আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া (রংপুর)

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসিপল্লি। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে একসময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসিপল্লি এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় এখানে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন বেনারসি কিনতে।
এই মার্কেটের দোকানিরা দাবি করেন, তাঁদের দোকানে সব স্থানীয় তাঁতের শাড়ি। বিক্রি হয় চড়া মূল্যে। কিন্তু তাঁত মালিকেরা বলছেন, এই দাবি সঠিক নয়। দোকানিরা ক্রেতাদের ঠকিয়ে ভারতীয় শাড়ি বিক্রি করছেন।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে বেনারসি পল্লীতে গিয়েছিলেন এ প্রতিবেদক। গ্রামটিতে গেলে দেখা যায়, মহাসড়কের দুই পাশে বিভিন্ন নামের ১৫টিরও বেশি শাড়ির দোকান। সবগুলো নামের সঙ্গেই আছে ‘বেনারসি’ শব্দ।
‘নিবিড় বেনারসি’ নামে একটি দোকানে গিয়ে কথা হয় কর্মচারি মমিনুর ইসলামের সঙ্গে। তাঁদের বেনারসি শাড়িগুলো কোথায় তৈরি হয় জানতে চাইলে এই কর্মচারী বলেন, ‘আমাদের নিজেস্ব কারখানা আছে। পাশেই আমাদের কারখানা।’
সেখান থেকে বেরিয়ে ‘তিস্তা বেনারসি’ নামের আরেক দোকানে গিয়ে কথা হয় দোকানের ম্যানেজার স্বপন মিয়ার সঙ্গে। তিনিও বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব কারখানা আছে। আমরা সেখানে শাড়ি বানাই। শাড়ির বেশি চাহিদা থাকলে আমাদের পাশে আরও অনেক কারখানা আছে সেখানেও অর্ডার দেই।’ কারখানা কোথায় জানতে চাইলে পাশের একটি কারখানার ঠিকানা দেন তিনি।
এ সময় দোকানটিতে রংপুর শহরের মেডিকেল মোড় থেকে শাড়ি কিনতে আসা নাদিয়া ইসলাম (২৩) নামে এক তরুণীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, এর আগেও বেনারসি কাতান নামের ১৫টি শাড়ি কিনে নিয়ে গেছেন। তবে আসল বেনারসি কাতান কি না তিনি নিশ্চিত নন। পছন্দ হওয়ায় আবারও এসেছেন।
মৌমিতা বেনারসি ও তিস্তা বেনারসি থেকে একই কারখানার ঠিকানা দেওয়া হয়। সেখানে গিয়ে কথা হয় কারিগর আল আমিনের সঙ্গে। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, সামনের বেনারসির দোকানগুলোর কারখানাগুলো কোথায়?
জবাবে এই কারিগর বলেন, ‘এসব দোকানে তো এখানকার শাড়ি বিক্রি হয় না। এগুলো সব ভারত থেকে আসে। এরা শুধু এখানকার নাম বলে বিক্রি করে। আসলে এদের নিজেদের কোনো কারখানা নাই।’
আল আলমিনের সঙ্গে কথা বলতে বলতে এসে হাজির হন কারখানার মালিক আব্দুর রহমান। তিনি জানান, এখানকার তাঁত শিল্পের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ১৯৯৬ সালে প্রথম তাঁত স্থাপন করেন। তাঁর দেখাদেখি প্রতিবেশীরাও ঝুঁকে পড়েন এ শিল্পে। আস্তে আস্তে এ শিল্পের প্রসার ঘটে। নাম ছড়িয়ে পড়ে। আব্দুর রহমান দাবি করেন, এখানকার তৈরি শাড়ি প্রায় ১০ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও কেনা হতো।
আব্দুর রহমানের দেওয়া তথ্য মতে, ২০০৫ সালে এই এলাকার প্রায় ১০০ তাঁতি মিলে বেনারসি পল্লী গড়ে তোলেন। বলা চলে, হাবু গ্রামের সবাই তখন তাঁতি ছিলেন। এক সময় প্রায় ৬০০ তাঁত ছিল এখানে। এখন শুধু তাঁর কারখানায় তিনটি হস্তচালিত তাঁত চালু আছে।
মৌমিতা বেনারসি ও তিস্তা বেনারসির দাবির ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুর রহমান বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা। রাস্তার পাশের যেসব দোকান আপনারা দেখতেছেন, এদের কারও নিজের কেন শাড়ি তৈরির কারখানা নেই। এরা আমাদের কারখানার নাম ভাঙিয়ে চলে। কেউ শাড়ি দোকারে শাড়ি কিনতে আসলে আমাদের কারখানা দেখিয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘এই যে আমাদের নিজস্ব কারখানা।’ ’ কয়েক দিন আগে এক ব্যবসায়ীকে সাবধান করে দিয়েছি যাতে ক্রেতাকে ধোকা না দেয়। আমরা যা শাড়ি তৈরি করি আমাদের সব শাড়ি ঢাকায় বিক্রি হয়। আমাদের তৈরি একটা শাড়িও এখানকার কোনো দোকানে পাবেন না।’
নিশাত বেনারসির ম্যানেজার আসিকুজ্জামান আসিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি দাবি করেন, স্থানীয় ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতেই নিজের কারখানায় বোনানো বেনারসি শাড়ি এখানে বিক্রি করেন। তাঁর কারখানায় শতাধিক কারিগর কাজ করে।
নিশাত বেনারসি ও নিবিড় বেনারসিও একই কারখানার ঠিকানা দেওয়া হয়। তাদের দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেল, সেখানে কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। একটি জরাজীর্ণ অন্ধকার ঘর কোনো এক সময়ের তাঁত কারখানার অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে। তাঁতে মাকড়সার জাল।
তিন বছর ধরে কারখানাটি বন্ধ বলে স্বীকার করলেন মালিকের পরিবারের সদস্য এক নারী (৫০)। ওই নারী বলেন, নিশাত ও নিবিড় বেনারসি এক সময় তাঁদের কারখানা থেকে শাড়ি কিনতো। কিন্তু পরে তারা আর নেয়নি। এক সময় কারখানাটি বন্ধ করতে তাঁরা বাধ্য হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেনারসি পল্লীর ঐতিহ্য হারিয়ে যাওয়ার মুখে। হাতেগোনা কয়েকজন কারিগর রয়েছেন। তাঁরা বলেন, ভারতীয় শাড়ির দাপটে হারিয়ে গেছে রংপুরের বেনারসি।
এমন প্রতারণার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রংপুরের জাতীয় ভোক্তা-অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফসানা পারভীন বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি আমাদের জনবল সংকটের কারণে এ বিষয়গুলো দেখভাল করতে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাব।’

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসিপল্লি। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে একসময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসিপল্লি এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় এখানে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন বেনারসি কিনতে।
এই মার্কেটের দোকানিরা দাবি করেন, তাঁদের দোকানে সব স্থানীয় তাঁতের শাড়ি। বিক্রি হয় চড়া মূল্যে। কিন্তু তাঁত মালিকেরা বলছেন, এই দাবি সঠিক নয়। দোকানিরা ক্রেতাদের ঠকিয়ে ভারতীয় শাড়ি বিক্রি করছেন।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে বেনারসি পল্লীতে গিয়েছিলেন এ প্রতিবেদক। গ্রামটিতে গেলে দেখা যায়, মহাসড়কের দুই পাশে বিভিন্ন নামের ১৫টিরও বেশি শাড়ির দোকান। সবগুলো নামের সঙ্গেই আছে ‘বেনারসি’ শব্দ।
‘নিবিড় বেনারসি’ নামে একটি দোকানে গিয়ে কথা হয় কর্মচারি মমিনুর ইসলামের সঙ্গে। তাঁদের বেনারসি শাড়িগুলো কোথায় তৈরি হয় জানতে চাইলে এই কর্মচারী বলেন, ‘আমাদের নিজেস্ব কারখানা আছে। পাশেই আমাদের কারখানা।’
সেখান থেকে বেরিয়ে ‘তিস্তা বেনারসি’ নামের আরেক দোকানে গিয়ে কথা হয় দোকানের ম্যানেজার স্বপন মিয়ার সঙ্গে। তিনিও বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব কারখানা আছে। আমরা সেখানে শাড়ি বানাই। শাড়ির বেশি চাহিদা থাকলে আমাদের পাশে আরও অনেক কারখানা আছে সেখানেও অর্ডার দেই।’ কারখানা কোথায় জানতে চাইলে পাশের একটি কারখানার ঠিকানা দেন তিনি।
এ সময় দোকানটিতে রংপুর শহরের মেডিকেল মোড় থেকে শাড়ি কিনতে আসা নাদিয়া ইসলাম (২৩) নামে এক তরুণীর সঙ্গে কথা হয়। তিনি জানান, এর আগেও বেনারসি কাতান নামের ১৫টি শাড়ি কিনে নিয়ে গেছেন। তবে আসল বেনারসি কাতান কি না তিনি নিশ্চিত নন। পছন্দ হওয়ায় আবারও এসেছেন।
মৌমিতা বেনারসি ও তিস্তা বেনারসি থেকে একই কারখানার ঠিকানা দেওয়া হয়। সেখানে গিয়ে কথা হয় কারিগর আল আমিনের সঙ্গে। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, সামনের বেনারসির দোকানগুলোর কারখানাগুলো কোথায়?
