প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
মাথার ওপর জরাজীর্ণ ভবন। ফাটল ধরেছে চারপাশে। ভবনের পলেস্তারা খসে বেরিয়ে পড়া রডগুলোও নষ্ট হয়ে গেছে অনেক আগেই। প্রতিদিনেই খসে পড়ছে ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা। তবুও এ ভবনটির দিকে খেয়াল নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন ওই ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গ্রাহকদের মাঝেও রয়েছে আতঙ্ক।
পীরগাছা উপজেলা সদরের ডাকঘরের চিত্র এটি। ভবনটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক আবেদন করেও কোনো কাজ হয়নি। হয়তো হবে একদিন, যখন ভবন ধসে ঘটবে প্রাণহানি!
সরেজমিনে পীরগাছা ডাকঘরে দেখা গেছে, ১৯৮০ সালে নির্মাণ করা পাঁচ কক্ষবিশিষ্ট এই পাকা ভবনটি একেবারেই জরাজীর্ণ ও নাজুক। ২০০১ সালে ভবনটি একবার সংস্কার করা হলেও ছাদসহ বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে ১৬ বছর আগে। ফলে ভবনের রডগুলো বের হয়ে তাতে মরিচা ধরেছে। প্রায় হাজারখানেক স্থানের পলেস্তারা খসে পড়েছে। এখনো প্রতিদিন খসে পড়ছে। ভবনের মেঝের ঢালাই উঠে গিয়ে দেবে গেছে মেঝে। ভেতরে থাকা বৈদেশিক ই-মোবাইলে টাকা লেনদেনের জন্য কম্পিউটারটিও ঢেকে রাখা হয়েছে। ভবনের এক পাশে পোস্টমাস্টারের জন্য আবাসিক ভবনেরও একই অবস্থা।
জানা যায়, প্রতিদিন ডাকঘরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও গ্রাহকদের মৃত্যুর আতঙ্কে থাকতে হয়।
ডাকঘরে সেবা নিতে আসা নাসরিন নাহার ক্ষোভের সঙ্গে জানান, এই ভগ্নদশার ভবন সংস্কারে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। এ যেন ভাঙা ভবনে ডিজিটাল সেবাদানের নিত্যদিনের চিত্র। ডাকঘরে আসা গ্রাহক আলমগীর মিয়া বলেন, ‘এই ডাকঘর যেন এক মৃত্যুর ফাঁদ। এখানে এলেই ভেঙে পড়ার আতঙ্কে থাকি। তাই জলদি কাজ সেরে যেতে হয়।’
ডাকঘরে কর্মরত রানার আলী আকবার বলেন, ‘মাথার ওপর জরাজীর্ণ ভবন। কখন পলেস্তারা খসে পড়ে—এ আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছি। এর আগে পলেস্তারা খসে পড়ে বেশ কয়েকজন গ্রাহক আহত হয়েছেন।’
পীরগাছা ডাকঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত পোস্টমাস্টার হালিম বাদশা বলেন, `সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে এই ভবনের কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন করা হয়েছে। তবে শুনেছি দ্রুত কাজ শুরু হবে। কবে হবে! কেউ জানেন না! আমরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।'
মাথার ওপর জরাজীর্ণ ভবন। ফাটল ধরেছে চারপাশে। ভবনের পলেস্তারা খসে বেরিয়ে পড়া রডগুলোও নষ্ট হয়ে গেছে অনেক আগেই। প্রতিদিনেই খসে পড়ছে ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা। তবুও এ ভবনটির দিকে খেয়াল নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন ওই ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গ্রাহকদের মাঝেও রয়েছে আতঙ্ক।
পীরগাছা উপজেলা সদরের ডাকঘরের চিত্র এটি। ভবনটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিক আবেদন করেও কোনো কাজ হয়নি। হয়তো হবে একদিন, যখন ভবন ধসে ঘটবে প্রাণহানি!
সরেজমিনে পীরগাছা ডাকঘরে দেখা গেছে, ১৯৮০ সালে নির্মাণ করা পাঁচ কক্ষবিশিষ্ট এই পাকা ভবনটি একেবারেই জরাজীর্ণ ও নাজুক। ২০০১ সালে ভবনটি একবার সংস্কার করা হলেও ছাদসহ বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে ১৬ বছর আগে। ফলে ভবনের রডগুলো বের হয়ে তাতে মরিচা ধরেছে। প্রায় হাজারখানেক স্থানের পলেস্তারা খসে পড়েছে। এখনো প্রতিদিন খসে পড়ছে। ভবনের মেঝের ঢালাই উঠে গিয়ে দেবে গেছে মেঝে। ভেতরে থাকা বৈদেশিক ই-মোবাইলে টাকা লেনদেনের জন্য কম্পিউটারটিও ঢেকে রাখা হয়েছে। ভবনের এক পাশে পোস্টমাস্টারের জন্য আবাসিক ভবনেরও একই অবস্থা।
জানা যায়, প্রতিদিন ডাকঘরের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও গ্রাহকদের মৃত্যুর আতঙ্কে থাকতে হয়।
ডাকঘরে সেবা নিতে আসা নাসরিন নাহার ক্ষোভের সঙ্গে জানান, এই ভগ্নদশার ভবন সংস্কারে কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই। এ যেন ভাঙা ভবনে ডিজিটাল সেবাদানের নিত্যদিনের চিত্র। ডাকঘরে আসা গ্রাহক আলমগীর মিয়া বলেন, ‘এই ডাকঘর যেন এক মৃত্যুর ফাঁদ। এখানে এলেই ভেঙে পড়ার আতঙ্কে থাকি। তাই জলদি কাজ সেরে যেতে হয়।’
ডাকঘরে কর্মরত রানার আলী আকবার বলেন, ‘মাথার ওপর জরাজীর্ণ ভবন। কখন পলেস্তারা খসে পড়ে—এ আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছি। এর আগে পলেস্তারা খসে পড়ে বেশ কয়েকজন গ্রাহক আহত হয়েছেন।’
পীরগাছা ডাকঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত পোস্টমাস্টার হালিম বাদশা বলেন, `সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে এই ভবনের কার্যক্রম সরিয়ে নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন করা হয়েছে। তবে শুনেছি দ্রুত কাজ শুরু হবে। কবে হবে! কেউ জানেন না! আমরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।'
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এই ১০ বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করলে সে দেশের তুরা জেলা পুলিশ তাদের আটক করে। পরে রোববার বিকেলে নাকুগাঁও আইসিপি দিয়ে তাদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিজিবি তাদের নালিতাবাড়ী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
২৭ মিনিট আগে৯৬ ঘণ্টা পর আজ (১১ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল পুনরায় শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাঙামাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী কীর্তি নিশান চাকমা।
৩২ মিনিট আগেনিহত রুপলালের স্ত্রী ভারতী রানী বাদী হয়ে ৭০০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে গতকাল রোববার দুপুরে তারাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর পুলিশ ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাতে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেন।
৩৬ মিনিট আগেচাঁদা দাবির অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনকে ফের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে দলটি। সোমবার (১১ আগস্ট) এনসিপি চট্টগ্রাম মহানগর শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী (দপ্তর) আরিফ মঈনুদ্দিন স্বাক্ষরিত একটি পত্রে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে