নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
ব্রহ্মপুত্র নদে জেলের বর্শিতে ধরা পড়া ৬২ কেজি ওজনের একটি বাগাড় মাছ প্রায় ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী পৌর বাজারে মাছটি কেটে ১ হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়।
মাছটি গতকাল বৃহস্পতিবার চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদে জেলের বর্শিতে ধরা পড়ে। পরে নাগেশ্বরী উপজেলার বানুরখামার এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মালিক হানিফ আলী ৫০ হাজার টাকায় কিনে রাতে নাগেশ্বরীতে নিয়ে আসেন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে নাগেশ্বরী বাসস্ট্যান্ডের এশিয়া মার্কেটে মাছটি নিয়ে আসা হলে সেটি দেখতে মানুষের ভিড় জমে যায়। সবাই মাছটি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন।
মাছ ব্যবসায়ী হানিফ বলেন, ‘চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে বৃহস্পতিবার বিকেলে বর্শিতে মাছ ধরেছেন এক স্থানীয় জেলে। তাঁর কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকায় মাছটি কিনি। দাম বেশি তাই ক্রেতা কম। শুক্রবার সকালে পৌর বাজারে মাছটি কেটে ১ হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। বিক্রি হয় ৯৯ হাজার ২০০ টাকায়।’
কুড়িগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায় জানান, এ ধরনের বড় মাছ ধরার খবর শুনেছি। ব্রহ্মপুত্র নদে অনেক বড় বড় মাছ আছে। মাঝেমধ্যে বিভিন্ন জাতের বড় মাছ ধরার খবর আসে। এতে বোঝা যায় এই জেলার নদ-নদী এখনো মৎস্যসম্পদে সমৃদ্ধ।
ব্রহ্মপুত্র নদে জেলের বর্শিতে ধরা পড়া ৬২ কেজি ওজনের একটি বাগাড় মাছ প্রায় ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী পৌর বাজারে মাছটি কেটে ১ হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়।
মাছটি গতকাল বৃহস্পতিবার চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদে জেলের বর্শিতে ধরা পড়ে। পরে নাগেশ্বরী উপজেলার বানুরখামার এলাকার মাছ ব্যবসায়ী মালিক হানিফ আলী ৫০ হাজার টাকায় কিনে রাতে নাগেশ্বরীতে নিয়ে আসেন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে নাগেশ্বরী বাসস্ট্যান্ডের এশিয়া মার্কেটে মাছটি নিয়ে আসা হলে সেটি দেখতে মানুষের ভিড় জমে যায়। সবাই মাছটি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন।
মাছ ব্যবসায়ী হানিফ বলেন, ‘চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদে বৃহস্পতিবার বিকেলে বর্শিতে মাছ ধরেছেন এক স্থানীয় জেলে। তাঁর কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকায় মাছটি কিনি। দাম বেশি তাই ক্রেতা কম। শুক্রবার সকালে পৌর বাজারে মাছটি কেটে ১ হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। বিক্রি হয় ৯৯ হাজার ২০০ টাকায়।’
কুড়িগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কালিপদ রায় জানান, এ ধরনের বড় মাছ ধরার খবর শুনেছি। ব্রহ্মপুত্র নদে অনেক বড় বড় মাছ আছে। মাঝেমধ্যে বিভিন্ন জাতের বড় মাছ ধরার খবর আসে। এতে বোঝা যায় এই জেলার নদ-নদী এখনো মৎস্যসম্পদে সমৃদ্ধ।
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২১ মিনিট আগে