বাগমারা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রিতা খাতুনের বিয়ে হয়েছে দেড় মাস আগে। এর মধ্যে কয়েকবার গেছেন বাবার বাড়ি, ফিরেও এসেছেন। কিন্তু গত ছয় দিন আগে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি যাবেন বলে বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। এদিকে তাঁর নিখোঁজের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এত দিনে পুলিশও কোনো সন্ধান দিতে পারেনি।
এদিকে স্ত্রীকে খুঁজে পেতে হারুন অর রশিদ নিখোঁজের এক দিন পর বাগমারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তবে ঘটনার ছয় দিন অতিবাহিত হলেও ওই গৃহবধূর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
গত বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বড়বিহানালী ইউনিয়নের পশ্চিমকান্দি গ্রামে। রিতা খাতুন (১৮) ওই গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে হারুন অর রশিদের (৩০) স্ত্রী। তিনি আত্রাই উপজেলার হাটকালুপাড়া ইউনিয়নের বড়াইকুড়ি গ্রামের এছাহাক আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও পরিবারের সদস্যরা বলছেন, প্রায় দেড় মাস আগে উভয় পরিবারের সম্মতিতে হারুন অর রশিদের সঙ্গে রিতা খাতুনের বিয়ে হয়। রিতা খাতুন অষ্টম শ্রেণি পাশ করে লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়ে বাড়িতেই থাকতেন। এলাকাবাসীর মতে, বিয়ের পর বেশ ভালোই কাটছিল তাঁদের সংসার। এরই মাঝে রিতা দু-একবার তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে গেলেও যথারীতি আবার স্বামীর বাড়িতে ফিরে এসেছেন। এ নিয়ে স্বামী বা তাঁর পরিবারের লোকজন তাঁকে কোনো সন্দেহের চোখে দেখতেন না। কিন্তু গত বুধবার রিতা হঠাতই তাঁর বাবার বাড়িতে যেতে চান। ওই দিন সকাল ১০টার দিকে তিনি শ্বশুরবাড়ির সবাইকে বলে পরনের দু-একটি কাপড় ও নগদ ৪০০ টাকা নিয়ে বাবার বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। এদিকে দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত রিতা তাঁর বাবার বাড়িতে পৌঁছাননি। পরে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল করা হলে সেটিও বন্ধ পাওয়া যায়। এদিকে আত্মীয়স্বজনের বাড়িসহ সম্ভাব্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করে কোথাও তাঁর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। আমরা পার্শ্ববর্তী থানাসহ সম্ভাব্য সব জায়গায় নিখোঁজ গৃহবধূর সন্ধানে জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছি।’
রিতা খাতুনের বিয়ে হয়েছে দেড় মাস আগে। এর মধ্যে কয়েকবার গেছেন বাবার বাড়ি, ফিরেও এসেছেন। কিন্তু গত ছয় দিন আগে শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি যাবেন বলে বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। এদিকে তাঁর নিখোঁজের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এত দিনে পুলিশও কোনো সন্ধান দিতে পারেনি।
এদিকে স্ত্রীকে খুঁজে পেতে হারুন অর রশিদ নিখোঁজের এক দিন পর বাগমারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তবে ঘটনার ছয় দিন অতিবাহিত হলেও ওই গৃহবধূর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
গত বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বড়বিহানালী ইউনিয়নের পশ্চিমকান্দি গ্রামে। রিতা খাতুন (১৮) ওই গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে হারুন অর রশিদের (৩০) স্ত্রী। তিনি আত্রাই উপজেলার হাটকালুপাড়া ইউনিয়নের বড়াইকুড়ি গ্রামের এছাহাক আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও পরিবারের সদস্যরা বলছেন, প্রায় দেড় মাস আগে উভয় পরিবারের সম্মতিতে হারুন অর রশিদের সঙ্গে রিতা খাতুনের বিয়ে হয়। রিতা খাতুন অষ্টম শ্রেণি পাশ করে লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়ে বাড়িতেই থাকতেন। এলাকাবাসীর মতে, বিয়ের পর বেশ ভালোই কাটছিল তাঁদের সংসার। এরই মাঝে রিতা দু-একবার তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে গেলেও যথারীতি আবার স্বামীর বাড়িতে ফিরে এসেছেন। এ নিয়ে স্বামী বা তাঁর পরিবারের লোকজন তাঁকে কোনো সন্দেহের চোখে দেখতেন না। কিন্তু গত বুধবার রিতা হঠাতই তাঁর বাবার বাড়িতে যেতে চান। ওই দিন সকাল ১০টার দিকে তিনি শ্বশুরবাড়ির সবাইকে বলে পরনের দু-একটি কাপড় ও নগদ ৪০০ টাকা নিয়ে বাবার বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। এদিকে দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত রিতা তাঁর বাবার বাড়িতে পৌঁছাননি। পরে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইলে কল করা হলে সেটিও বন্ধ পাওয়া যায়। এদিকে আত্মীয়স্বজনের বাড়িসহ সম্ভাব্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করে কোথাও তাঁর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। আমরা পার্শ্ববর্তী থানাসহ সম্ভাব্য সব জায়গায় নিখোঁজ গৃহবধূর সন্ধানে জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৪ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৪১ মিনিট আগে