পাবনা প্রতিনিধি
আওয়ামী আইনজীবীদের সঙ্গে গোপন বৈঠকের অভিযোগ উঠেছে পাবনা জেলা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েলের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার ওই বৈঠকের একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে জেলায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন সামনে রেখে নানা বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সেই বিতর্কের মধ্যেই গতকাল সোমবার অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েলের বাসায় বৈঠকে মিলিত হন আওয়ামী লীগ নেতা ও আওয়ামী আইনজীবীরা।
এতে যোগ দেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু ও আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শহিদুল্লাহ বিশ্বাস হেলাল।
বৈঠকে সমিতির নির্বাচনের পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নামে মামলার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয় বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য কামাল হোসাইন, মাজেদুল ইসলামসহ কয়েকজন বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য হতাশার এবং লজ্জার। যেই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার পর তিনি পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। সেই রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে তিনি কীভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠক করেন। আইনজীবী হিসেবে আমরা লজ্জিত।’
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু বলেন, ‘আমাদের পিপি সাহেব ডেকেছিলেন, মতবিনিময় হয়েছে। আমাদের যেসব লোক জেলে রয়েছে, তাঁদের কীভাবে জামিন করানো যায়, সেটা নিয়ে কথা হয়েছে। কিন্তু রাজনীতি বা নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়নি।’
তবে পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েল বলেন, ‘বৈঠকটি আমার বাসায় নয়, চেম্বারে হয়েছে। আইনজীবী সমিতির নির্বাচন নিয়ে অ্যাডভোকেট কাজী আলমের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে, আমার সঙ্গে হয়নি। একজন পিপি হিসেবে আমার কাছে সবাই আসতে পারেন। এতে সমস্যা নেই।’
এ বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এখন বিষয়টি নিয়ে আমি দলীয় ফোরামে তুলে আলোচনা করব। এরপর আপনাকে জানাতে পারব।’
উল্লেখ্য, অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েল সাবেক এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্সের বন্ধু ও ঠিকাদারি পার্টনার। গত ১৭ নভেম্বর তাঁকে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। এরপর তাঁর নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবীরা।
আওয়ামী আইনজীবীদের সঙ্গে গোপন বৈঠকের অভিযোগ উঠেছে পাবনা জেলা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েলের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার ওই বৈঠকের একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে জেলায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন সামনে রেখে নানা বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সেই বিতর্কের মধ্যেই গতকাল সোমবার অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েলের বাসায় বৈঠকে মিলিত হন আওয়ামী লীগ নেতা ও আওয়ামী আইনজীবীরা।
এতে যোগ দেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু ও আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সাবেক সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শহিদুল্লাহ বিশ্বাস হেলাল।
বৈঠকে সমিতির নির্বাচনের পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নামে মামলার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয় বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য কামাল হোসাইন, মাজেদুল ইসলামসহ কয়েকজন বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য হতাশার এবং লজ্জার। যেই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতার পর তিনি পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। সেই রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে তিনি কীভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠক করেন। আইনজীবী হিসেবে আমরা লজ্জিত।’
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু বলেন, ‘আমাদের পিপি সাহেব ডেকেছিলেন, মতবিনিময় হয়েছে। আমাদের যেসব লোক জেলে রয়েছে, তাঁদের কীভাবে জামিন করানো যায়, সেটা নিয়ে কথা হয়েছে। কিন্তু রাজনীতি বা নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়নি।’
তবে পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েল বলেন, ‘বৈঠকটি আমার বাসায় নয়, চেম্বারে হয়েছে। আইনজীবী সমিতির নির্বাচন নিয়ে অ্যাডভোকেট কাজী আলমের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে, আমার সঙ্গে হয়নি। একজন পিপি হিসেবে আমার কাছে সবাই আসতে পারেন। এতে সমস্যা নেই।’
এ বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এখন বিষয়টি নিয়ে আমি দলীয় ফোরামে তুলে আলোচনা করব। এরপর আপনাকে জানাতে পারব।’
উল্লেখ্য, অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েল সাবেক এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্সের বন্ধু ও ঠিকাদারি পার্টনার। গত ১৭ নভেম্বর তাঁকে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। এরপর তাঁর নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবীরা।
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
১১ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১৪ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১৭ মিনিট আগে