নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশেষ কোনো চাওয়া নেই। সাধ শুধু দেখা করার, একটু কথা বলার। সে জন্য একটি ব্যানার নিয়ে রাজশাহীতে সারা রাত বসে ছিলেন আফরোজা আক্তার (৪৫) নামের এক নারী।
আজ রোববার সকালে মাদ্রাসা ময়দানের জনসভায় ঢুকেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের।
জানা যায়, আফরোজা আক্তারের বাড়ি ঢাকার সাভারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা উপলক্ষে শনিবার রাজশাহীতে এসেছেন। জনসভাস্থল মাদ্রাসা ময়দানের পাশে মাদ্রাসা ময়দানসংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস মোড়ে বসে থেকে শনিবার সারা রাত কাটিয়েছেন।
আফরোজা আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর বাবা নুরুল হোসেন চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি করতেন। বাবার মুখে শুনেছেন বঙ্গবন্ধুর মহত্ত্বের কথা। কীভাবে তিনি দেশ স্বাধীন করেছেন, তাও শুনেছেন বাবার কাছে। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার ঘটনাও শোনা বাবার কাছেই। সেই থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে একবার দেখা করার স্বপ্ন আফরোজার। এ জন্য ছুটে এসেছেন রাজশাহীতে।
আফরোজা আরও জানান, ১৯৯৩ সালে তিনি যখন উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রী, তখন তাঁর বিয়ে হয়। তিনি আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও শ্বশুরবাড়ির সবাই বিএনপির সমর্থক। এ জন্য তিনি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। স্বামীর সঙ্গেও সম্পর্ক ভালো নেই। এখন তাঁর দুই মেয়ে। টিউশনি করে মেয়েদের পড়াশোনা করাচ্ছেন আফরোজা। তাঁর বড় মেয়ে কলেজে পড়ে। ছোট মেয়ে পড়ে তৃতীয় শ্রেণিতে।
আফরোজা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কোনো চাওয়া নেই। শুধু বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে একবার দেখা করতে চাই। একটু কথা বলতে চাই, এটাই চাওয়া। কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গিয়েছিলাম দেখা করতে। তখন দেখা হয়নি। এ জন্য এবার রাজশাহী চলে এসেছি। জনসভায় যদি কথা বলার সুযোগ হয়!’
প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশেষ কোনো চাওয়া নেই। সাধ শুধু দেখা করার, একটু কথা বলার। সে জন্য একটি ব্যানার নিয়ে রাজশাহীতে সারা রাত বসে ছিলেন আফরোজা আক্তার (৪৫) নামের এক নারী।
আজ রোববার সকালে মাদ্রাসা ময়দানের জনসভায় ঢুকেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদকের।
জানা যায়, আফরোজা আক্তারের বাড়ি ঢাকার সাভারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা উপলক্ষে শনিবার রাজশাহীতে এসেছেন। জনসভাস্থল মাদ্রাসা ময়দানের পাশে মাদ্রাসা ময়দানসংলগ্ন ফায়ার সার্ভিস মোড়ে বসে থেকে শনিবার সারা রাত কাটিয়েছেন।
আফরোজা আক্তার আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁর বাবা নুরুল হোসেন চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে চাকরি করতেন। বাবার মুখে শুনেছেন বঙ্গবন্ধুর মহত্ত্বের কথা। কীভাবে তিনি দেশ স্বাধীন করেছেন, তাও শুনেছেন বাবার কাছে। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার ঘটনাও শোনা বাবার কাছেই। সেই থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে একবার দেখা করার স্বপ্ন আফরোজার। এ জন্য ছুটে এসেছেন রাজশাহীতে।
আফরোজা আরও জানান, ১৯৯৩ সালে তিনি যখন উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রী, তখন তাঁর বিয়ে হয়। তিনি আওয়ামী লীগের সমর্থক হলেও শ্বশুরবাড়ির সবাই বিএনপির সমর্থক। এ জন্য তিনি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। স্বামীর সঙ্গেও সম্পর্ক ভালো নেই। এখন তাঁর দুই মেয়ে। টিউশনি করে মেয়েদের পড়াশোনা করাচ্ছেন আফরোজা। তাঁর বড় মেয়ে কলেজে পড়ে। ছোট মেয়ে পড়ে তৃতীয় শ্রেণিতে।
আফরোজা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কোনো চাওয়া নেই। শুধু বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে একবার দেখা করতে চাই। একটু কথা বলতে চাই, এটাই চাওয়া। কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে গিয়েছিলাম দেখা করতে। তখন দেখা হয়নি। এ জন্য এবার রাজশাহী চলে এসেছি। জনসভায় যদি কথা বলার সুযোগ হয়!’
মোংলায় এনসিপির শ্রমিক সংগঠনের পূর্বঘোষিত সমাবেশ বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে। এতে এনসিপির নেত্রীসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামে স্কুলে গিয়ে নিখোঁজের পরদিন মো. রাহাত (১৩) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ কর্ণফুলী নদীর তীর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির স্বজনদের অভিযোগ, পূর্বশত্রুতার জেরে রাহাতের বন্ধুরা তাকে হত্যা করেছে। আজ বুধবার ভোরে নগরের চান্দগাঁও থানার হামিদচর এলাকায় কর্ণফুলীর তীরে কর্দমাক্ত অবস্থায় রাহাতের লাশ উদ্ধার
৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার পৃথক স্থানে বজ্রপাতে দুজন নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের মৃত চয়েন উদ্দিন মৃধার ছেলে জহুরুল ইসলাম মৃধা (৪৫) ও মিরপুর উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের বিভাগ গ্রামের মফিজ উদ্দিনের
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর আফতাবনগর এলাকায় আবাসিক ভবনের দশতলা ছাদ থেকে পড়ে তাসকিয়া তানহা (১৪) নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে স্বজনেরা মুমূর্ষু অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎ
৪১ মিনিট আগে