আবুল কালাম আজাদ, চারঘাট
রাজশাহীর চারঘাটে খাদ্য বিভাগের চলমান ওএমএস কর্মসূচিতে দৃশ্যমান কোনো সাড়া নেই। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হলেও তাদের খুব বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। দিনভর ক্রেতাশূন্য থাকছে ওএমএসের দোকানগুলো। তার পরও দিন শেষে বরাদ্দের চাল বিক্রি-বণ্টনসহ শেষ দেখানো হচ্ছে খাতাপত্রে। এমতাবস্থায় বরাদ্দের চাল যাচ্ছে কোথায় এমন প্রশ্ন উঠেছে।
জানা যায়, বাজারে চাল ও আটার দামে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ। এ অবস্থায় চারঘাট পৌরসভায় চারটি জায়গায় চলছে ওএমএস দোকানের মাধ্যমে চাল ও আটা বিক্রি। আটার বরাদ্দ আপাতত না থাকায় দেড় টন করে চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন ডিলাররা। দেড় টন চাল সর্বনিম্ন ৩০০ জন ক্রেতার কাছে বিক্রি করার নির্দেশনা রয়েছে। এই কার্যক্রমের শুরুর দিকে সাধারণ মানুষের উপচে পড়া ভিড় থাকলেও ওএমএসের দোকান গুলো বর্তমানে ফাঁকা। এজন্য ওএমএস ডিলারদের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছেন স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে পৌরসভার ট্রাফিক মোড়ের ওএমএসের দোকানে গিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়। সকাল ৯টায় চাল বিক্রি শুরু করার কথা থাকলেও সেখানে ডিলারের কোনো লোকজন ছিল না। দোকানের বাইরে সাত-আটজন ক্রেতাকে বসে থাকতে দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে চারঘাট মেডিকেল মোড়ের পাশের ওএমএস দোকানে গিয়ে ক্রেতাদের পাওয়া যায়নি। একই অবস্থা সরদহ বাজার ও মুক্তারপুর ওএমএস দোকানে। হাতে গোনা কিছু ক্রেতা দেখা গেছে। চারটি ওএমএসের দোকানের কোনোটাতেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তার দেখা মেলেনি।
চারঘাট মেডিকেল মোড়ের পাশের বাসিন্দা রায়হান আলী বলেন, সারা দিনে ৭০ থেকে ৮০ জন চাল কেনার জন্য আসেন। নানা অব্যবস্থাপনার কারণে ক্রেতাদের কাছে এর তেমন একটা চাহিদা নাই। আর ক্রেতা না এলেও রেজিস্ট্রার খাতায় দোকানদারের লোকজন নিজেরাই নাম-ঠিকানা লিখে সই করে রাখে।
স্থানীয় সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম বাদশা বলেন, ডিলারের দোকানে ক্রেতা আসছে খুবই কম। যারা যাচ্ছে তাদেরও অনেকে চাল না পেয়ে ফেরত যাচ্ছে। তাই প্রতিদিনের বরাদ্দের চালের বেশির ভাগই বিক্রি হচ্ছে না। এ অবস্থায় সবার প্রশ্ন, তাহলে এই চাল যাচ্ছে কোথায়?
এ বিষয়ে ওএমএস ডিলার আব্দুস সালাম ও জহুরুল ইসলাম বলেন, আগের মতো একবারে ভিড় জমছে না। তবে ক্রেতারা নির্দিষ্ট সময়ে এসে চাল কিনে নিয়ে যায়। এক কেজি চালও অবশিষ্ট থাকে না। রেজিস্ট্রার খাতায় যাদের নাম লেখা থাকে তারা সকলেই চাল নেয়।
চাল বিক্রি দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তা আব্দুল কাদির বলেন, হয়তো সব সময় ওএমএসের দোকানে থাকা সম্ভব হয় না। তবে চাল বিক্রি কার্যক্রম ঠিকমতোই চলছে। তারপরও অভিযোগের বিষয়টি দেখা হবে।
এ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মলিউজ্জামান বলেন, ওএমএস দোকানের ডিলারদের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রেখেই ওএমএস চাল বিক্রি চলছে। প্রতিদিনই চাল বিক্রি হয়ে যায় অবশিষ্ট থাকে না এরপরও কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
রাজশাহীর চারঘাটে খাদ্য বিভাগের চলমান ওএমএস কর্মসূচিতে দৃশ্যমান কোনো সাড়া নেই। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হলেও তাদের খুব বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। দিনভর ক্রেতাশূন্য থাকছে ওএমএসের দোকানগুলো। তার পরও দিন শেষে বরাদ্দের চাল বিক্রি-বণ্টনসহ শেষ দেখানো হচ্ছে খাতাপত্রে। এমতাবস্থায় বরাদ্দের চাল যাচ্ছে কোথায় এমন প্রশ্ন উঠেছে।
জানা যায়, বাজারে চাল ও আটার দামে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ। এ অবস্থায় চারঘাট পৌরসভায় চারটি জায়গায় চলছে ওএমএস দোকানের মাধ্যমে চাল ও আটা বিক্রি। আটার বরাদ্দ আপাতত না থাকায় দেড় টন করে চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন ডিলাররা। দেড় টন চাল সর্বনিম্ন ৩০০ জন ক্রেতার কাছে বিক্রি করার নির্দেশনা রয়েছে। এই কার্যক্রমের শুরুর দিকে সাধারণ মানুষের উপচে পড়া ভিড় থাকলেও ওএমএসের দোকান গুলো বর্তমানে ফাঁকা। এজন্য ওএমএস ডিলারদের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছেন স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে পৌরসভার ট্রাফিক মোড়ের ওএমএসের দোকানে গিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়। সকাল ৯টায় চাল বিক্রি শুরু করার কথা থাকলেও সেখানে ডিলারের কোনো লোকজন ছিল না। দোকানের বাইরে সাত-আটজন ক্রেতাকে বসে থাকতে দেখা যায়। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে চারঘাট মেডিকেল মোড়ের পাশের ওএমএস দোকানে গিয়ে ক্রেতাদের পাওয়া যায়নি। একই অবস্থা সরদহ বাজার ও মুক্তারপুর ওএমএস দোকানে। হাতে গোনা কিছু ক্রেতা দেখা গেছে। চারটি ওএমএসের দোকানের কোনোটাতেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তার দেখা মেলেনি।
চারঘাট মেডিকেল মোড়ের পাশের বাসিন্দা রায়হান আলী বলেন, সারা দিনে ৭০ থেকে ৮০ জন চাল কেনার জন্য আসেন। নানা অব্যবস্থাপনার কারণে ক্রেতাদের কাছে এর তেমন একটা চাহিদা নাই। আর ক্রেতা না এলেও রেজিস্ট্রার খাতায় দোকানদারের লোকজন নিজেরাই নাম-ঠিকানা লিখে সই করে রাখে।
স্থানীয় সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম বাদশা বলেন, ডিলারের দোকানে ক্রেতা আসছে খুবই কম। যারা যাচ্ছে তাদেরও অনেকে চাল না পেয়ে ফেরত যাচ্ছে। তাই প্রতিদিনের বরাদ্দের চালের বেশির ভাগই বিক্রি হচ্ছে না। এ অবস্থায় সবার প্রশ্ন, তাহলে এই চাল যাচ্ছে কোথায়?
এ বিষয়ে ওএমএস ডিলার আব্দুস সালাম ও জহুরুল ইসলাম বলেন, আগের মতো একবারে ভিড় জমছে না। তবে ক্রেতারা নির্দিষ্ট সময়ে এসে চাল কিনে নিয়ে যায়। এক কেজি চালও অবশিষ্ট থাকে না। রেজিস্ট্রার খাতায় যাদের নাম লেখা থাকে তারা সকলেই চাল নেয়।
চাল বিক্রি দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ট্যাগ কর্মকর্তা আব্দুল কাদির বলেন, হয়তো সব সময় ওএমএসের দোকানে থাকা সম্ভব হয় না। তবে চাল বিক্রি কার্যক্রম ঠিকমতোই চলছে। তারপরও অভিযোগের বিষয়টি দেখা হবে।
এ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মলিউজ্জামান বলেন, ওএমএস দোকানের ডিলারদের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রেখেই ওএমএস চাল বিক্রি চলছে। প্রতিদিনই চাল বিক্রি হয়ে যায় অবশিষ্ট থাকে না এরপরও কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৭ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে