নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সীমান্তে পুশ ইন বাড়লেও নিরাপত্তার কোনো অভাব নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ডেপুটি জেলার ১৪ তম ব্যাচ ও কারারক্ষীদের ৬২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্তে পুশ ইন বেড়েছে। এ জন্য আমরা প্রতিবাদও করেছি। যারা আমাদের দেশের নাগরিক, আমাদেরই ভাই–তাঁদের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বলেছি, “তোমরা প্রোপার চ্যানেলে পাঠাও। ” যদি আমাদের দেশের নাগরিক হয়, অবশ্যই আমরা তাঁদের অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করব। কিন্তু সেটা করছে না।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘সীমান্তে নিরাপত্তার কোনো অভাব নেই। আমার জনগণ সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ। আমার বাহিনী যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত আছে। কোনো রকমের অশান্তি বর্ডারে হবে না। আপনাদের (সাংবাদিকদের) কাছে শুধু একটা অনুরোধ, আপনারা সত্য সংবাদ প্রকাশ করুন। কোনো সংবাদ যদি একটু বেশি প্রকাশ করা হয়, প্রতিবেশী দেশ কিন্তু একটা সুবিধা পেয়ে যায়। আপনারা সত্য সংবাদ প্রকাশ করে আসছেন, সেটাই করবেন।’
আসন্ন ঈদুল আজহায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো থাকবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘গত ঈদ কিন্তু মাশাআল্লাহ অনেক ভালোভাবে হয়েছে। আপনারা (সাংবাদিকেরা) কিন্তু বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। এই ঈদও যেন একই মাপে হয়, সে জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছি।’
এর আগে প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অভিবাদন গ্রহণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। ১৮ জন নবীন ডেপুটি জেলার তিন মাস ও ৫০৮ জন কারারক্ষী ছয় মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে এই সমাপনী কুচকাওয়াজে অংশ নেন।
পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী ডেপুটি জেলার ও নবীন কারারক্ষীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন, রাজশাহী বিভাগের উপমহাপরিদর্শক ও কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কমান্ড্যান্ট কামাল হোসেনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সীমান্তে পুশ ইন বাড়লেও নিরাপত্তার কোনো অভাব নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহী কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ডেপুটি জেলার ১৪ তম ব্যাচ ও কারারক্ষীদের ৬২ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্তে পুশ ইন বেড়েছে। এ জন্য আমরা প্রতিবাদও করেছি। যারা আমাদের দেশের নাগরিক, আমাদেরই ভাই–তাঁদের ক্ষেত্রে আমরা ভারতকে বলেছি, “তোমরা প্রোপার চ্যানেলে পাঠাও। ” যদি আমাদের দেশের নাগরিক হয়, অবশ্যই আমরা তাঁদের অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করব। কিন্তু সেটা করছে না।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘সীমান্তে নিরাপত্তার কোনো অভাব নেই। আমার জনগণ সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ। আমার বাহিনী যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত আছে। কোনো রকমের অশান্তি বর্ডারে হবে না। আপনাদের (সাংবাদিকদের) কাছে শুধু একটা অনুরোধ, আপনারা সত্য সংবাদ প্রকাশ করুন। কোনো সংবাদ যদি একটু বেশি প্রকাশ করা হয়, প্রতিবেশী দেশ কিন্তু একটা সুবিধা পেয়ে যায়। আপনারা সত্য সংবাদ প্রকাশ করে আসছেন, সেটাই করবেন।’
আসন্ন ঈদুল আজহায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো থাকবে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘গত ঈদ কিন্তু মাশাআল্লাহ অনেক ভালোভাবে হয়েছে। আপনারা (সাংবাদিকেরা) কিন্তু বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। এই ঈদও যেন একই মাপে হয়, সে জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছি।’
এর আগে প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অভিবাদন গ্রহণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। ১৮ জন নবীন ডেপুটি জেলার তিন মাস ও ৫০৮ জন কারারক্ষী ছয় মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে এই সমাপনী কুচকাওয়াজে অংশ নেন।
পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী ডেপুটি জেলার ও নবীন কারারক্ষীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন, রাজশাহী বিভাগের উপমহাপরিদর্শক ও কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কমান্ড্যান্ট কামাল হোসেনসহ অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে