চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবন ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীনের পথে। এতে পাঠদান বন্ধ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন। আজ রোববার ভোর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি নদের ভাঙনের মুখে পড়ে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ রক্ষার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বিভিন্ন সময় জানানো হয়। ভবনটি বিলীন হওয়ার পথে থাকলেও শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা যাতে ব্যাহত না হয় সে জন্য পার্শ্ববর্তী এলাকায় শিক্ষা-কার্যক্রম চালানো হবে।’
জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের মূল ভবনটি ২০২০ সালে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে হস্তান্তর করা হয়। ভবনটি হস্তান্তরের আগেই এর পশ্চিমে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী বসতভিটা ও আবাদি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিলীন হতে থাকে। কয়েক দিনের উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নদের ভাঙন আরও তীব্র আকার নেয়। এতে বিলীনের মুখে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
স্থানীয় লোকজন জানান, গত বছর নদের তীব্র ভাঙনে নয়ারহাট ইউনিয়নের শতাধিক পরিবার বাস্তুহারা হয়। ভাঙনে বিলীন হয় দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাংশ। কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার অনুরোধ করলে নামমাত্র কিছু জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হয়। এক বছর ধরে ভাঙনের কবল থেকে প্রতিষ্ঠানটি রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে আবারও ভাঙনের কবলে পড়েছে।
ভাঙন শুরু হলে বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানান এর অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম মণ্ডল। তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি নয়ারহাট ইউনিয়নের একমাত্র মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অষ্টমীরচর ইউনিয়নসহ দুই ইউনিয়নের একমাত্র কলেজ এটি। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় সাড়ে ৫০০ ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। ভবন বিলীন হওয়ায় পাঠদান বিঘ্নিত হয়ে পড়ল।’
নয়ারহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু বলেন, ‘প্রতি বছর ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন অব্যাহত থাকে। কিন্তু যে সময় ভাঙন রোধে কাজ করার দরকার সেই সময় কোনো কাজ হয় না। যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে তাতে দু-এক মাসের মধ্যে কয়েক শ হেক্টর আবাদি জমিসহ শতাধিক বসতভিটা বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই চরাঞ্চলের অভাবী মানুষের সন্তানদের পড়ালেখা ব্যাহত হবে।’
বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. বুলবুল আহমেদ বর্ণ, নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোছা সমাপ্তি জাহান বলে, ‘আমাদের স্কুলটি আজ বিলীন হয়ে গেলে এখন কীভাবে লেখাপড়া করবে। তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম।’
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবন ব্রহ্মপুত্র নদে বিলীনের পথে। এতে পাঠদান বন্ধ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন। আজ রোববার ভোর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি নদের ভাঙনের মুখে পড়ে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ রক্ষার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে বিভিন্ন সময় জানানো হয়। ভবনটি বিলীন হওয়ার পথে থাকলেও শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা যাতে ব্যাহত না হয় সে জন্য পার্শ্ববর্তী এলাকায় শিক্ষা-কার্যক্রম চালানো হবে।’
জানা গেছে, ওই বিদ্যালয়ের মূল ভবনটি ২০২০ সালে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে হস্তান্তর করা হয়। ভবনটি হস্তান্তরের আগেই এর পশ্চিমে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী বসতভিটা ও আবাদি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিলীন হতে থাকে। কয়েক দিনের উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নদের ভাঙন আরও তীব্র আকার নেয়। এতে বিলীনের মুখে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।
স্থানীয় লোকজন জানান, গত বছর নদের তীব্র ভাঙনে নয়ারহাট ইউনিয়নের শতাধিক পরিবার বাস্তুহারা হয়। ভাঙনে বিলীন হয় দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাংশ। কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার অনুরোধ করলে নামমাত্র কিছু জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হয়। এক বছর ধরে ভাঙনের কবল থেকে প্রতিষ্ঠানটি রক্ষায় স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে আবারও ভাঙনের কবলে পড়েছে।
ভাঙন শুরু হলে বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানান এর অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম মণ্ডল। তিনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি নয়ারহাট ইউনিয়নের একমাত্র মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অষ্টমীরচর ইউনিয়নসহ দুই ইউনিয়নের একমাত্র কলেজ এটি। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় সাড়ে ৫০০ ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। ভবন বিলীন হওয়ায় পাঠদান বিঘ্নিত হয়ে পড়ল।’
নয়ারহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু বলেন, ‘প্রতি বছর ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন অব্যাহত থাকে। কিন্তু যে সময় ভাঙন রোধে কাজ করার দরকার সেই সময় কোনো কাজ হয় না। যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে তাতে দু-এক মাসের মধ্যে কয়েক শ হেক্টর আবাদি জমিসহ শতাধিক বসতভিটা বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই চরাঞ্চলের অভাবী মানুষের সন্তানদের পড়ালেখা ব্যাহত হবে।’
বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. বুলবুল আহমেদ বর্ণ, নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোছা সমাপ্তি জাহান বলে, ‘আমাদের স্কুলটি আজ বিলীন হয়ে গেলে এখন কীভাবে লেখাপড়া করবে। তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম।’
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৩ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৬ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে