চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি গত দুই দিন ধরে কিছুটা কমলেও আবারও বাড়তে শুরু করেছে। এতে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের প্রায় ৮০ হাজার পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি আর গবাদিপশুর খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে চরম আকারে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ত্রাণসহায়তা কার্যক্রম চলমান থাকলেও গোখাদ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছে বানভাসিরা।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৫০ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গত ১০ দিন ধরে উপজেলার পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। রাস্তাঘাট তলিয়ে যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বানভাসি মানুষ ঘরে চাল-ডাল থাকার পরও রান্না করে খেতে পারছে না। ফলে খেয়ে না-খেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবারের লোকজন নিয়ে উঁচু স্থান পাউবো বাঁধে অবস্থান করছেন। এমন দুর্ভোগে সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতার আশা করছে বানভাসিরা।
রমনা মডেল ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকার আব্দুল খালেক বলেন, ‘টানা ১০ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি। চকির ওপর ছোট বাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে আছি। কাজকামাই নাই, খাওয়ার কষ্ট, থাকার কষ্ট।’
থানাহাট ইউনিয়নের ডেমনারপাড়া এলাকার বাদশা মিয়া বলেন, ‘আমার বাড়ির চারপাশে পানি। গরু-ছাগল নিয়ে বিপদে আছি। গরু-ছাগলকে খাবার দিতে পারছি না।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রুকুজ্জামান শাহীন বলেন, ‘বন্যাকবলিত মানুষ আমার কাছে প্রতিনিয়ত আসছে। চিলমারীতে আরও ত্রাণ চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এ পর্যন্ত সরকারিভাবে ৬৬ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বরাদ্দ করা চাল বিতরণ চলমান রয়েছে। তবে গোখাদ্যের বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।’
কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিবুল হাসান জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে। চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি গত দুই দিন ধরে কিছুটা কমলেও আবারও বাড়তে শুরু করেছে। এতে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের প্রায় ৮০ হাজার পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি আর গবাদিপশুর খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে চরম আকারে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ত্রাণসহায়তা কার্যক্রম চলমান থাকলেও গোখাদ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছে বানভাসিরা।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৫০ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গত ১০ দিন ধরে উপজেলার পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। রাস্তাঘাট তলিয়ে যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বানভাসি মানুষ ঘরে চাল-ডাল থাকার পরও রান্না করে খেতে পারছে না। ফলে খেয়ে না-খেয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে পরিবারের লোকজন নিয়ে উঁচু স্থান পাউবো বাঁধে অবস্থান করছেন। এমন দুর্ভোগে সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতার আশা করছে বানভাসিরা।
রমনা মডেল ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকার আব্দুল খালেক বলেন, ‘টানা ১০ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি। চকির ওপর ছোট বাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে আছি। কাজকামাই নাই, খাওয়ার কষ্ট, থাকার কষ্ট।’
থানাহাট ইউনিয়নের ডেমনারপাড়া এলাকার বাদশা মিয়া বলেন, ‘আমার বাড়ির চারপাশে পানি। গরু-ছাগল নিয়ে বিপদে আছি। গরু-ছাগলকে খাবার দিতে পারছি না।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রুকুজ্জামান শাহীন বলেন, ‘বন্যাকবলিত মানুষ আমার কাছে প্রতিনিয়ত আসছে। চিলমারীতে আরও ত্রাণ চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এ পর্যন্ত সরকারিভাবে ৬৬ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বরাদ্দ করা চাল বিতরণ চলমান রয়েছে। তবে গোখাদ্যের বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।’
কুড়িগ্রাম পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিবুল হাসান জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি আবারও বাড়তে শুরু করেছে। চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৯ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে