নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর আওয়ামী লীগ কর্মী নয়নাল উদ্দিন (৬০) হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। জাতীয় শ্রমিক লীগের রাজশাহী মহানগর এ কর্মসূচির আয়োজন করে। নয়নালের লাশ উদ্ধারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাউকে কেন জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও আটক করা হয়নি, সে প্রশ্ন তোলেন শ্রমিক লীগের নেতারা।
গত ১২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের ম্যানহোল থেকে নয়নালের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ নিয়ে নয়নালের বড় বোন অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। সম্প্রতি নয়নালের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগ। তাতে বলা হয়েছে, নয়নালের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ওপর থেকে ম্যানহোলে পড়ে তিনি মারা গেছেন।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর শিরোইল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাফুজুর রহমান। এখনো তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করলেও তিনি বলছেন, স্বাভাবিকভাবেই মারা গেছেন নয়নাল। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে মহানগর শ্রমিক লীগ। আজ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশ নেয় বাংলাদেশ পোস্টম্যান ও ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী ইউনিয়ন, স্যানিটারি মিস্ত্রি শ্রমিক লীগ, গ্যাস শ্রমিক লীগ, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সদর দপ্তর ও ওপেন লাইন শাখা, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জেলা ট্রাক, ট্যাংক লরি, কাভার্ড ভ্যান ও ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়ন, শ্রমিক লীগের শাহমখদুম থানা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পাচ্ছে না। তাহলে আমাকে মেরে ফেলা হলেও কি আমার পরিবার বিচার পাবে না? এভাবে কি চলতে পারে?’
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী। তিনি বলেন, ‘১২ ডিসেম্বর লাশ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ৮ বা ৯ ডিসেম্বর নয়নালের মৃত্যু হয়েছে। লাশ পচে যখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল, তখন সেখানে কেন ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয়েছিল? ম্যানহোলে এক কোমরেরও কম পানি ছিল। একটা সুস্থ মানুষ কীভাবে সেই পানিতে পড়ে মারা গেল? ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার কোনো ফুটেজ কেন পাওয়া যায়নি? এসব প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? আমরা মনে করি, নয়নালকে হত্যা করা হয়েছে।’
আকতার আলী আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি। শেখ হাসিনার রাজনীতি করতে এসে আমার এক ভাই হত্যাকাণ্ডের শিকার হবেন, আর আমরা বসে থাকব তা হতে পারে না। এ খুনের পেছনে যত বড় প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তা না হলে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা উঠে যাবে। মানুষ ভাববে, হত্যা হলেও এখন আর বিচার হয় না।’
মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তিটি (এমপি ওমর ফারুক) যখন তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে বসেন, শুধু তখনই প্রধান ফটক খোলা হয়। অন্য সব সময় বন্ধ থাকে। প্রভাবশালী ব্যক্তি বসলে নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা প্রহরীর অনুমতিসাপেক্ষে সেখানে ঢুকতে পারে। তাহলে অনেক মানুষ সেখানে থাকার কথা। তার ভেতর একটা লোক ম্যানহোলে পড়ে গেলেও অন্য কেউ দেখার কথা। কেউ দেখতে পায়নি কেন? ১০ ফুট গভীরতার ওই ম্যানহোলে কোমরসমান পানি ছিল। সেখানে নয়নাল পড়ে গেলেও তার দাঁড়িয়ে থাকার কথা। সে কীভাবে এই পানিতে ডুবে মারা গেল? মাথায় আঘাতটা কীভাবে হলো?’
মাহাবুল আলম আরও বলেন, ‘আজ আমাদের কারও বাড়ির ম্যানহোলে এমন ঘটনা ঘটলে লাশ উদ্ধারের সময়ই চৌদ্দগোষ্ঠীকে ধরে নিয়ে যেত। রিমান্ডের পর রিমান্ড হতো। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যও আটক করেনি কেন? আমরা এই প্রশ্নের উত্তর চাই।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শরিফুল ইসলাম সাগর, রেজা করিম বুলবুল, সেলিম রেজা বাইরন প্রমুখ। কর্মসূচি থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়, যত দিন পর্যন্ত নয়নালের মৃত্যুর সঠিক কারণ বেরিয়ে না আসবে, তত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে। এর মধ্যে আগামী ২৬ মে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
রাজশাহীর আওয়ামী লীগ কর্মী নয়নাল উদ্দিন (৬০) হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শনিবার সকালে নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা হয়। জাতীয় শ্রমিক লীগের রাজশাহী মহানগর এ কর্মসূচির আয়োজন করে। নয়নালের লাশ উদ্ধারের পর থেকে এ পর্যন্ত কাউকে কেন জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও আটক করা হয়নি, সে প্রশ্ন তোলেন শ্রমিক লীগের নেতারা।
গত ১২ ডিসেম্বর সকালে নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর রাজনৈতিক কার্যালয়ের ম্যানহোল থেকে নয়নালের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ নিয়ে নয়নালের বড় বোন অজ্ঞাতপরিচয় আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। সম্প্রতি নয়নালের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগ। তাতে বলা হয়েছে, নয়নালের মাথায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ওপর থেকে ম্যানহোলে পড়ে তিনি মারা গেছেন।
মামলাটি তদন্ত করছেন নগরীর শিরোইল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাফুজুর রহমান। এখনো তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল না করলেও তিনি বলছেন, স্বাভাবিকভাবেই মারা গেছেন নয়নাল। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে মহানগর শ্রমিক লীগ। আজ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম।
মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে অংশ নেয় বাংলাদেশ পোস্টম্যান ও ডাক কর্মচারী ইউনিয়ন, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্মচারী ইউনিয়ন, স্যানিটারি মিস্ত্রি শ্রমিক লীগ, গ্যাস শ্রমিক লীগ, রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সদর দপ্তর ও ওপেন লাইন শাখা, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জেলা ট্রাক, ট্যাংক লরি, কাভার্ড ভ্যান ও ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়ন, শ্রমিক লীগের শাহমখদুম থানা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘যেখানে নয়নালের লাশ পাওয়া গেছে, সে স্থানটি সংরক্ষিত। নিরাপত্তা প্রহরীরা অনুমতি না দিলে কেউ ঢুকতে পারে না। এমন একটি সংরক্ষিত এলাকায় লাশ পাওয়ার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও কাউকে আটক করা হয়নি। নয়নাল অসহায় গরিব ছিলেন বলে তাঁর পরিবার বিচার পাচ্ছে না। তাহলে আমাকে মেরে ফেলা হলেও কি আমার পরিবার বিচার পাবে না? এভাবে কি চলতে পারে?’
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী। তিনি বলেন, ‘১২ ডিসেম্বর লাশ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ৮ বা ৯ ডিসেম্বর নয়নালের মৃত্যু হয়েছে। লাশ পচে যখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল, তখন সেখানে কেন ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয়েছিল? ম্যানহোলে এক কোমরেরও কম পানি ছিল। একটা সুস্থ মানুষ কীভাবে সেই পানিতে পড়ে মারা গেল? ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার কোনো ফুটেজ কেন পাওয়া যায়নি? এসব প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? আমরা মনে করি, নয়নালকে হত্যা করা হয়েছে।’
আকতার আলী আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতি করি। শেখ হাসিনার রাজনীতি করতে এসে আমার এক ভাই হত্যাকাণ্ডের শিকার হবেন, আর আমরা বসে থাকব তা হতে পারে না। এ খুনের পেছনে যত বড় প্রভাবশালী ব্যক্তিই থাকুক না কেন, তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তা না হলে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা উঠে যাবে। মানুষ ভাববে, হত্যা হলেও এখন আর বিচার হয় না।’
মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মাহাবুল আলম বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তিটি (এমপি ওমর ফারুক) যখন তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে বসেন, শুধু তখনই প্রধান ফটক খোলা হয়। অন্য সব সময় বন্ধ থাকে। প্রভাবশালী ব্যক্তি বসলে নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা প্রহরীর অনুমতিসাপেক্ষে সেখানে ঢুকতে পারে। তাহলে অনেক মানুষ সেখানে থাকার কথা। তার ভেতর একটা লোক ম্যানহোলে পড়ে গেলেও অন্য কেউ দেখার কথা। কেউ দেখতে পায়নি কেন? ১০ ফুট গভীরতার ওই ম্যানহোলে কোমরসমান পানি ছিল। সেখানে নয়নাল পড়ে গেলেও তার দাঁড়িয়ে থাকার কথা। সে কীভাবে এই পানিতে ডুবে মারা গেল? মাথায় আঘাতটা কীভাবে হলো?’
মাহাবুল আলম আরও বলেন, ‘আজ আমাদের কারও বাড়ির ম্যানহোলে এমন ঘটনা ঘটলে লাশ উদ্ধারের সময়ই চৌদ্দগোষ্ঠীকে ধরে নিয়ে যেত। রিমান্ডের পর রিমান্ড হতো। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যও আটক করেনি কেন? আমরা এই প্রশ্নের উত্তর চাই।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন মহানগর শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শরিফুল ইসলাম সাগর, রেজা করিম বুলবুল, সেলিম রেজা বাইরন প্রমুখ। কর্মসূচি থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়, যত দিন পর্যন্ত নয়নালের মৃত্যুর সঠিক কারণ বেরিয়ে না আসবে, তত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে। এর মধ্যে আগামী ২৬ মে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের ৩৮টি চেক ঘষামাজা করে পৌনে সাত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনে মামলা হয়। ২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোরের তৎকালীন উপপরিচালক আল-আমিন শিক্ষা বোর্ডের আলোচিত চেক দুর্নীতি মামলার তদন্ত শেষে ১১ জনকে অভিযুক্ত করে
৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি) সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তায় মিডিয়া ফেলোশিপ প্রদান করেছে। ‘স্ট্রেনদেনিং রোড সেফটি লেজিসলেশন অন কি বিহেভিরিয়াল কি ফ্যাক্টরস ইন বাংলাদেশ থ্রু মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্পের আওতায় ২৫ সাংবাদিককে এ ফেলোশিপ প্রদান করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে৭০ শতাংশ আবাসন ভাতা, বাজেট বৈষম্য দূরীকরণ ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দেওয়ার দাবিতে আগামীকাল বুধবার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে ‘লং মার্চের’ ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
১৩ মিনিট আগেথানা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা পালানোর ঘটনায় ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদকে স্ট্যান্ড রিলিজ (তাৎক্ষণিক বদলি) করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশের কর্মকর্তা নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২৩ মিনিট আগে