পাবনা ও সাঁথিয়া প্রতিনিধি
পাবনার সাঁথিয়ায় মেয়েকে জমি লিখে দেওয়ায় শাহিদা খাতুন (৬৫) নামের এক বৃদ্ধাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন তাঁর একমাত্র ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বৃদ্ধার মেয়ে মাহফুজা খাতুন সাঁথিয়া থানা-পুলিশ ও সেনা ক্যাম্পে মৌখিক অভিযোগ জানিয়েছেন।
অভিযুক্ত শাহ আলম উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামের মৃত মোকছেদ আলমের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহিদা খাতুনের স্বামীর ভিটায় একটি ঘর আছে। তাঁর এক ছেলে ও তিনজন মেয়ে রয়েছে। স্বামী মারা গেছেন অনেক বছর আগে। স্বামীর জমি থেকে যে অংশটুকু শাহিদা খাতুন পেয়েছিলেন, তার সবটুকু তাঁর ছোট মেয়ে মাহফুজাকে লিখে দিয়েছেন। অনেক দিন ধরে ওই মেয়ের কাছেই থাকতেন তিনি। এ নিয়ে ছেলের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয় তাঁর।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে শাহিদা খাতুন নিজের স্বামীর ভিটায় থাকা ঘরে যান। তখন ছেলে শাহ আলম ও নাতিরা তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দেন।
বৃদ্ধ সাহিদা খাতুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘ছেলে, তার বউ আর নাতিরা এর আগে আমাকে মেরে রাস্তায় ফেলে দিয়েছিল। আমার স্বামীর পেনশনের টাকা দিয়ে ওই ঘর করা। সে ঘরে আমার জায়গা নাই। এ বয়সে কি কেউ স্বামীর ভিটা ছাড়তে চায়? অথচ ছেলে ও নাতিরা বাড়িতে উঠতে দিচ্ছে না।’
অভিযুক্ত শাহ আলম বলেন, ‘মা তার সব জমি মেয়েদের লিখে দিয়েছেন। তিনি তার মেয়ের বাড়িতে থাকবেন। আমার বাড়িতে তাঁর কোনো জায়গা নাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বৃদ্ধাকে তাঁর ছোট মেয়ের বাড়িতে রেখে আসা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্বজনদের বরাত দিয়ে ওসি আরও বলেন, ‘মূলত জমি নিয়ে মা-ছেলের দ্বন্দ্ব অনেক দিনের। মা তাঁর জমি ছোট মেয়েকে লিখে দিয়েছেন। ছেলেকে কিছুই দেননি। এ নিয়ে বিরোধ হলে মা তাঁর ছেলের নামে মামলাও করেছিলেন বলে শুনেছি। বিষয়টি তাঁরা বসেও সমাধান করতে পারেন।’
পাবনার সাঁথিয়ায় মেয়েকে জমি লিখে দেওয়ায় শাহিদা খাতুন (৬৫) নামের এক বৃদ্ধাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন তাঁর একমাত্র ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বৃদ্ধার মেয়ে মাহফুজা খাতুন সাঁথিয়া থানা-পুলিশ ও সেনা ক্যাম্পে মৌখিক অভিযোগ জানিয়েছেন।
অভিযুক্ত শাহ আলম উপজেলার ধোপাদহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামের মৃত মোকছেদ আলমের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহিদা খাতুনের স্বামীর ভিটায় একটি ঘর আছে। তাঁর এক ছেলে ও তিনজন মেয়ে রয়েছে। স্বামী মারা গেছেন অনেক বছর আগে। স্বামীর জমি থেকে যে অংশটুকু শাহিদা খাতুন পেয়েছিলেন, তার সবটুকু তাঁর ছোট মেয়ে মাহফুজাকে লিখে দিয়েছেন। অনেক দিন ধরে ওই মেয়ের কাছেই থাকতেন তিনি। এ নিয়ে ছেলের সঙ্গে বিরোধ দেখা দেয় তাঁর।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে শাহিদা খাতুন নিজের স্বামীর ভিটায় থাকা ঘরে যান। তখন ছেলে শাহ আলম ও নাতিরা তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দেন।
বৃদ্ধ সাহিদা খাতুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘ছেলে, তার বউ আর নাতিরা এর আগে আমাকে মেরে রাস্তায় ফেলে দিয়েছিল। আমার স্বামীর পেনশনের টাকা দিয়ে ওই ঘর করা। সে ঘরে আমার জায়গা নাই। এ বয়সে কি কেউ স্বামীর ভিটা ছাড়তে চায়? অথচ ছেলে ও নাতিরা বাড়িতে উঠতে দিচ্ছে না।’
অভিযুক্ত শাহ আলম বলেন, ‘মা তার সব জমি মেয়েদের লিখে দিয়েছেন। তিনি তার মেয়ের বাড়িতে থাকবেন। আমার বাড়িতে তাঁর কোনো জায়গা নাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। বৃদ্ধাকে তাঁর ছোট মেয়ের বাড়িতে রেখে আসা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্বজনদের বরাত দিয়ে ওসি আরও বলেন, ‘মূলত জমি নিয়ে মা-ছেলের দ্বন্দ্ব অনেক দিনের। মা তাঁর জমি ছোট মেয়েকে লিখে দিয়েছেন। ছেলেকে কিছুই দেননি। এ নিয়ে বিরোধ হলে মা তাঁর ছেলের নামে মামলাও করেছিলেন বলে শুনেছি। বিষয়টি তাঁরা বসেও সমাধান করতে পারেন।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৩ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৪ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে