কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
উপহারের ঘরে বসবাস করা কুড়িগ্রামের চিলমারীর মজিরন বেগমের অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করেছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। তাঁর ঘরের মিটারটিও পরিবর্তন করে নতুন মিটার স্থাপন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে মজিরন বেগম নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পরে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মোস্তফা কামালও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মজিরন বেগম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ছোট কুষ্টারী গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করেন। ওই প্রকল্পে তিনিসহ ছয় পরিবারের বসবাস। অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা চালানো মজিরন তাঁর ঘরে একটি ফ্যান, একটি বাল্ব ও বারান্দায় একটি বাল্ব ব্যবহার করেন। সামান্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করলেও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মজিরনের মে মাসের বিলে ব্যবহৃত ইউনিট উল্লেখ করে ৪ হাজার ৬৮। যার বিদ্যুৎ বিল দেখানো হয় ৫৪ হাজার ২৩৭ টাকা।
এ নিয়ে গতকাল সোমবার রাতে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে আজ মঙ্গলবার সকালে বিল সংশোধনের উদ্যোগ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। মজিরন বেগমকে দেওয়া সংশোধিত বিদ্যুৎ বিলের কপিতে দেখা গেছে, মে মাসে তাঁর ব্যবহৃত ইউনিট ২৫ উল্লেখ করা হয়েছে।
মজিরন বলেন, আজ মঙ্গলবার সকালে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিস থেকে তাঁকে ডেকে নেওয়া হয়। পরে আজ তাঁর বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করে ১৬২ টাকা করে কর্তৃপক্ষ। এরপর বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন তাঁর বৈদ্যুতিক মিটারটি পরিবর্তন করে দেয়। তিনি বলেন, বিলের সমাধান হয়েছে। আপাতত আর কোনো সমস্যা নাই।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিসের ডিজিএম মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ভুল এন্ট্রির কারণে বিলটি অসামঞ্জস্য হয়েছিল। পরে আমরা সংশোধন করে দিয়েছি। ওই নারীর বৈদ্যুতিক মিটারটিও পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।’ অসামঞ্জস্য বিল তৈরির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে ডিজিএম মোস্তফা কামাল কোনো সদুত্তর দেননি। তবে কর্মচারী ভুল করেছিল বলে স্বীকার করেন তিনি।
উপহারের ঘরে বসবাস করা কুড়িগ্রামের চিলমারীর মজিরন বেগমের অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করেছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ। তাঁর ঘরের মিটারটিও পরিবর্তন করে নতুন মিটার স্থাপন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে মজিরন বেগম নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পরে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মোস্তফা কামালও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মজিরন বেগম কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ছোট কুষ্টারী গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করেন। ওই প্রকল্পে তিনিসহ ছয় পরিবারের বসবাস। অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা চালানো মজিরন তাঁর ঘরে একটি ফ্যান, একটি বাল্ব ও বারান্দায় একটি বাল্ব ব্যবহার করেন। সামান্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করলেও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মজিরনের মে মাসের বিলে ব্যবহৃত ইউনিট উল্লেখ করে ৪ হাজার ৬৮। যার বিদ্যুৎ বিল দেখানো হয় ৫৪ হাজার ২৩৭ টাকা।
এ নিয়ে গতকাল সোমবার রাতে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে আজ মঙ্গলবার সকালে বিল সংশোধনের উদ্যোগ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। মজিরন বেগমকে দেওয়া সংশোধিত বিদ্যুৎ বিলের কপিতে দেখা গেছে, মে মাসে তাঁর ব্যবহৃত ইউনিট ২৫ উল্লেখ করা হয়েছে।
মজিরন বলেন, আজ মঙ্গলবার সকালে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিস থেকে তাঁকে ডেকে নেওয়া হয়। পরে আজ তাঁর বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করে ১৬২ টাকা করে কর্তৃপক্ষ। এরপর বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন তাঁর বৈদ্যুতিক মিটারটি পরিবর্তন করে দেয়। তিনি বলেন, বিলের সমাধান হয়েছে। আপাতত আর কোনো সমস্যা নাই।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চিলমারী বিভাগীয় অফিসের ডিজিএম মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ভুল এন্ট্রির কারণে বিলটি অসামঞ্জস্য হয়েছিল। পরে আমরা সংশোধন করে দিয়েছি। ওই নারীর বৈদ্যুতিক মিটারটিও পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।’ অসামঞ্জস্য বিল তৈরির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে ডিজিএম মোস্তফা কামাল কোনো সদুত্তর দেননি। তবে কর্মচারী ভুল করেছিল বলে স্বীকার করেন তিনি।
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১৯ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
২৯ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৩২ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৩৫ মিনিট আগে