বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নুর জামালের (৪০) লাশ তিন দিন পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার বেউরঝাড়ী ক্যাম্পের ৩৮০ নম্বর পিলারের কাছে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠক শেষে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
নিহত নুর জামাল উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের মৃত তসলিম উদ্দীনের ছেলে এবং আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য নুর ইসলামের ছোট ভাই।
লাশ হস্তান্তরের সময় উপস্থিত উপজেলার আমজানখোর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আকালু (ডংগা) বলেন, ভারতের সোনামতি কোম্পানি কমান্ডার টিসি রাজীব চন্দ্র রায়, ইসলামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রায় মোহন দুই দেশের সীমান্তের আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদনের পর নিহতের বড় ভাই নবিরুল ইসলামের কাছে লাশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় বালিয়াডাঙ্গী থানার এসআই আব্দুস সোবহান, শামীম ফেরদৌস, আমজানখোর ইউনিয়নের বেউরঝাড়ী কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার সামসুল আলম উপস্থিত ছিলেন। পরে দাফনের জন্য নুর জামালের লাশ স্বজনদের বুঝিয়ে দেয় পুলিশ।
আজ বুধবার রাত ১০টায় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে নুর জামালের লাশ দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এর আগে গত রোববার রাত ১টার দিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত নুর জামালসহ পাঁচ-ছয়জন গরু আনার জন্য রত্নাই সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই বিওপি সীমান্তের ৩৮২/৩ এস পিলার থেকে ২০০ গজ ভারতের ভেতরে গেলে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান নুর জামাল।
এ ঘটনায় গত সোমবার দুপুরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়। পতাকা বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে লাশ ফেরত চাওয়া হয়।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নুর জামালের (৪০) লাশ তিন দিন পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার বেউরঝাড়ী ক্যাম্পের ৩৮০ নম্বর পিলারের কাছে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠক শেষে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
নিহত নুর জামাল উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের মৃত তসলিম উদ্দীনের ছেলে এবং আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য নুর ইসলামের ছোট ভাই।
লাশ হস্তান্তরের সময় উপস্থিত উপজেলার আমজানখোর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আকালু (ডংগা) বলেন, ভারতের সোনামতি কোম্পানি কমান্ডার টিসি রাজীব চন্দ্র রায়, ইসলামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রায় মোহন দুই দেশের সীমান্তের আইনি প্রক্রিয়া সম্পাদনের পর নিহতের বড় ভাই নবিরুল ইসলামের কাছে লাশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় বালিয়াডাঙ্গী থানার এসআই আব্দুস সোবহান, শামীম ফেরদৌস, আমজানখোর ইউনিয়নের বেউরঝাড়ী কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার সামসুল আলম উপস্থিত ছিলেন। পরে দাফনের জন্য নুর জামালের লাশ স্বজনদের বুঝিয়ে দেয় পুলিশ।
আজ বুধবার রাত ১০টায় জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্তানে নুর জামালের লাশ দাফন করা হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এর আগে গত রোববার রাত ১টার দিকে বিএসএফের গুলিতে নিহত নুর জামালসহ পাঁচ-ছয়জন গরু আনার জন্য রত্নাই সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই বিওপি সীমান্তের ৩৮২/৩ এস পিলার থেকে ২০০ গজ ভারতের ভেতরে গেলে ভারতের সোনামতি বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান নুর জামাল।
এ ঘটনায় গত সোমবার দুপুরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়। পতাকা বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে লাশ ফেরত চাওয়া হয়।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
২ ঘণ্টা আগে