জবাবে এই কারিগর বলেন, ‘এসব দোকানে তো এখানকার শাড়ি বিক্রি হয় না। এগুলো সব ভারত থেকে আসে। এরা শুধু এখানকার নাম বলে বিক্রি করে। আসলে এদের নিজেদের কোনো কারখানা নাই।’
আল আলমিনের সঙ্গে কথা বলতে বলতে এসে হাজির হন কারখানার মালিক আব্দুর রহমান। তিনি জানান, এখানকার তাঁত শিল্পের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ১৯৯৬ সালে প্রথম তাঁত স্থাপন করেন। তাঁর দেখাদেখি প্রতিবেশীরাও ঝুঁকে পড়েন এ শিল্পে। আস্তে আস্তে এ শিল্পের প্রসার ঘটে। নাম ছড়িয়ে পড়ে। আব্দুর রহমান দাবি করেন, এখানকার তৈরি শাড়ি প্রায় ১০ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও কেনা হতো।
আব্দুর রহমানের দেওয়া তথ্য মতে, ২০০৫ সালে এই এলাকার প্রায় ১০০ তাঁতি মিলে বেনারসি পল্লী গড়ে তোলেন। বলা চলে, হাবু গ্রামের সবাই তখন তাঁতি ছিলেন। এক সময় প্রায় ৬০০ তাঁত ছিল এখানে। এখন শুধু তাঁর কারখানায় তিনটি হস্তচালিত তাঁত চালু আছে।
মৌমিতা বেনারসি ও তিস্তা বেনারসির দাবির ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুর রহমান বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা। রাস্তার পাশের যেসব দোকান আপনারা দেখতেছেন, এদের কারও নিজের কেন শাড়ি তৈরির কারখানা নেই। এরা আমাদের কারখানার নাম ভাঙিয়ে চলে। কেউ শাড়ি দোকারে শাড়ি কিনতে আসলে আমাদের কারখানা দেখিয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘এই যে আমাদের নিজস্ব কারখানা।’ ’ কয়েক দিন আগে এক ব্যবসায়ীকে সাবধান করে দিয়েছি যাতে ক্রেতাকে ধোকা না দেয়। আমরা যা শাড়ি তৈরি করি আমাদের সব শাড়ি ঢাকায় বিক্রি হয়। আমাদের তৈরি একটা শাড়িও এখানকার কোনো দোকানে পাবেন না।’
নিশাত বেনারসির ম্যানেজার আসিকুজ্জামান আসিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি দাবি করেন, স্থানীয় ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতেই নিজের কারখানায় বোনানো বেনারসি শাড়ি এখানে বিক্রি করেন। তাঁর কারখানায় শতাধিক কারিগর কাজ করে।
নিশাত বেনারসি ও নিবিড় বেনারসিও একই কারখানার ঠিকানা দেওয়া হয়। তাদের দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখা গেল, সেখানে কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। একটি জরাজীর্ণ অন্ধকার ঘর কোনো এক সময়ের তাঁত কারখানার অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে। তাঁতে মাকড়সার জাল।
তিন বছর ধরে কারখানাটি বন্ধ বলে স্বীকার করলেন মালিকের পরিবারের সদস্য এক নারী (৫০)। ওই নারী বলেন, নিশাত ও নিবিড় বেনারসি এক সময় তাঁদের কারখানা থেকে শাড়ি কিনতো। কিন্তু পরে তারা আর নেয়নি। এক সময় কারখানাটি বন্ধ করতে তাঁরা বাধ্য হয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেনারসি পল্লীর ঐতিহ্য হারিয়ে যাওয়ার মুখে। হাতেগোনা কয়েকজন কারিগর রয়েছেন। তাঁরা বলেন, ভারতীয় শাড়ির দাপটে হারিয়ে গেছে রংপুরের বেনারসি।
এমন প্রতারণার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রংপুরের জাতীয় ভোক্তা-অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফসানা পারভীন বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি আমাদের জনবল সংকটের কারণে এ বিষয়গুলো দেখভাল করতে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানাব।’

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২১ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩৭ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আটকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শামছুল আজম।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ভবনে চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে আটক ফারুক হোসেনের। যার মধ্যে তিনটি ভাড়া দেওয়া এবং একটিতে তিনি অবস্থান করছিলেন। তবে কবে থেকে ওই বাসায় অবস্থান করছিলেন, সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া একই বাসা থেকে নাসরিন আক্তার (২৮) নামের এক তরুণীকেও আটক করা হয়। আটকের সময় নাসরিন আক্তারকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে পরিচয় দেন ফারুক হোসেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নাসরিন শহরের লক্ষ্মীপুর মহল্লার বাসিন্দা প্রয়াত শ্রমিক লীগ নেতা ফিরোজ শেখের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে। এ ছাড়া তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখা রয়েছে, ফরিদপুর যুব মহিলা লীগের সদস্য।
জানা গেছে, ফারুক হোসেনের নামে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস বলেন, তাঁর (ফারুক হোসেন) নামে থানায় দুটি মামলা রয়েছে এবং দুটি মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আটকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শামছুল আজম।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ভবনে চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে আটক ফারুক হোসেনের। যার মধ্যে তিনটি ভাড়া দেওয়া এবং একটিতে তিনি অবস্থান করছিলেন। তবে কবে থেকে ওই বাসায় অবস্থান করছিলেন, সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া একই বাসা থেকে নাসরিন আক্তার (২৮) নামের এক তরুণীকেও আটক করা হয়। আটকের সময় নাসরিন আক্তারকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে পরিচয় দেন ফারুক হোসেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নাসরিন শহরের লক্ষ্মীপুর মহল্লার বাসিন্দা প্রয়াত শ্রমিক লীগ নেতা ফিরোজ শেখের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে। এ ছাড়া তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখা রয়েছে, ফরিদপুর যুব মহিলা লীগের সদস্য।
জানা গেছে, ফারুক হোসেনের নামে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস বলেন, তাঁর (ফারুক হোসেন) নামে থানায় দুটি মামলা রয়েছে এবং দুটি মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসি পল্লী। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে এক সময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসি পল্লী এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জে
১৩ এপ্রিল ২০২৩
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২১ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩৭ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসি পল্লী। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে এক সময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসি পল্লী এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জে
১৩ এপ্রিল ২০২৩
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩৭ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেপলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসি পল্লী। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে এক সময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসি পল্লী এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জে
১৩ এপ্রিল ২০২৩
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২১ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসি পল্লী। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে এক সময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসি পল্লী এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জে
১৩ এপ্রিল ২০২৩
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৮ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
২১ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩৭ মিনিট আগে