বগুড়া প্রতিনিধি
চলমান তাপপ্রবাহে বগুড়ায় বোরো ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও হুমকির মুখে পড়েছে গ্রীষ্মকালীন সবজিসহ বিভিন্ন ফল। সূর্যের তাপ বেশি হওয়ায় শুকিয়ে যাচ্ছে সবজি গাছ ও ফুল।
এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, ফসল রক্ষায় কৃষকদের সচেতন করছেন কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীরা।
বগুড়ার বিভিন্ন ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও ধান পাকতে শুরু করেছে আবার কোথাও ধান গাছে ফুল এসেছে। আগামী এক সপ্তাহ পর থেকে বগুড়ার পশ্চিমাঞ্চলে ধান কাটা শুরু হবে। রোদের তাপে সবজি গাছের ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে।
কাহালু উপজেলার বেলঘড়িয়া গ্রামের কৃষক তছলিম উদ্দিন বলেন, কৃষি বিভাগের পরামর্শে তারা জমিতে পর্যাপ্ত পানি রাখছেন। কৃষকের মতে সূর্যের তাপ বেশি হলে ধানের দানা ভালো হবে।
বগুড়া সদরের রাজাপুর গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল কুমার মোদক বলেন, রোদের তাপে পটল, ঝিঙে, ঢ্যাঁড়স, করলা গাছের ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে এবং ফসল বাড়ছে না। ফলে উৎপাদন কমে যাচ্ছে। আম, কাঁঠাল ও লিচুর গুটি শুকিয়ে ঝড়ে পড়ছে।
নন্দীগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, জমিতে ২-৩ ইঞ্চি পরিমাণ পানি রাখার পাশাপাশি বিঘা প্রতি পাঁচ কেজি পটাশ সার প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ধান গাছে ফুল আসার সময় সূর্যের তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে ধান গাছের গোড়া শুকিয়ে ধান চিটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ জন্য জমিতে পানি ধরে রাখতে হয়।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বলেন, এক সপ্তাহ পর থেকে ধান কাটা শুরু হবে। এ জন্য ধানের তেমন ক্ষতি হবে না। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজি পটল, ঢ্যাঁড়স, ঝিঙে, করলা ছাড়াও মৌসুমি ফল আম, কাঁঠাল ও লিচু ক্ষতির মুখে পড়েছে। তাপ প্রবাহের কারণে স্প্রে মেশিন দিয়ে ফল গাছে পানি দেওয়ার পাশাপাশি গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত পানি দিতে হবে।
চলমান তাপপ্রবাহে বগুড়ায় বোরো ধানের তেমন ক্ষতি না হলেও হুমকির মুখে পড়েছে গ্রীষ্মকালীন সবজিসহ বিভিন্ন ফল। সূর্যের তাপ বেশি হওয়ায় শুকিয়ে যাচ্ছে সবজি গাছ ও ফুল।
এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, ফসল রক্ষায় কৃষকদের সচেতন করছেন কৃষি বিভাগের মাঠ কর্মীরা।
বগুড়ার বিভিন্ন ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও ধান পাকতে শুরু করেছে আবার কোথাও ধান গাছে ফুল এসেছে। আগামী এক সপ্তাহ পর থেকে বগুড়ার পশ্চিমাঞ্চলে ধান কাটা শুরু হবে। রোদের তাপে সবজি গাছের ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে।
কাহালু উপজেলার বেলঘড়িয়া গ্রামের কৃষক তছলিম উদ্দিন বলেন, কৃষি বিভাগের পরামর্শে তারা জমিতে পর্যাপ্ত পানি রাখছেন। কৃষকের মতে সূর্যের তাপ বেশি হলে ধানের দানা ভালো হবে।
বগুড়া সদরের রাজাপুর গ্রামের কৃষক উজ্জ্বল কুমার মোদক বলেন, রোদের তাপে পটল, ঝিঙে, ঢ্যাঁড়স, করলা গাছের ফুল শুকিয়ে যাচ্ছে এবং ফসল বাড়ছে না। ফলে উৎপাদন কমে যাচ্ছে। আম, কাঁঠাল ও লিচুর গুটি শুকিয়ে ঝড়ে পড়ছে।
নন্দীগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, জমিতে ২-৩ ইঞ্চি পরিমাণ পানি রাখার পাশাপাশি বিঘা প্রতি পাঁচ কেজি পটাশ সার প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, ধান গাছে ফুল আসার সময় সূর্যের তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে ধান গাছের গোড়া শুকিয়ে ধান চিটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ জন্য জমিতে পানি ধরে রাখতে হয়।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বলেন, এক সপ্তাহ পর থেকে ধান কাটা শুরু হবে। এ জন্য ধানের তেমন ক্ষতি হবে না। তবে গ্রীষ্মকালীন সবজি পটল, ঢ্যাঁড়স, ঝিঙে, করলা ছাড়াও মৌসুমি ফল আম, কাঁঠাল ও লিচু ক্ষতির মুখে পড়েছে। তাপ প্রবাহের কারণে স্প্রে মেশিন দিয়ে ফল গাছে পানি দেওয়ার পাশাপাশি গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত পানি দিতে হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে