সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী উত্তরবঙ্গের বৃহৎ নৌবন্দর। প্রতিদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলাসহ দেশের বিভিন্ন নৌবন্দর থেকে সার, কয়লা, পাথর, সিমেন্ট, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে নৌযান আসে এই বন্দরে। তবে প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে চরম নাব্যতা-সংকটে পড়ে বন্দরটি। এবারও দেখা দিয়েছে নাব্যতা-সংকট। এ কারণে বড় জাহাজ সরাসরি বন্দরে ভিড়তে পারে না। এতে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ বন্দরের নাব্যতা-সংকট দূর করতে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরকে দ্বিতীয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করার প্রস্তাব করেছে বাঘাবাড়ী নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ।
জাহাজের চালক ও ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর থেকে সার, সিমেন্টের কাঁচামাল, কয়লা, পাথর, তেলসহ বিভিন্ন পণ্য জাহাজে করে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে আসে। বড় জাহাজগুলো এ বন্দরে আসতে নদীতে ১০-১২ ফুট পানির গভীরতা প্রয়োজন। অথচ বর্তমানে এই বন্দরের চ্যানেলে রয়েছে ৫ থেকে ৭ ফুট পানি। ফলে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে ভিড়তে না পারা পণ্যবাহী বড় বড় জাহাজ যাচ্ছে দৌলতদিয়া, পাটুরিয়া ঘাটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে। পরে লাইটার বা ছোট জাহাজে করে পণ্য আনতে হচ্ছে বাঘাবাড়ী বন্দরে। এতে বেড়েছে পরিবহন খরচ। নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন জাহাজের শ্রমিকেরা। এ ছাড়া এই নৌপথের বিভিন্ন স্থানে ডুবোচর জেগে উঠেছে। পলি জমে সরু হয়েছে নৌ চ্যানেল। যে কারণে জাহাজগুলো অন্য বন্দরে ভিড়ছে। জাহাজের চালক ও ব্যবসায়ীরা দ্রুত এই নৌ চ্যানেল খননের দাবি জানিয়েছেন।
জাহাজের মাস্টার ইউসুফ মোল্লা বলেন, নাব্যতা-সংকটের জন্য বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারছে না জাহাজ। নদীতে ড্রেজিং (খনন) করে গভীরতা বাড়ানো প্রয়োজন। যাতে বড় জাহাজ বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারে। এতে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন।
নৌযান লেবার অ্যাসোসিয়েশন বাঘাবাড়ী ঘাট শাখার যুগ্ম সম্পাদক আবদুল ওয়াহাব মাস্টার জানান, উত্তরাঞ্চলের চাহিদার ৯০ শতাংশ জ্বালানি তেল ও রাসায়নিক সার বাঘাবাড়ী বন্দর থেকে সরবরাহ করা হয়। আবার উত্তরাঞ্চল থেকে বাঘাবাড়ী বন্দরের মাধ্যমে চাল, গমসহ অন্যান্য পণ্য রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়। এ নৌপথের বিভিন্ন স্থানে নাব্যতা-সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। যে কারণে বড় জাহাজগুলো সরাসরি বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারছে না।
বাঘাবাড়ী পোর্ট অফিসার আসাদুজ্জামান বলেন, বাঘাবাড়ী-আরিচা নৌপথ দ্বিতীয় শ্রেণির। এই পথে ৭ ফুট পানি থাকলে জাহাজ চলাচল করতে পারে। বর্তমান এই পথে সাড়ে ৯ ফুট পানি রয়েছে। জাহাজ চলাচলে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা কখনো কখনো বড় জাহাজে অতিরিক্ত মালপত্র নিয়ে বাঘাবাড়ী বন্দরে আসতে চান। বড় জাহাজ চলাচল করে প্রথম শ্রেণির নৌপথে। দ্বিতীয় শ্রেণির নৌপথে প্রথম শ্রেণির জাহাজ আসতে পারে না। বন্দরটি প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী উত্তরবঙ্গের বৃহৎ নৌবন্দর। প্রতিদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলাসহ দেশের বিভিন্ন নৌবন্দর থেকে সার, কয়লা, পাথর, সিমেন্ট, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে নৌযান আসে এই বন্দরে। তবে প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে চরম নাব্যতা-সংকটে পড়ে বন্দরটি। এবারও দেখা দিয়েছে নাব্যতা-সংকট। এ কারণে বড় জাহাজ সরাসরি বন্দরে ভিড়তে পারে না। এতে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ বন্দরের নাব্যতা-সংকট দূর করতে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরকে দ্বিতীয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করার প্রস্তাব করেছে বাঘাবাড়ী নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ।
জাহাজের চালক ও ব্যবসায়ীরা জানান, চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর থেকে সার, সিমেন্টের কাঁচামাল, কয়লা, পাথর, তেলসহ বিভিন্ন পণ্য জাহাজে করে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে আসে। বড় জাহাজগুলো এ বন্দরে আসতে নদীতে ১০-১২ ফুট পানির গভীরতা প্রয়োজন। অথচ বর্তমানে এই বন্দরের চ্যানেলে রয়েছে ৫ থেকে ৭ ফুট পানি। ফলে বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে ভিড়তে না পারা পণ্যবাহী বড় বড় জাহাজ যাচ্ছে দৌলতদিয়া, পাটুরিয়া ঘাটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে। পরে লাইটার বা ছোট জাহাজে করে পণ্য আনতে হচ্ছে বাঘাবাড়ী বন্দরে। এতে বেড়েছে পরিবহন খরচ। নানা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন জাহাজের শ্রমিকেরা। এ ছাড়া এই নৌপথের বিভিন্ন স্থানে ডুবোচর জেগে উঠেছে। পলি জমে সরু হয়েছে নৌ চ্যানেল। যে কারণে জাহাজগুলো অন্য বন্দরে ভিড়ছে। জাহাজের চালক ও ব্যবসায়ীরা দ্রুত এই নৌ চ্যানেল খননের দাবি জানিয়েছেন।
জাহাজের মাস্টার ইউসুফ মোল্লা বলেন, নাব্যতা-সংকটের জন্য বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারছে না জাহাজ। নদীতে ড্রেজিং (খনন) করে গভীরতা বাড়ানো প্রয়োজন। যাতে বড় জাহাজ বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারে। এতে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন।
নৌযান লেবার অ্যাসোসিয়েশন বাঘাবাড়ী ঘাট শাখার যুগ্ম সম্পাদক আবদুল ওয়াহাব মাস্টার জানান, উত্তরাঞ্চলের চাহিদার ৯০ শতাংশ জ্বালানি তেল ও রাসায়নিক সার বাঘাবাড়ী বন্দর থেকে সরবরাহ করা হয়। আবার উত্তরাঞ্চল থেকে বাঘাবাড়ী বন্দরের মাধ্যমে চাল, গমসহ অন্যান্য পণ্য রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হয়। এ নৌপথের বিভিন্ন স্থানে নাব্যতা-সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। যে কারণে বড় জাহাজগুলো সরাসরি বাঘাবাড়ী বন্দরে ভিড়তে পারছে না।
বাঘাবাড়ী পোর্ট অফিসার আসাদুজ্জামান বলেন, বাঘাবাড়ী-আরিচা নৌপথ দ্বিতীয় শ্রেণির। এই পথে ৭ ফুট পানি থাকলে জাহাজ চলাচল করতে পারে। বর্তমান এই পথে সাড়ে ৯ ফুট পানি রয়েছে। জাহাজ চলাচলে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু ব্যবসায়ীরা কখনো কখনো বড় জাহাজে অতিরিক্ত মালপত্র নিয়ে বাঘাবাড়ী বন্দরে আসতে চান। বড় জাহাজ চলাচল করে প্রথম শ্রেণির নৌপথে। দ্বিতীয় শ্রেণির নৌপথে প্রথম শ্রেণির জাহাজ আসতে পারে না। বন্দরটি প্রথম শ্রেণিতে উন্নীত করার জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৩ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে