পাবনা প্রতিনিধি
‘মন্ডতোষ ইউনিয়নে ভোট হবে উৎফুল্ল মনে, একমাত্র নৌকার। একমাত্র মকবুল সাহেবের নৌকার। এর বাইরে কোনো লোক কোনো এজেন্টও থাকবে না, কিচ্ছু থাকবে না। আমরা মমিনপাড়া সেন্টার (ভোটকেন্দ্র) দখল করে রাখব। আমরা ওপেন ভোট দেব।’
আওয়ামী লীগ নেতার দেওয়া এমন বক্তব্য আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর তাকে শোকজ করেছে নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটি। কারণ দর্শানোর চিঠি পাওয়া ওই আওয়ামী লীগ নেতা হলেন—পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার মন্ডতোষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম মিন্টু।
আজ মঙ্গলবার সকালে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি নির্বাচনী এলাকা-৭০ (পাবনা-৩) এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো. তাজউল ইসলাম তাকে ‘শোকজ নোটিশ’ দিয়েছেন। নোটিশে আগামীকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কমিটির কাছে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ওই নোটিশে বলা হয়, আপনি নুর ইসলাম মিন্টু গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার মল্লিকচক গ্রামে স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্যে বলেছেন, ‘মন্ডতোষ ইউনিয়নে ভোট হবে উৎফুল্ল মনে, একমাত্র নৌকার। একমাত্র মকবুল সাহেবের নৌকার। এর বাইরে কোনো লোক কোনো এজেন্টও থাকবে না, কিচ্ছু থাকবে না। আমরা মমিনপাড়া সেন্টার (ভোটকেন্দ্র) দখল করে রাখব। আমরা ওপেন ভোট দেবো। আপনারা শুধু সহযোগিতা করবেন আমাদের।’
আপনি আরও বলেছেন যে, ‘আফসারের সাঙ্গপাঙ্গ যা আছে, ওদের হাড়-হুড্ডি ভাইঙ্গে এই এলাকা থেকে আমরা শেষ কইরে দেব।’
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে। যা নির্বাচন-পূর্ব একটি অনিয়ম। আপনার উক্তরূপ কাজ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে। আইন ভঙ্গের কারণে কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে মর্মে আগামীকাল বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় সশরীরে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে লিখিতভাবে ব্যাখ্যা প্রদান করতে নির্দেশ দেওয়া হলো।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মন্ডতোষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘নোটিশ পেয়েছি। বুধবার কমিটির কাছে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদান করব।’
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘কোনো বিষয়ে জানার থাকলে অফিসে আসেন। তারপর কথা বলব।’ এই বলে ফোন কেটে দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ভাঙ্গুড়া উপজেলার মল্লিকচক গ্রামে স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মীকে নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় নানারকম উসকানি ও হুমকিমূলক বক্তব্য দেন নুর ইসলাম মিন্টু। এ নিয়ে গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
‘মন্ডতোষ ইউনিয়নে ভোট হবে উৎফুল্ল মনে, একমাত্র নৌকার। একমাত্র মকবুল সাহেবের নৌকার। এর বাইরে কোনো লোক কোনো এজেন্টও থাকবে না, কিচ্ছু থাকবে না। আমরা মমিনপাড়া সেন্টার (ভোটকেন্দ্র) দখল করে রাখব। আমরা ওপেন ভোট দেব।’
আওয়ামী লীগ নেতার দেওয়া এমন বক্তব্য আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর তাকে শোকজ করেছে নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটি। কারণ দর্শানোর চিঠি পাওয়া ওই আওয়ামী লীগ নেতা হলেন—পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার মন্ডতোষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম মিন্টু।
আজ মঙ্গলবার সকালে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি নির্বাচনী এলাকা-৭০ (পাবনা-৩) এর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মো. তাজউল ইসলাম তাকে ‘শোকজ নোটিশ’ দিয়েছেন। নোটিশে আগামীকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কমিটির কাছে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ওই নোটিশে বলা হয়, আপনি নুর ইসলাম মিন্টু গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার মল্লিকচক গ্রামে স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্যে বলেছেন, ‘মন্ডতোষ ইউনিয়নে ভোট হবে উৎফুল্ল মনে, একমাত্র নৌকার। একমাত্র মকবুল সাহেবের নৌকার। এর বাইরে কোনো লোক কোনো এজেন্টও থাকবে না, কিচ্ছু থাকবে না। আমরা মমিনপাড়া সেন্টার (ভোটকেন্দ্র) দখল করে রাখব। আমরা ওপেন ভোট দেবো। আপনারা শুধু সহযোগিতা করবেন আমাদের।’
আপনি আরও বলেছেন যে, ‘আফসারের সাঙ্গপাঙ্গ যা আছে, ওদের হাড়-হুড্ডি ভাইঙ্গে এই এলাকা থেকে আমরা শেষ কইরে দেব।’
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে। যা নির্বাচন-পূর্ব একটি অনিয়ম। আপনার উক্তরূপ কাজ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে। আইন ভঙ্গের কারণে কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে মর্মে আগামীকাল বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় সশরীরে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে লিখিতভাবে ব্যাখ্যা প্রদান করতে নির্দেশ দেওয়া হলো।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মন্ডতোষ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘নোটিশ পেয়েছি। বুধবার কমিটির কাছে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদান করব।’
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘কোনো বিষয়ে জানার থাকলে অফিসে আসেন। তারপর কথা বলব।’ এই বলে ফোন কেটে দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ভাঙ্গুড়া উপজেলার মল্লিকচক গ্রামে স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কিছু নেতা-কর্মীকে নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় নানারকম উসকানি ও হুমকিমূলক বক্তব্য দেন নুর ইসলাম মিন্টু। এ নিয়ে গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) চার নেতাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন একই সংগঠনের এক নেত্রী। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি, অপহরণের চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল বুধবার সিলেট মহানগর হাকিম দ্বিতীয় আদালতে মামলাটি করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা
৯ মিনিট আগেখুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি করার অভিযোগে আট যুবক স্থানীয় জনতার হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে নগরীর খালিশপুর থানার বাস্তুহারা কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৬ ঘণ্টা আগে