নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে স্কুলের পাঠদান বন্ধ করে উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুরুদাসপুর মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে এই সম্মেলন হয়। এই সম্মেলনের কারণেই ক্লাস বন্ধ করে শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়। তবে পাঠদান স্বাভাবিক রাখা হয় একই চত্বরের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। রাজনৈতিক সমাবেশের জন্য স্কুলের পাঠদান বন্ধ করার ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বেলা ১১টা থেকে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়। তবে সকাল ১০টা থেকেই নেতা-কর্মীরা সম্মেলনে আসতে শুরু করেন। এ সময় সভামঞ্চের পেছনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুরা দরজা জানালা বন্ধ করে ক্লাস নেওয়া শুরু করে। অপরদিকে সভামঞ্চটি উচ্চবিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের প্রবেশদ্বারের সঙ্গে লাগোয়া ছিল।
গুরুদাসপুর মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম মিঠু বলেন, ‘আজ সকালে ক্লাস শুরু হলেও সম্মেলনের কারণে স্কুল ছুটি দিয়েছি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধে এমনটি করেছি।’
এ নিয়ে গুরুদাসপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘সম্মেলন ঘিরে ব্যাপক জনসমাগম হয়। এ কারণে শিশুদের ক্লাস নিতে সমস্যা হয়েছে। তবুও দরজা-জানলা বন্ধ করে ক্লাস নিয়েছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ না থাকায় স্কুল ছুটি দিতে পারিনি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গুরুদাসপুর মডেল সরক উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়ায় কোনো শিক্ষক পাঠদান চলাকালে সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারে কিছু বলতে সাহস পাননি।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আখতার হোসেন বলেন, ‘স্কুলের পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রেখে রাজনৈতিক সমাবেশের সুযোগ দিতে পারে না কোন প্রতিষ্ঠান প্রধান। এতে নিয়মের ব্যত্যয় হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষকসহ উপজেলার শিক্ষা বিভাগের সংশ্লিষ্টদের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্রাবণী রায় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’
স্কুল মাঠে সম্মেলন আয়োজন করা নিয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল বলেন, ‘আমি তথ্য পেয়েছি সম্মেলন কেন্দ্রের ১ কিলোমিটারের মধ্যে পরীক্ষা কেন্দ্র রয়েছে। আগে জানলে আমি আসতাম না। তা ছাড়া স্কুল খোলা রেখে সম্মেলন করা ঠিক হয়নি।’
নাটোরের গুরুদাসপুরে স্কুলের পাঠদান বন্ধ করে উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে গুরুদাসপুর মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে এই সম্মেলন হয়। এই সম্মেলনের কারণেই ক্লাস বন্ধ করে শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়। তবে পাঠদান স্বাভাবিক রাখা হয় একই চত্বরের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। রাজনৈতিক সমাবেশের জন্য স্কুলের পাঠদান বন্ধ করার ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বেলা ১১টা থেকে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়। তবে সকাল ১০টা থেকেই নেতা-কর্মীরা সম্মেলনে আসতে শুরু করেন। এ সময় সভামঞ্চের পেছনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুরা দরজা জানালা বন্ধ করে ক্লাস নেওয়া শুরু করে। অপরদিকে সভামঞ্চটি উচ্চবিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের প্রবেশদ্বারের সঙ্গে লাগোয়া ছিল।
গুরুদাসপুর মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম মিঠু বলেন, ‘আজ সকালে ক্লাস শুরু হলেও সম্মেলনের কারণে স্কুল ছুটি দিয়েছি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধে এমনটি করেছি।’
এ নিয়ে গুরুদাসপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘সম্মেলন ঘিরে ব্যাপক জনসমাগম হয়। এ কারণে শিশুদের ক্লাস নিতে সমস্যা হয়েছে। তবুও দরজা-জানলা বন্ধ করে ক্লাস নিয়েছি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ না থাকায় স্কুল ছুটি দিতে পারিনি।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গুরুদাসপুর মডেল সরক উচ্চ বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়ায় কোনো শিক্ষক পাঠদান চলাকালে সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারে কিছু বলতে সাহস পাননি।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আখতার হোসেন বলেন, ‘স্কুলের পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রেখে রাজনৈতিক সমাবেশের সুযোগ দিতে পারে না কোন প্রতিষ্ঠান প্রধান। এতে নিয়মের ব্যত্যয় হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষকসহ উপজেলার শিক্ষা বিভাগের সংশ্লিষ্টদের কাছে কারণ জানতে চাওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্রাবণী রায় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’
স্কুল মাঠে সম্মেলন আয়োজন করা নিয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল বলেন, ‘আমি তথ্য পেয়েছি সম্মেলন কেন্দ্রের ১ কিলোমিটারের মধ্যে পরীক্ষা কেন্দ্র রয়েছে। আগে জানলে আমি আসতাম না। তা ছাড়া স্কুল খোলা রেখে সম্মেলন করা ঠিক হয়নি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে