পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার পদ্মা নদীর নাজিরগঞ্জ এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ক্যামেলিয়া নামক একটি ফেরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভাসমান মাছের খামারের উঠে পড়ে। এতে মাছের খামারের জালের খাঁচা ভেঙে অন্তত ৩৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি মাছচাষি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের।
আজ বৃহস্পতিবার নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, রাজবাড়ীর ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট থেকে নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাটের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় ফেরি ক্যামেলিয়া ঝড়ের কবলে পড়ে। এ সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেরিটি নাজিরগঞ্জ ভাসমান মৎস্য খামারে উঠে যায়। এতে বেশ কয়েকটি নৌকাসহ ৪০টি ভাসমান মৎস্য খামারের খাঁচা নদীতে তলিয়ে যায়। খাঁচায় থাকা প্রায় ২৬ লাখ টাকার মাছ নদীতে অবমুক্ত হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, চালক ঝড়ের মধ্যে ফেরি নোঙর না করে ঘাটে আসার চেষ্টা করেন। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জেলেদের নৌকার ওপর উঠে যায় এবং পাশে থাকা ভাসমান খামারে উঠে এই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে মাছচাষি জহির উদ্দিন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে এই ভাসমান খামারে মাছ চাষ শুরু করি। শ্রম ও ঘামে এটি এখন একটি থেকে ৪০টি খাঁচার ভাসমান মাছের খামার। খাঁচাগুলোতে ২৬ লাখ টাকার মাছ ছিল। এ ছাড়া ড্রাম, জালসহ সবকিছু মিলিয়ে এখানে আমাদের দুজনের বিনিয়োগ ৩৮ লাখ টাকা। আজকের এই দুর্ঘটনায় সব শেষ।’
জহির উদ্দিন বলেন, ‘বন্দরের অফিসাররা এসেছিলেন। তাঁরা বললেন আবেদন দিতে। এরপর তাঁরা নাকি কী করবেন।’ এ সময় ক্ষতিপূরণ না পেলে এই ঋণ পরিশোধের উপায় নেই জানিয়ে দ্রুত সব ক্ষতিপূরণের দাবি জানান তিনি।
এদিকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেরিটি ভাসমান মাছের খামার ও জেলেদের নৌকার উঠে পড়ার ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ফেরিটি আটকে রাখেন। পরে নৌ পুলিশ ও নৌবন্দরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্বস্ত করার পর ফেরিটি ছেড়ে দেন তাঁরা।
এ বিষয়ে নাজিরগঞ্জ নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত করে ক্ষতি নিরূপণ ও পূরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার পদ্মা নদীর নাজিরগঞ্জ এলাকায় ঝড়ের কবলে পড়ে ক্যামেলিয়া নামক একটি ফেরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভাসমান মাছের খামারের উঠে পড়ে। এতে মাছের খামারের জালের খাঁচা ভেঙে অন্তত ৩৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি মাছচাষি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের।
আজ বৃহস্পতিবার নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, রাজবাড়ীর ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট থেকে নাজিরগঞ্জ ফেরিঘাটের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় ফেরি ক্যামেলিয়া ঝড়ের কবলে পড়ে। এ সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেরিটি নাজিরগঞ্জ ভাসমান মৎস্য খামারে উঠে যায়। এতে বেশ কয়েকটি নৌকাসহ ৪০টি ভাসমান মৎস্য খামারের খাঁচা নদীতে তলিয়ে যায়। খাঁচায় থাকা প্রায় ২৬ লাখ টাকার মাছ নদীতে অবমুক্ত হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, চালক ঝড়ের মধ্যে ফেরি নোঙর না করে ঘাটে আসার চেষ্টা করেন। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জেলেদের নৌকার ওপর উঠে যায় এবং পাশে থাকা ভাসমান খামারে উঠে এই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে মাছচাষি জহির উদ্দিন বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে এই ভাসমান খামারে মাছ চাষ শুরু করি। শ্রম ও ঘামে এটি এখন একটি থেকে ৪০টি খাঁচার ভাসমান মাছের খামার। খাঁচাগুলোতে ২৬ লাখ টাকার মাছ ছিল। এ ছাড়া ড্রাম, জালসহ সবকিছু মিলিয়ে এখানে আমাদের দুজনের বিনিয়োগ ৩৮ লাখ টাকা। আজকের এই দুর্ঘটনায় সব শেষ।’
জহির উদ্দিন বলেন, ‘বন্দরের অফিসাররা এসেছিলেন। তাঁরা বললেন আবেদন দিতে। এরপর তাঁরা নাকি কী করবেন।’ এ সময় ক্ষতিপূরণ না পেলে এই ঋণ পরিশোধের উপায় নেই জানিয়ে দ্রুত সব ক্ষতিপূরণের দাবি জানান তিনি।
এদিকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেরিটি ভাসমান মাছের খামার ও জেলেদের নৌকার উঠে পড়ার ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দারা ফেরিটি আটকে রাখেন। পরে নৌ পুলিশ ও নৌবন্দরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্বস্ত করার পর ফেরিটি ছেড়ে দেন তাঁরা।
এ বিষয়ে নাজিরগঞ্জ নদীবন্দরের সহকারী পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত করে ক্ষতি নিরূপণ ও পূরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে