পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক গোলাম আজমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একই মামলায় শাহাদত হোসেন মারুফ নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পাটগ্রাম থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে তাঁদের লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়।
পাটগ্রাম থানা-পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মধ্যবাজারে ইশা জুয়েলার্সের মালিক ইয়াছিন আলীর কাছ থেকে প্রায় এক মাস আগে গয়না তৈরি করেন মামলার ১ নম্বর আসামি মামুন হোসেন। তখন তিনি কিছু টাকা বকেয়া রাখেন। এ টাকা নিতে ১২ আগস্ট রাতে মামুনের বাড়িতে যান ইয়াছিন ও তাঁর বন্ধু শুভ জুয়েলার্সের মালিক শুভ শর্মা।
সেখান থেকে ফেরার পথে রিকশায় উঠলে রেললাইনসংলগ্ন রাস্তায় তাঁদের পথরোধ করেন শাহাদত হোসেন মারুফ ও সাগর হোসেন। পরিস্থিতি বুঝে ইয়াছিন দৌড়ে পালিয়ে যান। এ সময় শুভ শর্মাকে মারধর করা হয়। ছুরি ঠেকিয়ে তাঁর মোবাইল ফোন ও জুয়েলার্স দোকানের চাবি ছিনিয়ে নেন আসামিরা।
পরদিন মামুন মোবাইল ফোন ও দোকানের চাবি ফেরত দিলেও মামলা বা অভিযোগ না করার হুমকি দেন। তবে পাঁচ দিন পর শুভ শর্মা তাঁর রূপালী ব্যাংকের হিসাবে টাকা তুলতে গিয়ে দেখতে পান, জমা ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯২০ টাকার মধ্যে আছে মাত্র ৫ হাজার ৪২২ টাকা।
ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, শুভর মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ই-ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৩ আগস্ট তিন দফায় ১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৯৮ টাকা অন্য একজন গ্রাহক জায়েদ বিন সাবিতের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। একইভাবে পাটগ্রামের পূবালী ব্যাংকের আরও একটি হিসাবে দুই দফায় ৬৫ হাজার টাকা স্থানান্তর করা হয়।
শুভ পরে সাবিতকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, ওই টাকা গোলাম আজম ও মতিউর রহমান নিয়ে গেছেন। মতিউর এ মামলার ৩ নম্বর আসামি। এ ঘটনায় গতকাল রাত দেড়টার দিকে শুভ শর্মা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে পাটগ্রাম থানায় মামলা করেন।
পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, পথরোধ করে মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে দোকানের চাবি ও মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে ই-ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। এ মামলায় গ্রেপ্তার দুজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক গোলাম আজমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একই মামলায় শাহাদত হোসেন মারুফ নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পাটগ্রাম থানা-পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে তাঁদের লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হয়।
পাটগ্রাম থানা-পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মধ্যবাজারে ইশা জুয়েলার্সের মালিক ইয়াছিন আলীর কাছ থেকে প্রায় এক মাস আগে গয়না তৈরি করেন মামলার ১ নম্বর আসামি মামুন হোসেন। তখন তিনি কিছু টাকা বকেয়া রাখেন। এ টাকা নিতে ১২ আগস্ট রাতে মামুনের বাড়িতে যান ইয়াছিন ও তাঁর বন্ধু শুভ জুয়েলার্সের মালিক শুভ শর্মা।
সেখান থেকে ফেরার পথে রিকশায় উঠলে রেললাইনসংলগ্ন রাস্তায় তাঁদের পথরোধ করেন শাহাদত হোসেন মারুফ ও সাগর হোসেন। পরিস্থিতি বুঝে ইয়াছিন দৌড়ে পালিয়ে যান। এ সময় শুভ শর্মাকে মারধর করা হয়। ছুরি ঠেকিয়ে তাঁর মোবাইল ফোন ও জুয়েলার্স দোকানের চাবি ছিনিয়ে নেন আসামিরা।
পরদিন মামুন মোবাইল ফোন ও দোকানের চাবি ফেরত দিলেও মামলা বা অভিযোগ না করার হুমকি দেন। তবে পাঁচ দিন পর শুভ শর্মা তাঁর রূপালী ব্যাংকের হিসাবে টাকা তুলতে গিয়ে দেখতে পান, জমা ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯২০ টাকার মধ্যে আছে মাত্র ৫ হাজার ৪২২ টাকা।
ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, শুভর মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ই-ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৩ আগস্ট তিন দফায় ১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৯৮ টাকা অন্য একজন গ্রাহক জায়েদ বিন সাবিতের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়। একইভাবে পাটগ্রামের পূবালী ব্যাংকের আরও একটি হিসাবে দুই দফায় ৬৫ হাজার টাকা স্থানান্তর করা হয়।
শুভ পরে সাবিতকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, ওই টাকা গোলাম আজম ও মতিউর রহমান নিয়ে গেছেন। মতিউর এ মামলার ৩ নম্বর আসামি। এ ঘটনায় গতকাল রাত দেড়টার দিকে শুভ শর্মা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে পাটগ্রাম থানায় মামলা করেন।
পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, পথরোধ করে মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে দোকানের চাবি ও মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে ই-ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে মামলা হয়েছে। এ মামলায় গ্রেপ্তার দুজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা কোনো পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে রাস্তায় দাঁড়াইনি, কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও না। আমরা দাঁড়িয়েছি আমাদের সহকর্মীর প্রতি একজন পুলিশ কর্মকর্তার হুমকির প্রতিবাদে। অবিলম্বে পুলিশ কমিশনারের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে
১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতে সেবাপ্রার্থীর কাছ থেকে পুলিশের এক সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তার (জিআরও) প্রকাশ্যে টাকা নেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তা হলেন আদালতে নগর পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহীন ভূঁইয়া।
১০ মিনিট আগেমৃত্যুর আগে ওই কিশোরের বাবা সেখানে ছুটে গেলে তাঁকেও মারধর করা হয়। এমনকি মাহিন মৃত্যুর আগে পানি পান করতে চাইলেও তাকে তা দিতে বাধা দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার ভোরে ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর ইউনিয়নের সাকর আলী তালুকদার বাড়ির চেইঙ্গার ব্রিজ এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
১৪ মিনিট আগেতিনি অভিযোগ করেন, সরকার আন্দোলন দমন ও ক্ষমতায় টিকে থাকতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করে প্রায় দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে এবং ৩০ হাজার মানুষকে অঙ্গহানির শিকার করেছে। ভবিষ্যতে যাতে কেউ বাহিনীকে পেটোয়া বাহিনীতে পরিণত করতে না পারে, সে জন্য রাষ্ট্র সংস্কারের পাশাপাশি এ বাহিনীকে জনবান্ধব
২৪ মিনিট আগে