এম মেহেদী হাসিন, রংপুর
গত দু-সপ্তাহ থেকে রংপুর অঞ্চলে বেড়েছে সর্দি-জ্বরের প্রকোপ। তাতে করে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধের চাহিদা বেড়েছে ঠিকই কিন্তু রংপুর শহরে এ জাতীয় ওষুধের কোন সংকট নেই।
ওষুধ বিক্রেতারা বলছেন, সাধারণ মানুষের কাছে আগে থেকেই বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস গ্রুপের প্রসিদ্ধ ওষুধ নাপা, নাপা এক্সটেন্ড। এই ওষুধের চাহিদা একটু বেশি, সিজনাল সর্দি-জ্বরে এই ওষুধের চাহিদাটাও বেড়ে যায়। সেই ওষুধের কিছুটা সংকট রয়েছে, তবে পাওয়া যাচ্ছে না এমনটা নয়। এই কোম্পানির ওষুধ সারা বছরই সংকট থাকে। তবে, বাজারে অন্যান্য কোম্পানির এ জাতীয় ওষুধের কোন সংকট নেই।
গতকাল সোমবার সকালে রংপুর মহানগরীর অন্তত ২০টি দোকানে গিয়ে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
রংপুর মহানগরীর জাহাজ কোম্পানি মোড় এলাকার তাসনিম ফার্মেসির স্বত্বাধিকারী হাবিবুর রহমান জানান, ওষুধের কোন সংকট নেই। মাঝে মাঝে চাহিদা বেশি হয়। এখন ওষুধ আছে। কোন সমস্যা নেই।
ধাপ এলাকার মাঈশা মেডিসিন হাউসের মালিক জিল্লুর রহমান জানান, প্যারাসিটামলের সংকট নেই। তবে বেক্সিমকো কোম্পানির নাপা, নাপা এক্সট্রা ও নাপা এ্যাক্সট্যান্ট এর কিছুটা চাহিদা বেশি। তাই মাঝে মধ্যে ওরা সরবরাহ করতে পারে কম। কিন্তু বাজারে একদম সংকট তা নয়।
করিব ফার্মেসির কবীর হোসেন জানান, আগের চেয়ে চাহিদা বাড়ছে। তবে প্যারাসিটামল সংকটের খবর সঠিক নয়।
ফার্মাসিউটিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ অ্যাসোসিয়েশন (ফাড়িয়া) সভাপতি মোহসিন আলী জানান, প্রত্যেক বছর এই সময়টা একটু সংকট হয়। এবারও তাই। কিন্তু একদম বাজারে নেই তা নয়। অন্যান্য সব কোম্পানির ওষুধ বাজারে আছে।
তিনি বলেন, কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা মজুত করে রেখেছেন তারাই আসলে রিউমার ছড়িয়েছে।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির রংপুর কমিটির সভাপতি আব্দুল কাদের বলেন, ব্র্যান্ডিংয়ের কারণে নাপা বেশি চলে। কোম্পানির লোকজন যে ফার্মেসিতে যেরকম চলে সেভাবেই সাপ্লাই দিচ্ছে। সংকট নেই। মূলত জ্বরের প্রকোপ বেশি হওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নাপা, আর নাপা এক্সটেন্ড এর কথা ছড়িয়ে পড়ায় সবাই নাপা’ই চায়। হঠাৎ কোন কোন দোকানে নাপা নাও থাকতে পারে। তার মানে ওষুধ সংকট তা নয়।
তিনি বলেন, অনেক আগ থেকেই অনেক ব্যবসায়ী নাপা ট্যাবলেটের এক পাতা ৮ টাকার জায়গায় ১০ টাকা বিক্রি করছে। কেউ কখনো অভিযোগ করেনি। আমরা ব্যবসায়ীদের বলেছি, তারা যেন এর বেশি দাম না নেয়।
জনস্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বেলাল আহমেদ বলেন, সংকটের দোহাই দিয়ে একটি অসাধু চক্র সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে সংকট নেই। শুধুমাত্র দুই একটি কোম্পানির এই ওষুধের চাহিদা রয়েছে। এই অবস্থায় প্রশাসনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
রংপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান মৃধা বলেন, এমন পরিস্থিতিতে ওষুধের সংকটের খবর উদ্বেগজনক। কেউ যদি ওষুধের সংকট তৈরি করে বা বেশি দাম নেয়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গত দু-সপ্তাহ থেকে রংপুর অঞ্চলে বেড়েছে সর্দি-জ্বরের প্রকোপ। তাতে করে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধের চাহিদা বেড়েছে ঠিকই কিন্তু রংপুর শহরে এ জাতীয় ওষুধের কোন সংকট নেই।
ওষুধ বিক্রেতারা বলছেন, সাধারণ মানুষের কাছে আগে থেকেই বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস গ্রুপের প্রসিদ্ধ ওষুধ নাপা, নাপা এক্সটেন্ড। এই ওষুধের চাহিদা একটু বেশি, সিজনাল সর্দি-জ্বরে এই ওষুধের চাহিদাটাও বেড়ে যায়। সেই ওষুধের কিছুটা সংকট রয়েছে, তবে পাওয়া যাচ্ছে না এমনটা নয়। এই কোম্পানির ওষুধ সারা বছরই সংকট থাকে। তবে, বাজারে অন্যান্য কোম্পানির এ জাতীয় ওষুধের কোন সংকট নেই।
গতকাল সোমবার সকালে রংপুর মহানগরীর অন্তত ২০টি দোকানে গিয়ে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
রংপুর মহানগরীর জাহাজ কোম্পানি মোড় এলাকার তাসনিম ফার্মেসির স্বত্বাধিকারী হাবিবুর রহমান জানান, ওষুধের কোন সংকট নেই। মাঝে মাঝে চাহিদা বেশি হয়। এখন ওষুধ আছে। কোন সমস্যা নেই।
ধাপ এলাকার মাঈশা মেডিসিন হাউসের মালিক জিল্লুর রহমান জানান, প্যারাসিটামলের সংকট নেই। তবে বেক্সিমকো কোম্পানির নাপা, নাপা এক্সট্রা ও নাপা এ্যাক্সট্যান্ট এর কিছুটা চাহিদা বেশি। তাই মাঝে মধ্যে ওরা সরবরাহ করতে পারে কম। কিন্তু বাজারে একদম সংকট তা নয়।
করিব ফার্মেসির কবীর হোসেন জানান, আগের চেয়ে চাহিদা বাড়ছে। তবে প্যারাসিটামল সংকটের খবর সঠিক নয়।
ফার্মাসিউটিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ অ্যাসোসিয়েশন (ফাড়িয়া) সভাপতি মোহসিন আলী জানান, প্রত্যেক বছর এই সময়টা একটু সংকট হয়। এবারও তাই। কিন্তু একদম বাজারে নেই তা নয়। অন্যান্য সব কোম্পানির ওষুধ বাজারে আছে।
তিনি বলেন, কিছু ব্যবসায়ী আছেন যারা মজুত করে রেখেছেন তারাই আসলে রিউমার ছড়িয়েছে।
বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির রংপুর কমিটির সভাপতি আব্দুল কাদের বলেন, ব্র্যান্ডিংয়ের কারণে নাপা বেশি চলে। কোম্পানির লোকজন যে ফার্মেসিতে যেরকম চলে সেভাবেই সাপ্লাই দিচ্ছে। সংকট নেই। মূলত জ্বরের প্রকোপ বেশি হওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নাপা, আর নাপা এক্সটেন্ড এর কথা ছড়িয়ে পড়ায় সবাই নাপা’ই চায়। হঠাৎ কোন কোন দোকানে নাপা নাও থাকতে পারে। তার মানে ওষুধ সংকট তা নয়।
তিনি বলেন, অনেক আগ থেকেই অনেক ব্যবসায়ী নাপা ট্যাবলেটের এক পাতা ৮ টাকার জায়গায় ১০ টাকা বিক্রি করছে। কেউ কখনো অভিযোগ করেনি। আমরা ব্যবসায়ীদের বলেছি, তারা যেন এর বেশি দাম না নেয়।
জনস্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বেলাল আহমেদ বলেন, সংকটের দোহাই দিয়ে একটি অসাধু চক্র সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে সংকট নেই। শুধুমাত্র দুই একটি কোম্পানির এই ওষুধের চাহিদা রয়েছে। এই অবস্থায় প্রশাসনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
রংপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান মৃধা বলেন, এমন পরিস্থিতিতে ওষুধের সংকটের খবর উদ্বেগজনক। কেউ যদি ওষুধের সংকট তৈরি করে বা বেশি দাম নেয়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে