শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
হাইওয়ে পুলিশের দুর্নীতি ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কের মাঝিরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালকেরা। আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে মহাসড়কে যানবাহন আটকে বিক্ষোভ করেন তারা। এর প্রায় ১০ মিনিট পর থানা-পুলিশ গিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে দেয়।
এ সময় বিক্ষুব্ধ চালকেরা মহাসড়কে যাত্রী বোঝাই সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে যাত্রী এবং মালামাল নামিয়ে প্রতিবাদ করেন। দুপুর ২টার দিকে মহাসড়কে আবারও অটোরিকশা চলাচল শুরু হয়।
অটো রিকশাচালকদের অভিযোগ, হাইওয়ে পুলিশ মান্থলি (মাসোহারা টাকা) নিয়ে মহাসড়কে অনেক সিএনজিচালিত অটোরিকশা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে দেয়। আর মান্থলি না দিয়ে মহাসড়কে উঠলেই হাইওয়ে পুলিশ ধরে নিয়ে আটকে রাখে বা মামলা দেয়। অনেক সময় চালকদের মারধরও করে।
তবে, সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বগুড়া শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ। তাঁরা বলছে, এসব অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
বিক্ষুব্ধ সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালক হেলাল প্রামাণিক (৩২) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে মাঝিরা বাসস্ট্যান্ডে আসি। এ সময় হাইওয়ে পুলিশ এসে আমার অটো রিকশা নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। দু-এক কথা হতেই হাইওয়ে পুলিশ আমাকে বেদম মারপিট করেন। আমি মান্থলি দেইনা, তাই আমার অটোরিকশা আটক করতে এসেছে। অথচ আমার সামনে দিয়ে অসংখ্য সিএনজিচালিত অটো রিকশা নির্বিঘ্নে চলাচল করছে। সেগুলো মান্থলি দিয়ে চলছে বলে পুলিশ ধরছে না।’
অপর একজন সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালক হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মান্থলি না দিলেই হাইওয়ে পুলিশ গাড়ি ধরে আটকে রাখে। চাহিদামতো টাকা না দিলেই ইচ্ছেমতো অঙ্কের মামলা দেন। আর টাকা দিলেই গাড়ি ছেড়ে দেন। এটা অটো রিকশাচালকদের ওপরে জুলুম করা হচ্ছে।’
অটো রিকশাচালক বাবু মিয়া (২২) ও সোহেল রানা (৩৫) আজকের পত্রিকাকে জানান, হাইওয়ে পুলিশকে মাসোহারা দিলেই আর কোনো সমস্যা হয় না, না দিলেই সমস্যা করে। মাসোহারার টাকা ও গাড়ির মহাজনকে টাকা দেওয়ার পর তাদের আর কিছুই থাকে না।
চালক আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা ওঠা নিষেধ, আমরা সবাই জানি। কিন্তু হাইওয়ে পুলিশকে টাকা দিলেই সব পাস হয়ে যায়। আইন সবার জন্যই সমান। মাসোহারা দিয়ে কেউ মহাসড়কে উঠবে আর না দিতে পারলে কেউ মহাসড়কে উঠতে পারবে না, তা হতে পারে না। মহাসড়কে অটো রিকশা চললে সবারটাই চলবে। চলতে না দিলে, একটাও চলবে না। তবুও মান্থলি দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না।’
এ বিষয়ে বগুড়া শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক আব্দুল ওয়াদুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা অটো রিকশা প্রমাণ দেখাতে পারবে না, হাইওয়ে পুলিশের হাতে টাকা দিয়েছে। আমরা সামনে যাকে পাচ্ছি তাঁকেই আটক করে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
হাইওয়ে পুলিশের দুর্নীতি ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কের মাঝিরা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালকেরা। আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে মহাসড়কে যানবাহন আটকে বিক্ষোভ করেন তারা। এর প্রায় ১০ মিনিট পর থানা-পুলিশ গিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে দেয়।
এ সময় বিক্ষুব্ধ চালকেরা মহাসড়কে যাত্রী বোঝাই সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে যাত্রী এবং মালামাল নামিয়ে প্রতিবাদ করেন। দুপুর ২টার দিকে মহাসড়কে আবারও অটোরিকশা চলাচল শুরু হয়।
অটো রিকশাচালকদের অভিযোগ, হাইওয়ে পুলিশ মান্থলি (মাসোহারা টাকা) নিয়ে মহাসড়কে অনেক সিএনজিচালিত অটোরিকশা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে দেয়। আর মান্থলি না দিয়ে মহাসড়কে উঠলেই হাইওয়ে পুলিশ ধরে নিয়ে আটকে রাখে বা মামলা দেয়। অনেক সময় চালকদের মারধরও করে।
তবে, সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে বগুড়া শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ। তাঁরা বলছে, এসব অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
বিক্ষুব্ধ সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালক হেলাল প্রামাণিক (৩২) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে মাঝিরা বাসস্ট্যান্ডে আসি। এ সময় হাইওয়ে পুলিশ এসে আমার অটো রিকশা নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। দু-এক কথা হতেই হাইওয়ে পুলিশ আমাকে বেদম মারপিট করেন। আমি মান্থলি দেইনা, তাই আমার অটোরিকশা আটক করতে এসেছে। অথচ আমার সামনে দিয়ে অসংখ্য সিএনজিচালিত অটো রিকশা নির্বিঘ্নে চলাচল করছে। সেগুলো মান্থলি দিয়ে চলছে বলে পুলিশ ধরছে না।’
অপর একজন সিএনজিচালিত অটো রিকশাচালক হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মান্থলি না দিলেই হাইওয়ে পুলিশ গাড়ি ধরে আটকে রাখে। চাহিদামতো টাকা না দিলেই ইচ্ছেমতো অঙ্কের মামলা দেন। আর টাকা দিলেই গাড়ি ছেড়ে দেন। এটা অটো রিকশাচালকদের ওপরে জুলুম করা হচ্ছে।’
অটো রিকশাচালক বাবু মিয়া (২২) ও সোহেল রানা (৩৫) আজকের পত্রিকাকে জানান, হাইওয়ে পুলিশকে মাসোহারা দিলেই আর কোনো সমস্যা হয় না, না দিলেই সমস্যা করে। মাসোহারার টাকা ও গাড়ির মহাজনকে টাকা দেওয়ার পর তাদের আর কিছুই থাকে না।
চালক আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কে অটোরিকশা ওঠা নিষেধ, আমরা সবাই জানি। কিন্তু হাইওয়ে পুলিশকে টাকা দিলেই সব পাস হয়ে যায়। আইন সবার জন্যই সমান। মাসোহারা দিয়ে কেউ মহাসড়কে উঠবে আর না দিতে পারলে কেউ মহাসড়কে উঠতে পারবে না, তা হতে পারে না। মহাসড়কে অটো রিকশা চললে সবারটাই চলবে। চলতে না দিলে, একটাও চলবে না। তবুও মান্থলি দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না।’
এ বিষয়ে বগুড়া শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক আব্দুল ওয়াদুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা অটো রিকশা প্রমাণ দেখাতে পারবে না, হাইওয়ে পুলিশের হাতে টাকা দিয়েছে। আমরা সামনে যাকে পাচ্ছি তাঁকেই আটক করে আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
১০ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে