পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাথপুরের কয়েকটি গ্রামে ‘অচেনা প্রাণীর’ আতঙ্কে একের পর এক হত্যা করা হচ্ছে শিয়াল ও মেছো বিড়াল। গত কয়েক দিনে অন্তত ১০টি শিয়াল-মেছো বিড়াল হত্যা করেছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, দেড় মাসের বেশি সময় ধরে পলাশবাড়ী উপজেলার ছয়টি গ্রামে অচেনা জন্তুর আক্রমণ শুরু হয়েছে। এ সময় ওই প্রাণীর আক্রমণে ফেরদৌস ইসলাম নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২০ জনের বেশি মানুষ।
আহতরা বলেন, জন্তুটি দেখতে শিয়ালের মতো। এর মাথা ও লেজ আকারে বড়। ঝোপ-জঙ্গল, ধানের জমি থেকে বেড়িয়ে এসে মানুষ-গবাদিপশুকে আক্রমণ করছে। ফলে দিনের বেলাতেও মানুষ চলাচল করতে ভয় পাচ্ছেন। প্রাণীটির আক্রমণ থেকে বাঁচতে লাঠি হাতে চলাফেরা করছেন গ্রামের মানুষজন। ফলে বনজঙ্গল, ঝোপঝাড়ে কোনো শিয়াল বা মেছো বিড়াল দেখতে পেলে তাঁকে পাগল-হিংস্র মনে করে পিটিয়ে হত্যা করছে স্থানীয়রা। আজ পর্যন্ত অন্তত ১০টি শিয়াল-মোছা বিড়াল হত্যা করা হয়েছে।
জন্তুটি সম্বন্ধে জানতে গত রোববার বিকেলে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নে তথ্যানুসন্ধানে আসে রাজশাহী বন বিভাগের এক বিশেষজ্ঞ টিম। পরিদর্শন শেষে টিম প্রধান বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, একটা জন্তুর জন্য দশটা নিরপরাধ প্রাণী হত্যা করা যাবে না। কারণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী যেকোনো প্রাণী ধরা ও আঘাত করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এমনটা হলে তা পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। যা স্থানীয় পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ।
জাহাঙ্গীর কবীর আরও বলেন, এখানকার প্রকৃত চিত্র উদ্ঘাটনের জন্য আসলেও গ্রামের চারপাশে ধানখেত ও জঙ্গল থাকায় অচেনা প্রাণীটিকে শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়েছে। দিনভর অভিযান চালিয়ে প্রাণীটিকে খোঁজার চেষ্টা করেছি কিন্তু হিংস্র প্রাণী চোখে পড়েনি। ফলে এটা কোন প্রকৃতির প্রাণী সেটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
বন্যপ্রাণী হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশবাড়ী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা আলতাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অচেনা প্রাণীর আতঙ্কে শিয়াল-মেছো বিড়াল মেরে ফেলার বিষয়টি নিয়ে আমরা অবগত আছি। বন্যপ্রাণী হত্যা বন্ধে এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করছেন। তাঁরা গ্রামবাসীকে সচেতন করছেন।
গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাথপুরের কয়েকটি গ্রামে ‘অচেনা প্রাণীর’ আতঙ্কে একের পর এক হত্যা করা হচ্ছে শিয়াল ও মেছো বিড়াল। গত কয়েক দিনে অন্তত ১০টি শিয়াল-মেছো বিড়াল হত্যা করেছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, দেড় মাসের বেশি সময় ধরে পলাশবাড়ী উপজেলার ছয়টি গ্রামে অচেনা জন্তুর আক্রমণ শুরু হয়েছে। এ সময় ওই প্রাণীর আক্রমণে ফেরদৌস ইসলাম নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ২০ জনের বেশি মানুষ।
আহতরা বলেন, জন্তুটি দেখতে শিয়ালের মতো। এর মাথা ও লেজ আকারে বড়। ঝোপ-জঙ্গল, ধানের জমি থেকে বেড়িয়ে এসে মানুষ-গবাদিপশুকে আক্রমণ করছে। ফলে দিনের বেলাতেও মানুষ চলাচল করতে ভয় পাচ্ছেন। প্রাণীটির আক্রমণ থেকে বাঁচতে লাঠি হাতে চলাফেরা করছেন গ্রামের মানুষজন। ফলে বনজঙ্গল, ঝোপঝাড়ে কোনো শিয়াল বা মেছো বিড়াল দেখতে পেলে তাঁকে পাগল-হিংস্র মনে করে পিটিয়ে হত্যা করছে স্থানীয়রা। আজ পর্যন্ত অন্তত ১০টি শিয়াল-মোছা বিড়াল হত্যা করা হয়েছে।
জন্তুটি সম্বন্ধে জানতে গত রোববার বিকেলে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নে তথ্যানুসন্ধানে আসে রাজশাহী বন বিভাগের এক বিশেষজ্ঞ টিম। পরিদর্শন শেষে টিম প্রধান বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, একটা জন্তুর জন্য দশটা নিরপরাধ প্রাণী হত্যা করা যাবে না। কারণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী যেকোনো প্রাণী ধরা ও আঘাত করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এমনটা হলে তা পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। যা স্থানীয় পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ।
জাহাঙ্গীর কবীর আরও বলেন, এখানকার প্রকৃত চিত্র উদ্ঘাটনের জন্য আসলেও গ্রামের চারপাশে ধানখেত ও জঙ্গল থাকায় অচেনা প্রাণীটিকে শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়েছে। দিনভর অভিযান চালিয়ে প্রাণীটিকে খোঁজার চেষ্টা করেছি কিন্তু হিংস্র প্রাণী চোখে পড়েনি। ফলে এটা কোন প্রকৃতির প্রাণী সেটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
বন্যপ্রাণী হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশবাড়ী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা আলতাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অচেনা প্রাণীর আতঙ্কে শিয়াল-মেছো বিড়াল মেরে ফেলার বিষয়টি নিয়ে আমরা অবগত আছি। বন্যপ্রাণী হত্যা বন্ধে এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করছেন। তাঁরা গ্রামবাসীকে সচেতন করছেন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে