হিলি প্রতিনিধি
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। দু দেশের ইমিগ্রেশনে তিল পরিমাণ দাঁড়িয়ে থাকার জায়গা নেই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইমিগ্রেশনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের।
শারদীয় দুর্গোৎসবের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে যাত্রী পারাপার ততই বাড়ছে। দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে যাত্রীর চাপ আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্টরা। যাত্রীদের পাসপোর্ট ছাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
ভারত থেকে দেশে আসা পাসপোর্ট যাত্রী নির্মল প্রামাণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রথম সপরিবারে আসলাম। যাব সিরাজগঞ্জ পিসির বাড়িতে। শুনেছি বাংলাদেশে খুব ভালো উৎসব হয়, তাই পিসিদের নিমন্ত্রণে পুজো উৎসব পালন করার জন্য এসেছি।’ তাঁর মতো অনেকেই এবার বাংলাদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে পুজো পালন করার জন্য আসছেন বলেও জানান নির্মল প্রামাণিক।
বাংলাদেশ থেকে ভারত যাচ্ছেন দীপ্তি রানী। তিনি বলেন, ‘কাকার বাড়িতে এবার পূজার আমন্ত্রণ পেয়ে দাদা ও মাকে সঙ্গে নিয়ে এই প্রথম ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরে যাচ্ছি। এবার ভারতের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ ঘুরে ঘুরে দেখব ও আনন্দ করব।’
এদিকে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে বেড়েছে দু’দেশে যাত্রী পারাপার। করোনা মহামারির কারণে গেল দুই বছর আসা-যাওয়া করতে না পারলে এবার আর সুযোগটা হাতছাড়া করতে চান না তারা। এ ছাড়া অনেকে যাচ্ছেন, চিকিৎসা, ভ্রমণসহ ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে। তবে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে যাতায়াতকারী যাত্রীর সংখ্যাই বেশি। তা ছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছেন পুজোর পাশাপাশি আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে অনেক যাত্রী।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ওসি মো. বদিউজ্জামান বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী যাতায়াত বেড়েছে। গেল সপ্তাহে এই রুট দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ জন যাতায়াত করলেও এখন সেই সংখ্যা প্রায় ৭০০ শ তে দাঁড়িয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে যাত্রী পারাপার আরও বাড়তে পারে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। শনিবার মহাষষ্ঠী মধ্যে দিয়ে শুরু হবে মূল আনুষ্ঠানিকতা। আর ৫ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। দু দেশের ইমিগ্রেশনে তিল পরিমাণ দাঁড়িয়ে থাকার জায়গা নেই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইমিগ্রেশনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের।
শারদীয় দুর্গোৎসবের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে যাত্রী পারাপার ততই বাড়ছে। দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে যাত্রীর চাপ আরও বাড়তে পারে বলে মনে করছেন ইমিগ্রেশন সংশ্লিষ্টরা। যাত্রীদের পাসপোর্ট ছাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
ভারত থেকে দেশে আসা পাসপোর্ট যাত্রী নির্মল প্রামাণিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রথম সপরিবারে আসলাম। যাব সিরাজগঞ্জ পিসির বাড়িতে। শুনেছি বাংলাদেশে খুব ভালো উৎসব হয়, তাই পিসিদের নিমন্ত্রণে পুজো উৎসব পালন করার জন্য এসেছি।’ তাঁর মতো অনেকেই এবার বাংলাদেশে আত্মীয়দের সঙ্গে পুজো পালন করার জন্য আসছেন বলেও জানান নির্মল প্রামাণিক।
বাংলাদেশ থেকে ভারত যাচ্ছেন দীপ্তি রানী। তিনি বলেন, ‘কাকার বাড়িতে এবার পূজার আমন্ত্রণ পেয়ে দাদা ও মাকে সঙ্গে নিয়ে এই প্রথম ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরে যাচ্ছি। এবার ভারতের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ ঘুরে ঘুরে দেখব ও আনন্দ করব।’
এদিকে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে বেড়েছে দু’দেশে যাত্রী পারাপার। করোনা মহামারির কারণে গেল দুই বছর আসা-যাওয়া করতে না পারলে এবার আর সুযোগটা হাতছাড়া করতে চান না তারা। এ ছাড়া অনেকে যাচ্ছেন, চিকিৎসা, ভ্রমণসহ ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে। তবে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে যাতায়াতকারী যাত্রীর সংখ্যাই বেশি। তা ছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে আসছেন পুজোর পাশাপাশি আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে দেখা করতে অনেক যাত্রী।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ওসি মো. বদিউজ্জামান বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী যাতায়াত বেড়েছে। গেল সপ্তাহে এই রুট দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ জন যাতায়াত করলেও এখন সেই সংখ্যা প্রায় ৭০০ শ তে দাঁড়িয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে যাত্রী পারাপার আরও বাড়তে পারে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। শনিবার মহাষষ্ঠী মধ্যে দিয়ে শুরু হবে মূল আনুষ্ঠানিকতা। আর ৫ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে