়ায় ছাড় দিচ্ছেন না। এতে আলুচাষি ও ব্যবসায়ী উভয়ই বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন। পচে যাওয়া আলুর হিসাব করে ভাড়া মওকুফ করলেও সান্ত্বনা পেতেন তাঁরা।
আজ সোমবার ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজে গিয়ে দেখা যায়, একদল শ্রমিক হিমাগার থেকে আলুর বস্তা বের করে আনছেন। পাশে একদল শ্রমিক মাটিতে ফেলে সেসব থেকে পচা আলু আলাদা করে রাখছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক বলেন, ‘আগে এক বস্তায় দুই থেকে তিন কেজি পচা আলু বের হতো। এখন কম করে হলেও ৮ থেকে ১০ কেজি পচা আলু বের হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক আবুল হাসনাত বলেন, ‘গত মৌসুমে আলু তোলার সময় শিলাবৃষ্টি ও খেতে পানি জমে থাকায় আলু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে গরমে পড়ে থাকায় হিট ইনজুরি হয়েছে—এটাকে পচন বলা ঠিক হবে না। আর মোটা পাটের বস্তায় আলু সংরক্ষণের কারণেও এমনটি হয়েছে।’
হিমাগারের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কোল্ড স্টোরেজের ১ লাখ ৬০ হাজার টন ধারণক্ষমতার পুরোটাই আলু সংরক্ষণ করা হয়েছে এ বছর। কিছু সংরক্ষণকারীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।’
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে হিমাগারে সংরক্ষণ করা আলুতে পচন ধরেছে। ৫৫ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা থেকে ১০ থেকে ১২ কেজি পচা আলু বের হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা।
আলুচাষি ও ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, লোডশেডিংয়ের সময় জেনারেটর ঠিকমতো না চালানো এবং হিমাগারের আলুর বস্তা নিয়মিত ওলট-পালট না করার কারণে আলুতে পচন ধরেছে। ক্ষতিপূরণেরও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। উল্টো হিমাগারের ভাড়ার পুরোটাই দিতে হচ্ছে।
তবে হিমাগার কর্তৃপক্ষের দাবি, ফসল তোলার আগে শিলাবৃষ্টির আঘাত এবং খেতে পানি জমে থাকা, পাশাপাশি মোটা পাটের বস্তায় সংরক্ষণ করার কারণে আলু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ বছর ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজে ৯০০ বস্তা আলু সংরক্ষণ করেন বিরামপুরের আলু ব্যবসায়ী ইমদাদুল হক। এরই মধ্যে তাঁর ৪০০ বস্তা আলু পচে গেছে। ফুলবাড়ী উপজেলার আখিঘটনা গ্রামের আলুচাষি আতিয়ার রহমান বীজের জন্য তিন বস্তা আলু হিমাগারে রেখেছিলেন। তাঁর তিন বস্তা আলু পচে গেছে। এমন অবস্থা অনেকেরই।
হিমাগারে আলু সংরক্ষণকারী আলুচাষি রমজান আলী ও রওশন আলী বলেন, সংরক্ষণ করা আলু পচে যাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন তাঁরা। আলু পচে গেলেও কর্তৃপক্ষ হিমাগারের ভাড়ায় ছাড় দিচ্ছেন না। এতে আলুচাষি ও ব্যবসায়ী উভয়ই বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন। পচে যাওয়া আলুর হিসাব করে ভাড়া মওকুফ করলেও সান্ত্বনা পেতেন তাঁরা।
আজ সোমবার ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজে গিয়ে দেখা যায়, একদল শ্রমিক হিমাগার থেকে আলুর বস্তা বের করে আনছেন। পাশে একদল শ্রমিক মাটিতে ফেলে সেসব থেকে পচা আলু আলাদা করে রাখছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক বলেন, ‘আগে এক বস্তায় দুই থেকে তিন কেজি পচা আলু বের হতো। এখন কম করে হলেও ৮ থেকে ১০ কেজি পচা আলু বের হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফুলবাড়ী কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক আবুল হাসনাত বলেন, ‘গত মৌসুমে আলু তোলার সময় শিলাবৃষ্টি ও খেতে পানি জমে থাকায় আলু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে গরমে পড়ে থাকায় হিট ইনজুরি হয়েছে—এটাকে পচন বলা ঠিক হবে না। আর মোটা পাটের বস্তায় আলু সংরক্ষণের কারণেও এমনটি হয়েছে।’
হিমাগারের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কোল্ড স্টোরেজের ১ লাখ ৬০ হাজার টন ধারণক্ষমতার পুরোটাই আলু সংরক্ষণ করা হয়েছে এ বছর। কিছু সংরক্ষণকারীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৬ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে