লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে নারী চিকিৎসককে হেনস্তা ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একটি ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সের পরিচালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ডিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে নাটোর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭) নামের ওই ব্যক্তিকে। আজ মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে নাটোর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭) উপজেলার জোতদৈবকী গ্রামের হাসেম আলীর ছেলে।
ওই নারী চিকিৎসক হেনস্তা ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গত ৯ অক্টোবর রাতে একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭), তাঁর স্ত্রী রহিমা বেগম (৩০) ও বালিতিতা রামকৃষ্ণপুর গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী কল্পনা বেগমের (২৮) বিরুদ্ধে লালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এটিকেই পরে মামলা হিসেবে নেওয়া হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, লালপুরের মানবকল্যাণ মডেল হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন ওই চিকিৎসক। গত ৩ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকা জোনের ডিবি পুলিশের পরিচয়ে এক ব্যক্তি ও ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সের পরিচালক একাব্বর হোসেন শান্ত তল্লাশির নামে তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগে হেরোইনজাতীয় বস্তু দেন। এরপর মাদক মামলার ভয় দেখিয়ে তাঁর কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়।
টাকা দিতে রাজি না হলে শান্ত তাঁকে রাতভর একটি কক্ষে আটকে রাখেন। এ সময় ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। বিষয়টি অন্যদের জানানোর চেষ্টা করলে ঘটনার সব সিসিটিভি ফুটেজ এবং অন্যান্য প্রমাণ সরিয়ে নেন শান্ত। এ ঘটনায় রহিমা বেগম ও স্টাফ কল্পনা বেগম সহযোগিতা করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগকারী ওই নারী চিকিৎসক জানান, শান্তর উপস্থিতিতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি জোর করে তাঁর ব্যাগ তল্লাশি করেন। তাতে কিছু না পেয়ে পকেট থেকে পাউডারজাতীয় দুটি প্যাকেট বের করে মাদক মামলার ভয় দেখান। তখন শান্ত বিষয়টি দেখবেন বলে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অসম্মতি জানালে তাঁকে আটকে রাখেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ওই নারী চিকিৎসকের অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার ডিবি ও থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে নাটোর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে নাটোর জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নাটোরের লালপুরে মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে নারী চিকিৎসককে হেনস্তা ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একটি ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সের পরিচালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ডিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে নাটোর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭) নামের ওই ব্যক্তিকে। আজ মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে নাটোর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭) উপজেলার জোতদৈবকী গ্রামের হাসেম আলীর ছেলে।
ওই নারী চিকিৎসক হেনস্তা ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গত ৯ অক্টোবর রাতে একাব্বর হোসেন শান্ত (৩৭), তাঁর স্ত্রী রহিমা বেগম (৩০) ও বালিতিতা রামকৃষ্ণপুর গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী কল্পনা বেগমের (২৮) বিরুদ্ধে লালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এটিকেই পরে মামলা হিসেবে নেওয়া হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, লালপুরের মানবকল্যাণ মডেল হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন ওই চিকিৎসক। গত ৩ অক্টোবর সন্ধ্যায় ঢাকা জোনের ডিবি পুলিশের পরিচয়ে এক ব্যক্তি ও ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সের পরিচালক একাব্বর হোসেন শান্ত তল্লাশির নামে তাঁর ভ্যানিটি ব্যাগে হেরোইনজাতীয় বস্তু দেন। এরপর মাদক মামলার ভয় দেখিয়ে তাঁর কাছে ৫ লাখ টাকা দাবি করা হয়।
টাকা দিতে রাজি না হলে শান্ত তাঁকে রাতভর একটি কক্ষে আটকে রাখেন। এ সময় ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। বিষয়টি অন্যদের জানানোর চেষ্টা করলে ঘটনার সব সিসিটিভি ফুটেজ এবং অন্যান্য প্রমাণ সরিয়ে নেন শান্ত। এ ঘটনায় রহিমা বেগম ও স্টাফ কল্পনা বেগম সহযোগিতা করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগকারী ওই নারী চিকিৎসক জানান, শান্তর উপস্থিতিতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি জোর করে তাঁর ব্যাগ তল্লাশি করেন। তাতে কিছু না পেয়ে পকেট থেকে পাউডারজাতীয় দুটি প্যাকেট বের করে মাদক মামলার ভয় দেখান। তখন শান্ত বিষয়টি দেখবেন বলে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অসম্মতি জানালে তাঁকে আটকে রাখেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. উজ্জ্বল হোসেন বলেন, ওই নারী চিকিৎসকের অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার ডিবি ও থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে নাটোর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে নাটোর জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে