প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা ব্যয়ে খরখরিয়া নদী খনন করা হয়েছে। মাত্র দুই বছর আগে উপজেলার পশ্চিমপাড় দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটির ৫৭ কিলোমিটার খনন ও পলি অপসারণ করা হলেও কোন সুফল মিলছে না। এমনটিই অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়া পাড়ার কাঙ্গালপাড়া ব্রিজ থেকে ইকু জুট মিল পর্যন্ত বেশ কিছু অংশে বেড়েছে নাব্যতা। এতে করে ভারী বর্ষা এবং উজান থেকে নেমে আসা পানি নদী ধরে রাখতে না পারায় ওই সব এলাকার পাড় ভাঙনের কবলে পড়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ওই সময় ঠিকাদাররা যেনতেনভাবে নদীটি খনন করেন। খননকৃত মাটি দিয়ে নদীর পাড় মেরামতের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এতে স্বল্প সময়ে নদীটির বেশ কিছু অংশে নাব্য সংকটে পড়েছে। এরই মধ্যে গত বছর কুন্দল পূর্বপাড়া এলাকার শহর রক্ষা বাঁধের ৪০ ফুট নদীতে বিলীন হয়ে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। এতে সেই সময় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আর এ বছর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়া ও কুঠিপাড়া এলাকার পাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কাঙ্গালপাড়ার মিজানুর রহমান বলেন, খনন করে যেনতেনভাবে রাখা নদীর দুইপাড়ের মাটি বর্ষায় ধুয়ে আবার নদীতে গিয়ে পড়ছে। এতে করে নদী আগের অবস্থাতেই ফিরে গেছে।
একই এলাকার আল-আমিন নামে অপর একজন বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার গত বছর নদী পুনঃখননের কাজ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কে বুঝিয়ে দিতে না দিতেই কাঙ্গালপাড়া ব্রিজের দক্ষিণপাড়ে বেশ কিছু অংশ ভাঙন শুরু হয়। মাত্র আর ১৫ থেকে ২০ মিটার অংশ ভাঙলেই একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদসহ এলাকার বেশ কিছু বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সৈয়দপুর অফিস সূত্রে জানা যায়, নদীটির সৈয়দপুর উপজেলার অংশে ১০ কোটি ২১ লাখ টাকার কার্যাদেশে ১৮ থেকে ৩৫ এবং ৫৫ থেকে ৭৫ মোট ৩৭ কিলোমিটার খনন কাজ করে রংপুরের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রথম দফায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালের ১৬ মার্চ শুরু করে একই বছর ৩১মে প্যাকেজের কাজটি সম্পন্ন করে। দ্বিতীয় দফায় ২০১৯ সালের ১০ মার্চ কাজ শুরু করে তা শেষ করে গত বছরের ৩১ মে। অন্যদিকে, নওগাঁর একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার কার্যাদেশে ৩৫ থেকে ৫৬ মোট ২০ কিলোমিটার খননের কাজ করে। ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে এ বছর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপড়া ও কুঠিপাড়া এলাকার বাঁধের অংশে ১ কোটি ৪ লাখ ৯১ হাজার টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সৈয়দপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী কৃষ্ণ কমল সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিন পর নদীটি খনন কাজ করায় এর সুফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। এ ছাড়া চলতি বছর অসময়ে ভারী এবং অতি বৃষ্টিপাতের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা ব্যয়ে খরখরিয়া নদী খনন করা হয়েছে। মাত্র দুই বছর আগে উপজেলার পশ্চিমপাড় দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটির ৫৭ কিলোমিটার খনন ও পলি অপসারণ করা হলেও কোন সুফল মিলছে না। এমনটিই অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়া পাড়ার কাঙ্গালপাড়া ব্রিজ থেকে ইকু জুট মিল পর্যন্ত বেশ কিছু অংশে বেড়েছে নাব্যতা। এতে করে ভারী বর্ষা এবং উজান থেকে নেমে আসা পানি নদী ধরে রাখতে না পারায় ওই সব এলাকার পাড় ভাঙনের কবলে পড়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ওই সময় ঠিকাদাররা যেনতেনভাবে নদীটি খনন করেন। খননকৃত মাটি দিয়ে নদীর পাড় মেরামতের কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এতে স্বল্প সময়ে নদীটির বেশ কিছু অংশে নাব্য সংকটে পড়েছে। এরই মধ্যে গত বছর কুন্দল পূর্বপাড়া এলাকার শহর রক্ষা বাঁধের ৪০ ফুট নদীতে বিলীন হয়ে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। এতে সেই সময় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আর এ বছর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপাড়া ও কুঠিপাড়া এলাকার পাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কাঙ্গালপাড়ার মিজানুর রহমান বলেন, খনন করে যেনতেনভাবে রাখা নদীর দুইপাড়ের মাটি বর্ষায় ধুয়ে আবার নদীতে গিয়ে পড়ছে। এতে করে নদী আগের অবস্থাতেই ফিরে গেছে।
একই এলাকার আল-আমিন নামে অপর একজন বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার গত বছর নদী পুনঃখননের কাজ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কে বুঝিয়ে দিতে না দিতেই কাঙ্গালপাড়া ব্রিজের দক্ষিণপাড়ে বেশ কিছু অংশ ভাঙন শুরু হয়। মাত্র আর ১৫ থেকে ২০ মিটার অংশ ভাঙলেই একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মসজিদসহ এলাকার বেশ কিছু বাড়িঘর নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সৈয়দপুর অফিস সূত্রে জানা যায়, নদীটির সৈয়দপুর উপজেলার অংশে ১০ কোটি ২১ লাখ টাকার কার্যাদেশে ১৮ থেকে ৩৫ এবং ৫৫ থেকে ৭৫ মোট ৩৭ কিলোমিটার খনন কাজ করে রংপুরের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রথম দফায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ২০১৯ সালের ১৬ মার্চ শুরু করে একই বছর ৩১মে প্যাকেজের কাজটি সম্পন্ন করে। দ্বিতীয় দফায় ২০১৯ সালের ১০ মার্চ কাজ শুরু করে তা শেষ করে গত বছরের ৩১ মে। অন্যদিকে, নওগাঁর একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার কার্যাদেশে ৩৫ থেকে ৫৬ মোট ২০ কিলোমিটার খননের কাজ করে। ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে এ বছর বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের বসুনিয়াপড়া ও কুঠিপাড়া এলাকার বাঁধের অংশে ১ কোটি ৪ লাখ ৯১ হাজার টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সৈয়দপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী কৃষ্ণ কমল সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘদিন পর নদীটি খনন কাজ করায় এর সুফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। এ ছাড়া চলতি বছর অসময়ে ভারী এবং অতি বৃষ্টিপাতের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে সিংড়ার শেরকোল এলাকায় ধানের ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির সময় বিএনপি নেতাসহ তিনজনকে আটক করেছেন সেনাবাহিনী সদস্যরা। আটককৃতরা হলেন শেরকোল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ আহমেদ ও জয়নাল আবেদীনের অনুসারী মিলন হোসেন। আটকের পর তাদেরকে...
২৬ মিনিট আগেনোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর হাউজিং এলাকা থেকে মিরাজ হোসেন শান্ত নামে এক যুবলীগ নেতাকে অবরুদ্ধ করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে হাউজিং সরকারি আবাসিক এলাকার সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৭ ঘণ্টা আগে