সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
সংবাদ প্রকাশের পর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সেই ঘাঘট নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে মোবাইল ফোনে তিনি আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সংসদ সদস্য বলেন, ‘ঘাঘট নদী নিয়ে করা একটি নিউজ আমার নজরে আসে। পুরো নিউজ পড়ি। এতে ভীষণ কষ্ট পেয়েছি। তৎক্ষণাৎ নিউজের লিং জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডে পাঠাই এবং দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলি। পরিদর্শন করে আপাতত জিও ব্যাগ ফেলতে বলেছি। পরে স্থায়ী সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সে পর্যন্ত এটি আমার দায়িত্ব।’
এর আগে গত বুধবার আজকের পত্রিকার অনলাইনে সংস্করণে ‘সব খেয়ে ঘাঘট নদী এখন স্কুল মাঠে, আতঙ্কে শিক্ষার্থীরাও’ শিরোনামে সংবাদটি প্রকাশিত হয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘এমপি নিউজের লিংটা আমাকে দেন। সেই সঙ্গে দ্রুত পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন। মূলত এ কারণেই এখানে এসেছি। সরেজমিনে এসে দেখলাম। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলব।’
পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ফরহাদ হোসেন ও সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি মো. মিজানুর রহমান মিলনসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন পরিদর্শনকালে।
এদিকে সংসদ সদস্য ঘাঘট নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। বিশেষ করে মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকেরা।
ঘাঘট নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘এমপি এ নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছেন। এতে আমরা ভীষণ খুশি। কারণ এ নদী বসতবাড়ি, ফসলি জমি, গাছগাছালি ও বাপ-দাদার কবরসহ সব খেয়েছে। পথে বসিয়েছে আমাদের। এখন সেখান থেকে রক্ষা পাবে ঘাঘটবাসী।’
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. সজিব মিয়া বলে, কারণ নদীর তীর রক্ষা হলে আবারও আমরা স্কুল মাঠে খেলতে পারব। বন্ধুরা সবাই মিলে আনন্দ করতে পারব।
নদীর ভাঙনের তীরে থাকা মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা এমপির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘ভাঙতে ভাঙতে নদী এখন স্কুল মাঠ ঘেঁষে। এখনই উদ্যোগ না নিলে নদীগর্ভে চলে যাবে বিদ্যালয়ের ভবন দুটি। সঙ্গে শহীদ মিনারও। ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা। ফুটবল বা ক্রিকেট খেললেই নদীতে বল চলে যায়। এ কারণে নদীতে পড়ে যাওয়ার ভয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে খেলাধুলা।’
সংবাদ প্রকাশের পর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সেই ঘাঘট নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও স্থানীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে মোবাইল ফোনে তিনি আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সংসদ সদস্য বলেন, ‘ঘাঘট নদী নিয়ে করা একটি নিউজ আমার নজরে আসে। পুরো নিউজ পড়ি। এতে ভীষণ কষ্ট পেয়েছি। তৎক্ষণাৎ নিউজের লিং জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডে পাঠাই এবং দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলি। পরিদর্শন করে আপাতত জিও ব্যাগ ফেলতে বলেছি। পরে স্থায়ী সমাধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সে পর্যন্ত এটি আমার দায়িত্ব।’
এর আগে গত বুধবার আজকের পত্রিকার অনলাইনে সংস্করণে ‘সব খেয়ে ঘাঘট নদী এখন স্কুল মাঠে, আতঙ্কে শিক্ষার্থীরাও’ শিরোনামে সংবাদটি প্রকাশিত হয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘এমপি নিউজের লিংটা আমাকে দেন। সেই সঙ্গে দ্রুত পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন। মূলত এ কারণেই এখানে এসেছি। সরেজমিনে এসে দেখলাম। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলব।’
পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ফরহাদ হোসেন ও সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি মো. মিজানুর রহমান মিলনসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন পরিদর্শনকালে।
এদিকে সংসদ সদস্য ঘাঘট নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। বিশেষ করে মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকেরা।
ঘাঘট নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ‘এমপি এ নদীর তীর রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছেন। এতে আমরা ভীষণ খুশি। কারণ এ নদী বসতবাড়ি, ফসলি জমি, গাছগাছালি ও বাপ-দাদার কবরসহ সব খেয়েছে। পথে বসিয়েছে আমাদের। এখন সেখান থেকে রক্ষা পাবে ঘাঘটবাসী।’
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. সজিব মিয়া বলে, কারণ নদীর তীর রক্ষা হলে আবারও আমরা স্কুল মাঠে খেলতে পারব। বন্ধুরা সবাই মিলে আনন্দ করতে পারব।
নদীর ভাঙনের তীরে থাকা মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা এমপির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘ভাঙতে ভাঙতে নদী এখন স্কুল মাঠ ঘেঁষে। এখনই উদ্যোগ না নিলে নদীগর্ভে চলে যাবে বিদ্যালয়ের ভবন দুটি। সঙ্গে শহীদ মিনারও। ইতিমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা। ফুটবল বা ক্রিকেট খেললেই নদীতে বল চলে যায়। এ কারণে নদীতে পড়ে যাওয়ার ভয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে খেলাধুলা।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
২ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
২ ঘণ্টা আগে