রিমন রহমান, রাজশাহী
ভোটারদের উদ্দেশে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বলেছেন, আজ থেকে আর পুলিশের ভয়ে কারও ধানখেতে ঘুমানোর দরকার নেই। কারণ, তিনি তাঁদের পাশে আছেন। আর তিনি সবাইকে নিরাপদে ঘরে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। তাই আগামী ৭ তারিখে তাঁর ট্রাক প্রতীকে ভোট দিতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে গোদাগাড়ীর মাটিকাটা ইউনিয়নে ভোটের প্রচারণায় গিয়ে খেতুর গ্রামের এক বাড়ির বারান্দা দাঁড়িয়ে ভোটারদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন।
মাহি বলেন, ‘১৫ বছর তো একটা পুরুষ মানুষ ছিলেন এমপি হিসেবে। এই এলাকার নাকি অনেক নিরীহ মানুষ, যারা মাঠে চাষবাস করে, তাদেরকে হয়রানি করা হয়। কথা কি সত্য?’ তখন নারীরা চিৎকার দিয়ে বলেন, ‘সত্য।’ ভিড়ের ভেতর থেকে এক নারী বলে ওঠেন, ‘রাইতে শুইতে পারছে না বাসাতে।’
এ সময় মাহি বলেন, ‘আজকে এখানে যিনি ওসি সাহেব আছেন, আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলব। অনুরোধ করব যে যার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নাই, এমন কোনো লোককে, এমন কোনো কৃষক ভাইকে যেন তাঁরা হয়রানি না করে। আমি সবার উদ্দেশে বলে যাচ্ছি, আপনাদের ভাই কিংবা কারও স্বামী এ রকম ভয় পাচ্ছে যে এই বুঝি তাকে ধরে নিয়ে যাবে। আপনাদের ভাই, স্বামী, বাবাকে বলে দেন—আজকে থেকে তারা যেন নিশ্চিন্তে ঘুমায়। কারণ, মাহিয়া মাহি তাদের পাশে আছে।’
এ সময় নারীরা হাততালি দিতে থাকেন। মাহি বলেন, ‘আমি আজকে ওসি সাহেবকে বলে যাচ্ছি। আজকে সবাই সবার বাবা, ভাই, স্বামীকে বলে দেন—তারা যাতে বাসায় চলে আসে। ধানখেতে ঘুমানোর আর দরকার নাই।’ এ সময় এক নারী ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে ওঠেন। অন্য নারীরা হাততালি দিতে থাকেন।
মাহি বলেন, ‘যে মানুষটা আপনাদের ভাইকে, বাবাকে বাসায় ঘুমানোর সুযোগ করে দিচ্ছে, তাকে আপনারা জিতাবেন কি না?’ তখন সবাই বলে ওঠেন ‘ইনশাল্লাহ’। মাহিও বলে ওঠেন, ‘ইনশাল্লাহ। ৭ তারিখে দেখা হবে বিজয়ে।’
তিনি বলেন, ‘যে লোক শিক্ষককে অপমান করে, কৃষক ভাইদের হয়রানি করে, তাদের পক্ষে এবার জনগণ থাকবে না। মাটিকাটাবাসী থাকবে না। এই ১৫ বছরে যে কি না আমাদের নির্যাতন করেছে, তার পক্ষে আমরা এবার থাকব না। বিপুল ভোটে এবার তাকে পরাজিত করব।’
মাহি বলেন, ‘আগামী ৭ তারিখে আপনারা সবাই আমাকে ট্রাক মার্কায় একটা ভোট দেবেন। চৌধুরী সাহেবকে (স্থানীয় এমপি ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী) বুঝিয়ে দিতে হবে তানোর-গোদাগাড়ীর যে কৃষক পানির জন্য কষ্ট পাচ্ছে, সে কৃষক আর তাকে চায় না। কারণ, ১৫ বছর সে এই কৃষককে পানির কষ্ট দিয়েছে। পানির সমস্যার সমাধান করেনি। ৭ তারিখে বিপুল ভোটের মাধ্যমে আমাকে বিজয়ী করবেন। আমরা সবাই হাসব, আর ফারুক চৌধুরী কাঁদবে।’
মাহি এদিন মাটিকাটা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে নিজের ট্রাক প্রতীকে ভোট চান। অন্যান্য এলাকার মতো এই ইউনিয়নের নারীরাও মাহিকে দেখেই ছুটে আসেন। ঢালিউডের তারকাকে বাড়ির সামনে দেখে খুশি হন তাঁরা। অনেকে এই নায়িকার সঙ্গে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
ভোটারদের উদ্দেশে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বলেছেন, আজ থেকে আর পুলিশের ভয়ে কারও ধানখেতে ঘুমানোর দরকার নেই। কারণ, তিনি তাঁদের পাশে আছেন। আর তিনি সবাইকে নিরাপদে ঘরে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। তাই আগামী ৭ তারিখে তাঁর ট্রাক প্রতীকে ভোট দিতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে গোদাগাড়ীর মাটিকাটা ইউনিয়নে ভোটের প্রচারণায় গিয়ে খেতুর গ্রামের এক বাড়ির বারান্দা দাঁড়িয়ে ভোটারদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন।
মাহি বলেন, ‘১৫ বছর তো একটা পুরুষ মানুষ ছিলেন এমপি হিসেবে। এই এলাকার নাকি অনেক নিরীহ মানুষ, যারা মাঠে চাষবাস করে, তাদেরকে হয়রানি করা হয়। কথা কি সত্য?’ তখন নারীরা চিৎকার দিয়ে বলেন, ‘সত্য।’ ভিড়ের ভেতর থেকে এক নারী বলে ওঠেন, ‘রাইতে শুইতে পারছে না বাসাতে।’
এ সময় মাহি বলেন, ‘আজকে এখানে যিনি ওসি সাহেব আছেন, আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলব। অনুরোধ করব যে যার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নাই, এমন কোনো লোককে, এমন কোনো কৃষক ভাইকে যেন তাঁরা হয়রানি না করে। আমি সবার উদ্দেশে বলে যাচ্ছি, আপনাদের ভাই কিংবা কারও স্বামী এ রকম ভয় পাচ্ছে যে এই বুঝি তাকে ধরে নিয়ে যাবে। আপনাদের ভাই, স্বামী, বাবাকে বলে দেন—আজকে থেকে তারা যেন নিশ্চিন্তে ঘুমায়। কারণ, মাহিয়া মাহি তাদের পাশে আছে।’
এ সময় নারীরা হাততালি দিতে থাকেন। মাহি বলেন, ‘আমি আজকে ওসি সাহেবকে বলে যাচ্ছি। আজকে সবাই সবার বাবা, ভাই, স্বামীকে বলে দেন—তারা যাতে বাসায় চলে আসে। ধানখেতে ঘুমানোর আর দরকার নাই।’ এ সময় এক নারী ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে ওঠেন। অন্য নারীরা হাততালি দিতে থাকেন।
মাহি বলেন, ‘যে মানুষটা আপনাদের ভাইকে, বাবাকে বাসায় ঘুমানোর সুযোগ করে দিচ্ছে, তাকে আপনারা জিতাবেন কি না?’ তখন সবাই বলে ওঠেন ‘ইনশাল্লাহ’। মাহিও বলে ওঠেন, ‘ইনশাল্লাহ। ৭ তারিখে দেখা হবে বিজয়ে।’
তিনি বলেন, ‘যে লোক শিক্ষককে অপমান করে, কৃষক ভাইদের হয়রানি করে, তাদের পক্ষে এবার জনগণ থাকবে না। মাটিকাটাবাসী থাকবে না। এই ১৫ বছরে যে কি না আমাদের নির্যাতন করেছে, তার পক্ষে আমরা এবার থাকব না। বিপুল ভোটে এবার তাকে পরাজিত করব।’
মাহি বলেন, ‘আগামী ৭ তারিখে আপনারা সবাই আমাকে ট্রাক মার্কায় একটা ভোট দেবেন। চৌধুরী সাহেবকে (স্থানীয় এমপি ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী) বুঝিয়ে দিতে হবে তানোর-গোদাগাড়ীর যে কৃষক পানির জন্য কষ্ট পাচ্ছে, সে কৃষক আর তাকে চায় না। কারণ, ১৫ বছর সে এই কৃষককে পানির কষ্ট দিয়েছে। পানির সমস্যার সমাধান করেনি। ৭ তারিখে বিপুল ভোটের মাধ্যমে আমাকে বিজয়ী করবেন। আমরা সবাই হাসব, আর ফারুক চৌধুরী কাঁদবে।’
মাহি এদিন মাটিকাটা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে নিজের ট্রাক প্রতীকে ভোট চান। অন্যান্য এলাকার মতো এই ইউনিয়নের নারীরাও মাহিকে দেখেই ছুটে আসেন। ঢালিউডের তারকাকে বাড়ির সামনে দেখে খুশি হন তাঁরা। অনেকে এই নায়িকার সঙ্গে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে